ঋণ খেলাপ, অনুৎপাদক সম্পদ বৃদ্ধি প্রভৃতির কারণে ব্যাঙ্ককর্মীদেরই কাঠ গড়ায় দাঁড় করিয়েছে কেন্দ্র। বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কের প্রায় ৬ হাজার অফিসারের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পার্লামেন্টে এমনটাই জানালেন অর্থমন্ত্রী অরুন জেটলি। লিখিত জবাবে তিনি আরও জানান, এধরনের দুর্নীতিগ্রস্ত অফিসারদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আর্থিক জরিমানার পাশাপাশি স্বেচ্ছা অবসরেও পাঠানো হয়েছে। মোট ৬,০৪৯ অফিসারদের চিহ্নিত করা হয়েছে। পুলিশে অভিযোগ দায়ের এমনকী সিবিআইকেও তদন্তভার দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রের তথ্য অনুয়ায়ি চলতি অর্থিক বছরের প্রথম ৬ মাসের রিপোর্টে কানাড়া ব্যাঙ্ক ও পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের লোকসানের পরিমান প্রায় ২১ হাজার ৩৮৮ কোটি টাকা। আরেকটি জবাবে অর্থমন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী শিব প্রতাপ শুক্লা জানান, বাজে লোন, এনপিএ বা নন পারফরমিং অ্যাসেটের পরিমাণ পরিমাণ চলতি বছরের মার্চে বেড়ে হয়েছে ৯.৬২ লক্ষ কোটি টাকা। সমস্ত কমার্শিয়াল ব্যাঙ্কের হিসেব ধরা হয়েছে এখানে। ২০১৬ সালের মার্চে ছিল ৫.৬৬ লক্ষ কোটি টাকা। যদিও চলতি বছরের মার্চের পরে আবার টাকার পরিমাণ কিছুটা কমে হয়েছে ৯.৪৩ লক্ষ কোটি টাকা।
অনাদায়ী ঋণে কাঠগড়ায় প্রায় ৬ হাজার ব্যাঙ্ককর্মী
ঋণ খেলাপ, অনুৎপাদক সম্পদ বৃদ্ধি প্রভৃতির কারণে ব্যাঙ্ককর্মীদেরই কাঠ গড়ায় দাঁড় করিয়েছে কেন্দ্র। বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কের প্রায় ৬ হাজার অফিসারের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পার্লামেন্টে এমনটাই জানালেন অর্থমন্ত্রী অরুন জেটলি। লিখিত জবাবে তিনি আরও জানান, এধরনের দুর্নীতিগ্রস্ত অফিসারদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আর্থিক জরিমানার পাশাপাশি স্বেচ্ছা অবসরেও পাঠানো হয়েছে। মোট ৬,০৪৯ অফিসারদের