ATM বন্ধের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আন্দোলনে ব্যাংক কর্মীরা

কলকাতা: গোটা দেশে ৫০ শতাংশ এটিএম বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কনফেডারেশন অব এটিএম ইন্ডাস্ট্রিজ। আগামী মার্চ মাস থেকে সেগুলি বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। যে কারণগুলিকে সামনে রেখে ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এবার সেই বিষয়েই প্রশ্ন তুলল ব্যাঙ্ক কর্মীদের সংগঠন। ব্যাঙ্ক গ্রাহকদের সমস্যার মুখে ফেলে দেওয়ার পাশাপাশি এটিএমের নিরাপত্তারক্ষী হিসেবে নিযুক্ত কয়েক

ATM বন্ধের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আন্দোলনে ব্যাংক কর্মীরা

কলকাতা: গোটা দেশে ৫০ শতাংশ এটিএম বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কনফেডারেশন অব এটিএম ইন্ডাস্ট্রিজ। আগামী মার্চ মাস থেকে সেগুলি বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। যে কারণগুলিকে সামনে রেখে ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এবার সেই বিষয়েই প্রশ্ন তুলল ব্যাঙ্ক কর্মীদের সংগঠন। ব্যাঙ্ক গ্রাহকদের সমস্যার মুখে ফেলে দেওয়ার পাশাপাশি এটিএমের নিরাপত্তারক্ষী হিসেবে নিযুক্ত কয়েক হাজার কর্মীর রুটিরুজি নিয়েও সরব হয়েছে তারা। ইতিমধ্যেই কলকাতায় বিক্ষোভ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। এবার বৃহত্তর আন্দোলনের পথে হাঁটতে চলেছে তারা। কেন বন্ধ হওয়ার মুখে এটিএমগুলি? কনফেডারেশন অব এটিএম ইন্ডাস্ট্রিজের যুক্তি, এটিএমগুলিতে টাকা ভরার খরচ যেভাবে বাড়ছে, তা তাদের পক্ষে চালিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। নোটের আকারের বদল হলে, সেই মতো এটিএমগুলিকেও তৈরি হতে হয়। বদলাতে হয় তার সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার। সেই খরচ বৃদ্ধিকেই সামনে আনছে ওই এটিএম সংগঠন। সেখানেই প্রশ্ন তুলেছে বেঙ্গল প্রভিন্সিয়াল ব্যাঙ্কস কনট্রাক্ট এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন। তাদের বক্তব্য, প্রথমত, এটিএম ব্যবসায় এই সমস্যাগুলি আসতে পারে, এটি ব্যাঙ্কগুলির আগে থেকেই ধরে নেওয়া উচিত ছিল। তাহলে মাঝপথে রণে ভঙ্গ দেওয়ার পরস্থিতি তৈরি হতো না। দ্বিতীয়ত, নোট বাতিল কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত। এরপর যেভাবে বাজারে নতুন রঙের ও চেহারার নোট আসতে শুরু করেছে, তার দায় সরকারের। এর জন্য এটিএম পরিকাঠামো বদলাতে খরচ বাড়বে, সেটাই স্বাভাবিক। তাই সরকারের উচিত সেই বিষয়ে দায় নেওয়া।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *