আয়কর আদায়ে পিছিয়ে বাংলা, কেন এই হাল?

কলকাতা: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারবার অভিযোগ করেছেন, নোটবাতিলের ফলে ধাক্কা খেয়েছে বাংলার শিল্প। রাজ্যের আর্থিক সর্বনাশে দোসর হয়েছে জিএসটি’ও। সেই তত্ত্বকে নেহাত রাজনৈতিক মন্তব্য বলে উড়িয়ে দিয়েছে দিল্লি। কিন্তু রাজ্য সরকারের নোটবাতিল তত্ত্ব যে ২৪ ক্যারেট খাঁটি, তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে খোদ আয়কর দপ্তরই। দেখা যাচ্ছে, রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় নজিরবিহীনভাবে কমেছে আয়কর আদায়। কেন

imagesmissing

আয়কর আদায়ে পিছিয়ে বাংলা, কেন এই হাল?

কলকাতা: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারবার অভিযোগ করেছেন, নোটবাতিলের ফলে ধাক্কা খেয়েছে বাংলার শিল্প। রাজ্যের আর্থিক সর্বনাশে দোসর হয়েছে জিএসটি’ও। সেই তত্ত্বকে নেহাত রাজনৈতিক মন্তব্য বলে উড়িয়ে দিয়েছে দিল্লি। কিন্তু রাজ্য সরকারের নোটবাতিল তত্ত্ব যে ২৪ ক্যারেট খাঁটি, তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে খোদ আয়কর দপ্তরই।

দেখা যাচ্ছে, রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় নজিরবিহীনভাবে কমেছে আয়কর আদায়। কেন তা কমল, তার ময়নাতদন্তে নেমে দপ্তরের কর্তারা দেখছেন, এ রাজ্যের বিভিন্ন ছোট ও মাঝারি শিল্প একেবারে মুখ থুবড়ে পড়েছে। এমনকী কৃষিভিত্তিক শিল্প থেকে শুরু করে ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ারদের আয়ও কমেছে শুধু নগদ টাকার জোগানের অভাবে। পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছেছে, ব্যবসায়ীদের ডেকে সভা করছেন দপ্তরের শীর্ষ পদাধিকারীরা।

সর্বভারতীয় স্তরে আদায় বৃদ্ধির তুলনায় অর্ধেক হয়ে গিয়েছে এ রাজ্যের আয়কর আদায়। কেন এই অবস্থা, তা জানতে রাজ্যের ব্যবসায়ীদের ডেকে পাঠান আয়কর কর্তারা। কেন তাঁরা আয় বাড়াতে পারলেন না, তার তত্ত্বতালাশ শুরু করেন। সেখানেই উঠে আসে নোটবন্দি ও জিএসটি তত্ত্ব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *