ফের ১০ হাজার পার বঙ্গের কোভিড গ্রাফ, কলকাতায় মৃত ১৪

ফের ১০ হাজার পার বঙ্গের কোভিড গ্রাফ, কলকাতায় মৃত ১৪

কলকাতা: বাড়াবাড়ি রকমের সংক্রমণ বেড়েছিল বঙ্গে এবং তার জন্যই কড়া বিধিনিষেধ লাগু করা হয়েছে। তবে এই মুহূর্তে কিঞ্চিত স্বস্তি কারণ আক্রান্তের সংখ্যা আপাতত নিম্নমুখী হয়েছে। কিন্তু আজ সামান্য বেড়েছে দৈনিক আক্রান্ত। এদিকে কলকাতার সংক্রমণও এখনই কম হওয়ার দিকে যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে একটি চাপা উদ্বেগ রয়েই যাচ্ছে।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, রাজ্যে আজ আক্রান্ত হয়েছে ১১ হাজার ৪৪৭ জন এবং এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ৩৮ জনের। কলকাতায় একদিনে করোনা আক্রান্ত ২ হাজার ১৫৪ জন। সংক্রমণের নিরিখে তারপরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে আক্রান্ত ১ হাজার ৭৯৮ জন। ফলে গোটা রাজ্য জুড়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৯ লক্ষ ২৮ হাজার ৯৬১ জন। মোট মৃত্যু হয়েছে ২০ হাজার ১৯৩ জনের। আজ বঙ্গের পজিটিভিটি রেট ১৬.৯৮ শতাংশ। অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১৫ হাজার ৪১৮ জন। মোট সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ১৭ লক্ষ ৫৭ হাজার ০৬৬ জন। সুস্থতার হার ৯১.০৯ শতাংশ ও মৃত্যু হার ১.০৫ শতাংশ। এই মুহূর্তে রাজ্যে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১ লক্ষ ৫১ হাজার ৭০২ জন, গত ২৪ ঘণ্টায় বেড়েছে ৪ হাজার ০০৯ জন।

এদিকে ১১ মার্চের পর থেকে কোভিড সাধারণ রোগে পরিণত হতে পারে বলে দাবি করেছেন ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চ (আইসিএমআর)-এর অতিমারি বিভাগের প্রধান সমীরণ পাণ্ডা। দেশের এক প্রথম সারির সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, মনে করা হচ্ছে ১১ ডিসেম্বর থেকে শুরু করে তিন মাস ধরে দেশে চলবে ওমিক্রনের দাপট। ১১ মার্চের পর এই রোগের হাত থেকে কিছুটা অব্যাহতি পেতে পারে সকলে। পাণ্ডার মতে,  সম্ভবত ১১ মার্চের পর ভারতে কোভিড-১৯ এর অবস্থান একটি সাধারণ রোগের মতো হবে৷ তবে এর জন্য বেশ কতকগুলি বিষয়ের উপর বিশেষ নজর রাখতে হবে৷ নতুন করে করোনার কোনও ভ্যারিয়েন্ট আবির্ভূত না হলে এবং যদি ওমিক্রন করোনার ডেল্টা রূপকে প্রতিস্থাপন করে, তবেই আগামী দিনে করোনা একটি সাধারণ রোগে পরিণত হতে পারে৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

eight + four =

আবার ১০ হাজার পেরল রাজ্যের দৈনিক আক্রান্ত, চিন্তা সেই কলকাতা

আবার ১০ হাজার পেরল রাজ্যের দৈনিক আক্রান্ত, চিন্তা সেই কলকাতা

কলকাতা: বাড়াবাড়ি রকমের সংক্রমণ বেড়েছিল বঙ্গে এবং তার জন্যই কড়া বিধিনিষেধ লাগু করা হয়েছে। তবে এই মুহূর্তে কিঞ্চিত স্বস্তি কারণ আক্রান্তের সংখ্যা আপাতত নিম্নমুখী হয়েছে। গত বছরের শেষে লাগামছাড়া ভিড় দেখা গিয়েছে সব জায়গায়। আর কলকাতার সংক্রমণও বিরাট বৃদ্ধি পেয়েছিল তাই আশঙ্কা এখনই চলে যাচ্ছে না। তবে আজ বাংলার কোভিড গ্রাফ কিছুটা ওপরে উঠল।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, রাজ্যে আজ আক্রান্ত হয়েছে ১০ হাজার ৪৩০ জন এবং এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ৩৪ জনের। কলকাতায় একদিনে করোনা আক্রান্ত ২ হাজার ২০৫ জন। সংক্রমণের নিরিখে তারপরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে আক্রান্ত ১ হাজার ৭৬১ জন। ফলে গোটা রাজ্য জুড়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৯ লক্ষ ১৭ হাজার ৫১৪ জন। মোট মৃত্যু হয়েছে ২০ হাজার ১৫৫ জনের। আজ বঙ্গের পজিটিভিটি রেট ১৯.৩৮ শতাংশ। অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১৩ হাজার ৩০৮ জন। সুস্থতার হার ৯০ শতাংশের ওপরে ও মৃত্যু হার ১.০৫ শতাংশ।

উল্লেখ্য, এখনও পর্যন্ত দেশে মোট টিকাকরণ হয়েছে ১৫৮ কোটি ০৪ লক্ষ ৪১ হাজার ৭৭০ ডোজ এবং গত ২৪ ঘণ্টায় দেওয়া হয়েছে ৭৯ লক্ষ ৯১ হাজার ২৩০ ডোজ।  খুব তাড়াতাড়ি ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সীদের টিকাকরণ শুরু হবে বলে ইঙ্গিত মিলেছে। মার্চের শুরু দিকেই ১২-১৪ বছরের টিকাকরণ শুরু হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।  এদিকে ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক এক গবেষণা বিভিন্ন পরিবেশে ভাইরাসের আয়ু সম্পর্কে আলোকপাত করেছে! গবেষণায় জানা যায়, বদ্ধ পরিবেশে বাড়ে কোভিড সংক্রমণের আশঙ্কা। শৌচালয়ে কোভিড আক্রান্ত ব্যক্তি স্নানঘর ব্যবহার করলে তার পর প্রায় কুড়ি মিনিট সেই পরিবেশে থেকে যেতে পারে ভাইরাস। অফিসের পরিবেশে যেখানে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৪০  শতাংশের কাছাকাছি, সেখানে মাত্র ১০ সেকেন্ডের মধ্যেই সংক্রমণ ক্ষমতা অর্ধেক কমে যায় ভাইরাসের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ten − six =

দৈনিক সংক্রমণ কমলেও মৃত্যু নিয়ে চিন্তা বঙ্গে

দৈনিক সংক্রমণ কমলেও মৃত্যু নিয়ে চিন্তা বঙ্গে

কলকাতা: বাড়াবাড়ি রকমের সংক্রমণ বেড়েছিল বঙ্গে এবং তার জন্যই কড়া বিধিনিষেধ লাগু করা হয়েছে। তবে এই মুহূর্তে কিঞ্চিত স্বস্তি কারণ আক্রান্তের সংখ্যা আপাতত নিম্নমুখী হয়েছে। গত বছরের শেষে লাগামছাড়া ভিড় দেখা গিয়েছে সব জায়গায়। আর কলকাতার সংক্রমণও বিরাট বৃদ্ধি পেয়েছিল তাই আশঙ্কা এখনই চলে যাচ্ছে না। তবে আজ বাংলার কোভিড গ্রাফ কিছুটা নীচের দিকেই।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, রাজ্যে আজ আক্রান্ত হয়েছে ৯ হাজার ৩৮৫ জন এবং এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ৩৩ জনের। কলকাতায় একদিনে করোনা আক্রান্ত ১ হাজার ৮৭৯ জন। সংক্রমণের নিরিখে তারপরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে আক্রান্ত ১ হাজার ৮৬৩ জন। ফলে গোটা রাজ্য জুড়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৯ লক্ষ ০৭ হাজার ০৮৪ জন। মোট মৃত্যু হয়েছে ২০ হাজার ১২১ জনের। আজ বঙ্গের পজিটিভিটি রেট ২৬.৪৩ শতাংশ। অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১১ হাজার ০৩৪ জন। এখনও পর্যন্ত করোনামুক্ত বাংলার ১৭ লক্ষ ২৮ হাজার ৩৪০ জন। সুস্থতার হার ৯০.৬৩ শতাংশ ও মৃত্যু হার ১.০৬ শতাংশ।

এদিকে ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক এক গবেষণা বিভিন্ন পরিবেশে ভাইরাসের আয়ু সম্পর্কে আলোকপাত করেছে! গবেষণায় জানা যায়, বদ্ধ পরিবেশে বাড়ে কোভিড সংক্রমণের আশঙ্কা। শৌচালয়ে কোভিড আক্রান্ত ব্যক্তি স্নানঘর ব্যবহার করলে তার পর প্রায় কুড়ি মিনিট সেই পরিবেশে থেকে যেতে পারে ভাইরাস। অফিসের পরিবেশে যেখানে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৪০  শতাংশের কাছাকাছি, সেখানে মাত্র ১০ সেকেন্ডের মধ্যেই সংক্রমণ ক্ষমতা অর্ধেক কমে যায় ভাইরাসের। গবেষকরা আরও জানান, আর্দ্র পরিবেশে সংক্রমণ ঝড়ের গতিতে ছড়ায়। বাথরুমের বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ থাকে ৯০ শতাংশের মতো। এই পরিবেশে পাঁচ মিনিট পরেও বাতাসে সংক্রমণযোগ্য থাকে অর্ধেক কোভিড অনু। কুড়ি মিনিট পর সংক্রমণ যোগ্য ভাইরাসের সংখ্যা কমে হয় প্রায় ১০ শতাংশ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

5 × 2 =

অনেকদিন পর কমল বঙ্গের দৈনিক সংক্রমণ, কোভিড গ্রাফে কিঞ্চিত স্বস্তি

অনেকদিন পর কমল বঙ্গের দৈনিক সংক্রমণ, কোভিড গ্রাফে কিঞ্চিত স্বস্তি

কলকাতা: বাড়াবাড়ি রকমের সংক্রমণ বেড়েছে বঙ্গে এবং তার জন্যই কড়া বিধিনিষেধ লাগু করা হয়েছে। তবে এই মুহূর্তে যে আক্রান্তের সংখ্যা বাগে আসবে না তাও স্পষ্ট। কারণ বছরের শেষে লাগামছাড়া ভিড় দেখা গিয়েছে সব জায়গায়। আর কলকাতার সংক্রমণও বিরাট বৃদ্ধি পেয়েছে তাই আশঙ্কা এখনই চলে যাচ্ছে না। তবে আজ বাংলার কোভিড গ্রাফ কিছুটা নিম্নমুখী।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, রাজ্যে আজ আক্রান্ত হয়েছে ২২ হাজার ৬৪৫ জন এবং এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ২৮ জনের। কলকাতায় একদিনে করোনা আক্রান্ত ৬ হাজার ৮৬৭ জন। সংক্রমণের নিরিখে তারপরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে আক্রান্ত ৪ হাজার ০১৮ জন। ফলে গোটা রাজ্য জুড়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৮ লক্ষ ৬৩ হাজার ৬৯৭ জন। মোট মৃত্যু হয়েছে ২০ হাজার ০১৩ জনের। আজ বঙ্গের পজিটিভিটি রেট ৩১.১৪ শতাংশ। অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৮ হাজার ৬৮৭ জন। এখনও পর্যন্ত করোনামুক্ত বাংলার ১৬ লক্ষ ৯৮ হাজার ২০১ জন। সুস্থতার হার ৯১.১২ শতাংশ ও মৃত্যু হার ১.০৭ শতাংশ। চিন্তার ব্যাপার পশ্চিম বর্ধমান, হাওড়া, হুগলি সব জেলাতেই সংক্রমণ ১ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে আজকেও।

এদিকে, ইন্ডিয়ান ইন্সস্টিটিউট অব সায়েন্স (আইআইএসসি) এবং ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইন্সস্টিটিউট (আইএসআই)-এর একদল গবেষক দাবি করেছেন যে, আগামী ফেব্রুয়ারী মাসের শেষ পর্যন্ত চলবে এই করোনার দাপাদাপি। অর্থাৎ ওমিক্রনের বাড়বাড়ন্ত আরও প্রায় দুই মাস সহ্য করতে হবে সাধারণ মানুষকে। ফেব্রুয়ারীর পর মার্চ বা এপ্রিলের শুরুর দিকে তলানিতে ঠেকবে করোনা সংক্রমণ বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে এই গবেষণায়। আজ আবার রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এদিনের ভার্চুয়াল এই বৈঠকে তিনি সকল মুখ্যমন্ত্রীদের মাইক্রো কনটেনমেন্টে জোর দিতে বলেছেন। একই সঙ্গে, সকলকে সতর্ক থাকার বার্তা দিয়েছেন তিনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

2 × three =

সংক্রমণে লাগাম নেই, বাড়ল দৈনিক মৃত্যুও! বঙ্গে কোভিড গ্রাফে চিন্তা

সংক্রমণে লাগাম নেই, বাড়ল দৈনিক মৃত্যুও! বঙ্গে কোভিড গ্রাফে চিন্তা

কলকাতা: বাড়াবাড়ি রকমের সংক্রমণ বেড়েছে বঙ্গে এবং তার জন্যই কড়া বিধিনিষেধ লাগু করা হয়েছে। তবে এই মুহূর্তে যে আক্রান্তের সংখ্যা বাগে আসবে না তাও স্পষ্ট। কারণ বছরের শেষে লাগামছাড়া ভিড় দেখা গিয়েছে সব জায়গায়। আর কলকাতার সংক্রমণও বিরাট বৃদ্ধি পেয়েছে তাই আশঙ্কা এখনই চলে যাচ্ছে না। আজও বাংলার কোভিড গ্রাফ উপরের দিকেই।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, রাজ্যে আজ আক্রান্ত হয়েছে ২৩ হাজার ৪৬৭ জন এবং এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ২৬ জনের। কলকাতায় একদিনে করোনা আক্রান্ত ৬ হাজার ৭৬৮ জন। সংক্রমণের নিরিখে তারপরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে আক্রান্ত ৪ হাজার ৭২৮ জন। ফলে গোটা রাজ্য জুড়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৮ লক্ষ ৪১ হাজার ০৫২ জন। মোট মৃত্যু হয়েছে ১৯ হাজার ৯৮৫ জনের। আজ বঙ্গের পজিটিভিটি রেট ৩২.১৩ শতাংশ। অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৮ হাজার ১৩৯ জন। এখনও পর্যন্ত করোনামুক্ত বাংলার ১৬ লক্ষ ৮৯ হাজার ৫১৪ জন। সুস্থতার হার ৯১.৭৭ শতাংশ ও মৃত্যু হার ১.০৯ শতাংশ। চিন্তার ব্যাপার পশ্চিম বর্ধমান, হাওড়া, হুগলি সব জেলাতেই সংক্রমণ ১ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে আজকেও।

এদিকে, ইন্ডিয়ান ইন্সস্টিটিউট অব সায়েন্স (আইআইএসসি) এবং ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইন্সস্টিটিউট (আইএসআই)-এর একদল গবেষক দাবি করেছেন যে, আগামী ফেব্রুয়ারী মাসের শেষ পর্যন্ত চলবে এই করোনার দাপাদাপি। অর্থাৎ ওমিক্রনের বাড়বাড়ন্ত আরও প্রায় দুই মাস সহ্য করতে হবে সাধারণ মানুষকে। ফেব্রুয়ারীর পর মার্চ বা এপ্রিলের শুরুর দিকে তলানিতে ঠেকবে করোনা সংক্রমণ বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে এই গবেষণায়। আজ আবার রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এদিনের ভার্চুয়াল এই বৈঠকে তিনি সকল মুখ্যমন্ত্রীদের মাইক্রো কনটেনমেন্টে জোর দিতে বলেছেন। একই সঙ্গে, সকলকে সতর্ক থাকার বার্তা দিয়েছেন তিনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

13 − eight =

বঙ্গে সংক্রমণ-মৃত্যু বাড়ল আজও, হাজারের বেশি আক্রান্ত একাধিক জেলায়

বঙ্গে সংক্রমণ-মৃত্যু বাড়ল আজও, হাজারের বেশি আক্রান্ত একাধিক জেলায়

কলকাতা: বাড়াবাড়ি রকমের সংক্রমণ বেড়েছে বঙ্গে এবং তার জন্যই কড়া বিধিনিষেধ লাগু করা হয়েছে। তবে এই মুহূর্তে যে আক্রান্তের সংখ্যা বাগে আসবে না তাও স্পষ্ট। কারণ বছরের শেষে লাগামছাড়া ভিড় দেখা গিয়েছে সব জায়গায়। আর কলকাতার সংক্রমণও বিরাট বৃদ্ধি পেয়েছে তাই আশঙ্কা এখনই চলে যাচ্ছে না। আজও বাংলার কোভিড গ্রাফ উপরের দিকেই।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, রাজ্যে আজ আক্রান্ত হয়েছে ২২ হাজার ১৫৫ জন এবং এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ২৩ জনের। কলকাতায় একদিনে করোনা আক্রান্ত ৭ হাজার ০৬০ জন। সংক্রমণের নিরিখে তারপরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে আক্রান্ত ৪ হাজার ৩২৬ জন। তৃতীয় স্থানে রয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, সেখানে একদিনে আক্রান্ত ১ হাজার ৪৬১ জন। এছাড়াও হাওড়া, হুগলি, পশ্চিম বর্ধমানে আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজারের ওপরে। ফলে গোটা রাজ্য জুড়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৮ লক্ষ ১৭ হাজার ৫৮৫ জন। মোট মৃত্যু হয়েছে ১৯ হাজার ৯৫৯ জনের। আজ বঙ্গের পজিটিভিটি রেট ৩০.৮৬ শতাংশ। আর মৃত্যু হার ১.১০ শতাংশ। সুস্থতার হার কিছুটা কমে ৯২.৫১ শতাংশ। অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৮ হাজার ১১৭ জন। এখনও পর্যন্ত করোনামুক্ত বাংলার ১৬ লক্ষ ৮১ হাজার ৩৭৫ জন। সুস্থতার হার ৯৩.২০ শতাংশ। রাজ্যে আপাতত মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১ লক্ষ ১৬ হাজার ২৫১ জন।

এদিকে, সংক্রমণের হারে দেশের মধ্যে শীর্ষে পৌঁছেছে পশ্চিমবঙ্গ। বুধবার সাংবাদিক বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে এমনটাই। বাংলায় বর্তমানে সংক্রমণের হার ৩২.১৮ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মমহারাষ্ট্র, সেখানে হার ২২.৩৯ শতাংশ এবং তৃতীয় স্থানে থাকা দিল্লিতে হার ২৩.১ শতাংশ। আবার ইন্ডিয়ান ইন্সস্টিটিউট অব সায়েন্স (আইআইএসসি) এবং ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইন্সস্টিটিউট (আইএসআই)-এর একদল গবেষক দাবি করেছেন যে, আগামী ফেব্রুয়ারী মাসের শেষ পর্যন্ত চলবে এই করোনার দাপাদাপি। অর্থাৎ ওমিক্রনের বাড়বাড়ন্ত আরও প্রায় দুই মাস সহ্য করতে হবে সাধারণ মানুষকে। ফেব্রুয়ারীর পর মার্চ বা এপ্রিলের শুরুর দিকে তলানিতে ঠেকবে করোনা সংক্রমণ বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে এই গবেষণায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

9 − two =

কলকাতায় একদিনে আক্রান্ত প্রায় ৭ হাজার, বঙ্গের কোভিড গ্রাফ ওপরেই

কলকাতায় একদিনে আক্রান্ত প্রায় ৭ হাজার, বঙ্গের কোভিড গ্রাফ ওপরেই

কলকাতা: বাড়াবাড়ি রকমের সংক্রমণ বেড়েছে বঙ্গে এবং তার জন্যই কড়া বিধিনিষেধ লাগু করা হয়েছে। তবে এই মুহূর্তে যে আক্রান্তের সংখ্যা বাগে আসবে না তাও স্পষ্ট। কারণ বছরের শেষে লাগামছাড়া ভিড় দেখা গিয়েছে সব জায়গায়। আর কলকাতার সংক্রমণও বিরাট বৃদ্ধি পেয়েছে তাই আশঙ্কা এখনই চলে যাচ্ছে না। আজও বাংলার কোভিড গ্রাফ উপরের দিকেই।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, রাজ্যে আজ আক্রান্ত হয়েছে ২১ হাজার ০৯৮ জন এবং এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ১৯ জনের। কলকাতায় একদিনে করোনা আক্রান্ত ৬ হাজার ৫৬৫ জন। সংক্রমণের নিরিখে তারপরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে আক্রান্ত ৪ হাজার ০১৬ জন। ফলে গোটা রাজ্য জুড়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৭ লক্ষ ৯৫ হাজার ৪৩০ জন। মোট মৃত্যু হয়েছে ১৯ হাজার ৯৩৬ জনের। আজ বঙ্গের পজিটিভিটি রেট প্রায় ৫ শতাংশ কমেছে আগের থেকে। অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৮ হাজার ০৩৭ জন। এখনও পর্যন্ত করোনামুক্ত বাংলার ১৬ লক্ষ ৭৩ হাজার ২৫৮ জন। সুস্থতার হার ৯৩.২০ শতাংশ।

আবার কেন্দ্রীয় বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘন্টায় দেশে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১ লক্ষ ৬৮ হাজার ০৬৩ জন৷ আজ দৈনিক সংক্রমণ কমেছে ৬.৪ শতাংশ। একই সময় মৃত্যু হয়েছে ২৭৭ জনের। দেশের মোট আক্রান্তের সংখ্যা এই মুহূর্তে ৩ কোটি ৫৮ লক্ষ ৭৫ হাজার ৭৯০ এবং মোট মৃত্যু ৪ লক্ষ ৮৪ হাজার ২১৩। এদিকে, দেশের সংক্রমণের হার আপাতত রয়েছে ৫.১৮ শতাংশে। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় তা হয়েছে ১০.৬৪ শতাংশ। তবে দেশে সুস্থতার হার আপাতত কমে হয়েছে ৯৬.৩৬ শতাংশ। অন্যদিকে তথ্য অনুযায়ী, ভারতে বর্তমানে সক্রিয় কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ৮ লক্ষ ২১ হাজার ৪৪৬ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ৬৯ হাজার ৯৫৯ জন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

one × 4 =

এক ধাক্কায় ৫০% বাড়ল বঙ্গের সংক্রমণ, কলকাতায় প্রায় ৫ হাজার

এক ধাক্কায় ৫০% বাড়ল বঙ্গের সংক্রমণ, কলকাতায় প্রায় ৫ হাজার

কলকাতা: বাড়াবাড়ি রকমের সংক্রমণ বেড়েছে বঙ্গে এবং তার জন্যই কড়া বিধিনিষেধ লাগু করা হয়েছে। তবে এই মুহূর্তে যে আক্রান্তের সংখ্যা বাগে আসবে না তাও স্পষ্ট। কারণ বছরের শেষে লাগামছাড়া ভিড় দেখা গিয়েছে সব জায়গায়। আর কলকাতার সংক্রমণও বিরাট বৃদ্ধি পেয়েছে তাই আশঙ্কা এখনই চলে যাচ্ছে না। আজও বাংলার কোভিড গ্রাফ উপরের দিকেই। সোমবারের তুলনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে ৫০ শতাংশ।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, রাজ্যে আজ আক্রান্ত হয়েছে ৯ হাজার ০৯৩ জন এবং এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ১৬ জনের। কলকাতায় একদিনে করোনা আক্রান্ত ৪ হাজার ৭৫৯ জন। সংক্রমণের নিরিখে তারপরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে আক্রান্ত ১ হাজার ৩৯১ জন। ফলে গোটা রাজ্য জুড়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৬ লক্ষ ৬৪ হাজার ৩০১ জন। মোট মৃত্যু হয়েছে ১৯ হাজার ৮১০ জনের। আজ বঙ্গের পজিটিভিটি রেট কিছুটা কমে ১৮.৯৬ শতাংশ। উল্লেখ্য, আজ দেশে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৩৭ হাজার ৩৭৯। তবে ব্যাপক স্বস্তি দিয়ে দৈনিক মৃত্যু আজও অনেকটা কম। আজ মৃত্যু হয়েছে ১২৪ জনের। সব মিলিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৪৯ লক্ষ ৬০ হাজার ২৬১ জন, এবং মোট মৃত্যু ৪ লক্ষ ৮২ হাজার ০১৭ জন।

এদিকে, ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮৯২ যার মধ্যে সুস্থ ৭৬৬ জন। দেশের মোট ওমিক্রন আক্রান্তের ৭৫ শতাংশই মুম্বই, দিল্লি, কলকাতার বাসিন্দা। ওমিক্রন সংক্রমণের শীর্ষে রয়েছে মহারাষ্ট্র। এই রাজ্যে ওমিক্রনে আক্রান্ত ৫৬৮ জন। তার পরই রয়েছে দিল্লি ৩৮২ জন। অন্যদিকে, দেশের মোট সংক্রমণের হার এই মুহূর্তে ৩.২৪ শতাংশ। যা পরিস্থিতি তাতে ইতিমধ্যেই কোভিড টাস্ক ফোর্সের প্রধান চিকিৎসক এন কে অরোরা জানিয়েছেন, ভারতে কোভিড তৃতীয় ঢেউ শুরু হয়ে গিয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

5 × two =

কলকাতায় নতুন আক্রান্ত ২০৪! ওমিক্রন চিন্তা বাড়ছে

কলকাতায় নতুন আক্রান্ত ২০৪! ওমিক্রন চিন্তা বাড়ছে

কলকাতা: করোনাভাইরাস নতুন প্রজাতির আতঙ্কের কারণেই বাংলায় দৈনিক আক্রান্তের হেরফের ঘটছে। একই সঙ্গে শহর কলকাতার আক্রান্তের সংখ্যাও কিছুতেই কম হচ্ছে না। যা আলাদা করে চিন্তার বিষয়। এদিকে, উৎসবের মরশুমে গত ২৪ ঘণ্টায় তুলনামূলক অনেকটাই কমেছে টেস্টিং। তাই উদ্বেগ বাড়ছে ক্রমাগত।

শুক্রবারের করোনাভাইরাস তথ্য অনুযায়ী বাংলায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৩৯ জন এবং তাদের মধ্যে ২০৪ জন কলকাতার। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। একদিনে সেখানে ৭৭ জনের শরীরে মারণ ভাইরাসের হদিশ মিলেছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় একদিনে সংক্রমিতের সংখ্যা ২৮। ফলে রাজ্যে মোট করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা বেড়ে হল ১৬ লক্ষ ৩১ হাজার ৬৫ জন। এই একই সময় বাংলায় মৃত্যু হয়েছে ১০ জনের, সব মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৭২৬ জন। বর্তমানে রাজ্যের পজিটিভিটি রেট ২.৫২ শতাংশ। স্বস্তির খবর, গত একদিনে রাজ্যে বেড়েছে সুস্থতার হারও। গত ২৪ ঘণ্টাতেই যেমন সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪৪৬ জন। সব মিলিয়ে করোনাজয়ীর সংখ্যা ১৬ লক্ষ ৩ হাজার ৯০৬ জন। যদিও আপাতত করোনাভাইরাস নতুন প্রজাতি নিয়ে চিন্তার কিছু নেই সেটা স্পষ্ট করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। রাজ্যের সুস্থতার হার ৯৮.৩৩ শতাংশ।

উল্লেখ্য, ওমিক্রন নিয়ে এমনিতেই উদ্বেগ বাড়ছে দেশে। রাজ্যগুলির স্বাস্থ্য পরিকাঠামো নিয়ে পরামর্শ দিয়ে ইতিমধ্যেই চিঠি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। রাজ্যগুলিকে লেখা চিঠিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব অজয় ভাল্লা জানিয়েছেন, ডেল্টা সংক্রমণের পাশাপাশি বিভিন্ন রাজ্য থেকে ওমিক্রন প্রজাতির বাড়বাড়ন্তের চিত্র ধরা পড়ছে। কোথায়, কতজন, কোন ভাইরাস প্রজাতিতে আক্রান্ত হচ্ছে তা খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে, উৎসবের মরশুমে যেখানে যেরকম প্রয়োজন, সেরকম বিধিনিষেধ আরোপের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রের তরফে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

five × one =

কলকাতায় ২০০ ছাড়াল দৈনিক সংক্রমণ, কমল মৃত্যু

কলকাতায় ২০০ ছাড়াল দৈনিক সংক্রমণ, কমল মৃত্যু

কলকাতা: করোনাভাইরাস নতুন প্রজাতির আতঙ্কের মধ্যেই শুক্রবার দৈনিক আক্রান্ত বেড়ে গেল বাংলায়। পাশাপাশি বেড়েছে কলকাতার সংক্রমণ যা নিয়ে এখন নতুন করে উদ্বেগ বৃদ্ধি পাচ্ছে। একই সঙ্গে এখন আবার ‘ডেলমিক্রন’ প্রজাতি নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে, যা আলাদা করে চিন্তার বিষয়। সব মিলিয়ে সাধারণ মানুষকে যে আরও সতর্ক থাকতে হবে তা বলাই বাহুল্য।

শুক্রবারের করোনাভাইরাস তথ্য অনুযায়ী বাংলায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৫৫০ জন এবং তাদের মধ্যে ২১৭ জন কলকাতার। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা, সেখানে একদিনে আক্রান্ত ৮১ জন। সব মিলিয়ে রাজ্যের মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ লক্ষ ২৯ হাজার ৫৩০ জন। এই একই সময় বাংলায় মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের, সব মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৭০৭ জন। উদ্বেগজনক ভাবে গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় একটু বেড়েছে পজিটিভিটি রেট, তা হয়েছে ১.৪৯ শতাংশ। স্বস্তির খবর, গত একদিনে রাজ্যে বেড়েছে সুস্থতার হারও। গত ২৪ ঘণ্টাতেই সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৫৩২ জন। সব মিলিয়ে করোনাজয়ীর সংখ্যা ১৬ লক্ষ ২ হাজার ৩৭৭ জন। যদিও আপাতত করোনাভাইরাস নতুন প্রজাতি নিয়ে চিন্তার কিছু নেই সেটা স্পষ্ট করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।

তবে ক্রমেই বাড়ছে ওমিক্রন আতঙ্ক। এরই মধ্যে ফের কলকাতায় মিলল ওমিক্রম আক্রান্তের হদিশ। আয়ারল্যান্ড ফেরত এক ব্যক্তি ওমিক্রন পজেটিভ বলে জানা গিয়েছে৷ তিনি বর্তমানে আলিপুরের বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি৷ এদিকে সংক্রমণের নিরিখে প্রথম পাঁচ রাজ্যের মধ্যে রয়েছে বাংলা৷ কেরল, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, বাংলা ও কর্ণাটকেই সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ রয়েছে৷ দেশের ১৭টি রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ৩৫৮ জন ওমিক্রন আক্রান্তের হদিশ মিলেছে৷ ১১৪ জন ওমিক্রন নেগেটিভ৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

5 + one =

অনেকটা কমল উত্তরের সংক্রমণ, কলকাতায় একদিনে আক্রান্ত ১৪৫

অনেকটা কমল উত্তরের সংক্রমণ, কলকাতায় একদিনে আক্রান্ত ১৪৫

কলকাতা: করোনাভাইরাস নতুন প্রজাতির আতঙ্কের মধ্যেই পজিটিভিটি রেট শুক্রবার বেড়ে গেল বাংলায়। পাশাপাশি বেড়েছে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাও যা নিয়ে এখন নতুন করে উদ্বেগ বৃদ্ধি পাচ্ছে। একই সঙ্গে শহর কলকাতার আক্রান্তের সংখ্যাও কিছুতেই কম হচ্ছে না। যা আলাদা করে চিন্তার বিষয়।

শুক্রবারের করোনাভাইরাস তথ্য অনুযায়ী বাংলায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৪১৪ জন এবং তাদের মধ্যে ১৪৫ জন কলকাতার। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা, সেখানে একদিনে আক্রান্ত ৬২ জন। সব মিলিয়ে রাজ্যের মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ লক্ষ ২৭ হাজার ৪৯০ জন। এই একই সময় বাংলায় মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের, সব মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৬৭৬ জন। উদ্বেগজনক ভাবে গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় একটু কমেছে পজিটিভিটি রেট, তা হয়েছে ১.২১ শতাংশ। স্বস্তির খবর, গত একদিনে রাজ্যে বেড়েছে সুস্থতার হারও। সব মিলিয়ে করোনাজয়ীর সংখ্যা ১৬ লক্ষ ৩৪০ জন। যদিও আপাতত করোনাভাইরাস নতুন প্রজাতি নিয়ে চিন্তার কিছু নেই সেটা স্পষ্ট করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।

তাও ওমিক্রন নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। কারণ রবিবারও আরও দু’জন বিদেশ ফেরতের শরীরে কোভিড-১৯ ভাইরাসের হদিশ মিলেছিল। সোমবার সংখ্যাটা বেড়ে দাঁড়াল ৪। এদিকে শহরবাসীর কথা মাথায় রেখে উৎসবের দিনগুলিতে রাত্রিকালীন বাস সার্ভিস চালু করছে রাজ্য সরকার। পাশাপাশি, বাড়ছে মেট্রোর সংখ্যাাও। যদিও কোভিড বিধি মানার ব্যাপারে রয়েছে নির্দেশ। জানা গিয়েছে, ২৪, ২৫, ৩১ ডিসেম্বর এবং ১ জানুয়ারি মিলবে নাইট বাস সার্ভিস। শুধু সরকারি নয়, রাত পর্যন্ত থাকবে বেসরকারি বাসও। পার্কস্ট্রিট এলাকার আশেপাশে থাকবে বাস যাতে সেখান থেকে কারোর ফিরতে কোনও সমস্যা না হয়। অন্যদিকে, মেট্রো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে, যাত্রী সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় মেট্রোর সংখ্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখন সোমবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত দিনে ২৭২টি মেট্রো চলে। ২৫ ডিসেম্বর থেকে এই সংখ্যাটা বেড়ে হবে ২৭৬। শনিবারও বাড়ছে মেট্রোর সংখ্যা। কমপক্ষে ১০ টি মেট্রো বাড়বে ওইদিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

5 × one =

বঙ্গের কোভিড গ্রাফে স্বস্তি, রাজ্যের পজিটিভিটি রেট ২%-এর নীচে

বঙ্গের কোভিড গ্রাফে স্বস্তি, রাজ্যের পজিটিভিটি রেট ২%-এর নীচে

কলকাতা: দেশের মতো আজ বাংলাতেও দৈনিক ভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা আগের তুলনায় কমেছে যা সত্যিই ভালো খবর। একই সঙ্গে সুস্থতার হার বেড়েছে এবং পজিটিভিটি রেট কমেছে। ভাইরাসের নতুন প্রজাতি নিয়ে ইতিমধ্যেই উদ্বেগ এবং আতঙ্ক বহাল গোটা বিশ্ব জুড়ে তবে তার মধ্যে বাংলার আজকের করোনাভাইরাস পরিসংখ্যান যথেষ্ট স্বস্তির।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী আজ রাজ্যে ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন ৬০৮ জন এবং তাদের মধ্যে কলকাতায় আক্রান্ত ১৫৮ জন এবং উত্তর ২৪ পরগনায় আক্রান্ত ১২৭ জন। এদিকে সংক্রমণে ফের তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং চতুর্থ স্থানে হুগলি। দুই জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা যথাক্রমে ৪৯ ও ৪৫ জন। অন্যদিকে ভাইরাসে আজ রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। সব মিলিয়ে রাজ্যের মোট করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা ১৬ লক্ষ ১৮ হাজার ০১৬ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৯ হাজার ৫২৩ জনের। এদিকে আজ রাজ্যে ভাইরাসকে পরাস্ত করে বাড়ি ফিরেছেন ৬১৫ জন, সব মিলিয়ে মোট বাড়ি ফিরেছেন ১৫ লক্ষ ৯০ হাজার ৮২৩ জন। এই মুহূর্তে রাজ্যের সুস্থতার হার ৯৮.৩২ শতাংশ এবং পজিটিভিটি রেট ১.৫৭ শতাংশ।

ইতিমধ্যেই করোনাভাইরাস নতুন প্রজাতি নিয়ে একাধিক নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার এবং সব রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল গুলিকে নির্দেশিকা চিঠি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ দেশ থেকে আসা বিমানযাত্রীদের উপর নজরদারি রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং একইসঙ্গে টিকাকরণের গতি বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্র। তবে এখনো ভাইরাসের এই নতুন প্রজাতি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে এবং জানার চেষ্টা করা হচ্ছে যে আদতে ভ্যাকসিন এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করবে কিনা। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে ভ্যাকসিন দেওয়া থাকলে তা অবশ্যই কিছুটা হলেও সাহায্য করবে রোগীকে।  

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

nine + nineteen =

আরো কমল বাংলার দৈনিক আক্রান্ত, আতঙ্কের মাঝেও কিঞ্চিৎ স্বস্তি

আরো কমল বাংলার দৈনিক আক্রান্ত, আতঙ্কের মাঝেও কিঞ্চিৎ স্বস্তি

কলকাতা: আজ ভারত সরকার আতঙ্কের খবর শুনিয়ে বলেছে যে দেশে খোঁজ মিলেছে নতুন করোনাভাইরাস প্রজাতির। এই দুশ্চিন্তার মাঝেই বাংলার করোনা গ্রাফ নিয়ে স্বস্তি বহাল থাকল আজও। গতকালের তুলনায় আজ আক্রান্তের সংখ্যা আরো কম এবং সুস্থের সংখ্যা যথেষ্ট আশ্বস্ত করে।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী আজ বাংলায় করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন ৬৫৭ জন এবং এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ১২ জনের। আর নির্দিষ্ট সময়ে করোনাভাইরাস থেকে মুক্তি পেয়েছেন ৬৬৭ জন। সংক্রমনের শীর্ষে কলকাতা থাকলেও তুলনামূলকভাবে আজ সেখানেও সংক্রমণের মাত্রা কম। আজ শহরে আক্রান্তের সংখ্যা ১৫৩ জন। এর পরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা, সেখানে একদিনে আক্রান্ত হয়েছে ১২২ জন। সবমিলিয়ে রাজ্যের মোট করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ লক্ষ ১৭ হাজার ৪০৮ জন। পাশাপাশি মোট সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ১৫ লক্ষ ৯০ হাজার ২৯৮ জন। এখনো পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু হয়েছে ১৯ হাজার ৫১০ জনের। এই মুহূর্তে বাংলার অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা মাত্র ৭ হাজার ৬৯০ জন। 

এদিকে করোনাভাইরাস নতুন প্রজাতি নিয়ে আতঙ্ক ক্ষণে ক্ষণে বেড়ে যাচ্ছে কারণ ভারতের দুজনের শরীরে ধরা পড়েছে এই নতুন প্রজাতি। কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, দুজনেই কর্নাটকের বাসিন্দা। বছর ৪৬ এবং বছর ৬৬-র দুজন পুরুষ আক্রান্ত হয়েছেন এই নতুন প্রজাতির ভাইরাসে বলে জানা গিয়েছে। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়তেই কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছেন যে যথাযথ কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে যাতে এই প্রজাতি কোনভাবেই ছড়িয়ে পড়তে না পারে। তবে এই নতুন প্রজাতি নিয়ে ইতিমধ্যেই বিজ্ঞানীরা অনেক প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাননি জানিয়ে গবেষণা এখনো চলছে। এখনো পর্যন্ত এই ভাইরাস যে বিরাট ভয়ঙ্কর রূপ নেবে সেটা বলা সম্ভব হচ্ছে না। অন্যদিকে ভ্যাকসিন কতটা কার্যকরী হবে এই প্রজাতির বিরুদ্ধে সেটাও স্পষ্ট নয়। তাই স্বাভাবিকভাবে এই প্রজাতি নিয়ে আতঙ্ক বাড়ছে। আপাতত বিজ্ঞানীরা প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে এটা জানার জন্য যে আদতে এই নতুন ভাইরাস কতটা সংক্রামক হয়ে উঠবে আগামী দিনে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

twenty − nine =

আবারও বাড়ল রাজ্যের দৈনিক সংক্রমণ, কলকাতায় উদ্বেগ বৃদ্ধি

আবারও বাড়ল রাজ্যের দৈনিক সংক্রমণ, কলকাতায় উদ্বেগ বৃদ্ধি

কলকাতা: বিগত কয়েক দিনের তুলনায় আজ পশ্চিমবঙ্গের করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে যা নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করলো। বিগত কয়েক মাস ধরে কলকাতা এবং উত্তর ২৪ পরগনা নিয়ে চিন্তা বহাল থেকেছে যা আজও অব্যাহত। দুই জেলা ছাড়াও বাকি জেলাগুলিতে সংক্রমণ তুলনামূলক বেড়েছে। সব মিলিয়ে শীত পড়ার আগে রাজ্যবাসীর আশঙ্কা বৃদ্ধি পেল।

আজকের করোনাভাইরাস তথ্য বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন ৮০৩ জন এবং তার মধ্যে শুধু কলকাতাতেই আক্রান্ত ২৪৭ জন। এর পরে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা, যেখানে একদিনে আক্রান্ত হয়েছে ১৪৪ জন। এদিকে এই একই সময়ে রাজ্যে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছে ১২ জন এবং সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছেন ৮১১ জন। আপাতত রাজ্যের সুস্থতার হার ৯৮.৩১ শতাংশ। পাশাপাশি রাজ্যের পজিটিভিটি রেট ২.০৬ শতাংশ। যদিও বিশেষজ্ঞদের একাংশের দাবি যে দেশের করোনাভাইরাস মৃত্যুর রিপোর্ট একেবারে সঠিক নয়। যত জনের মৃত্যু হয়েছে তার থেকে কম সরকারি রিপোর্টে দেখানো হচ্ছে; যে খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে উদ্বেগ বেড়েছে আরও। তবে কেন্দ্রীয় সরকার দাবি করছে যে আপাতত করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে দেশে এবং এর কারণ টিকাকরণ।

তবে বিশেষজ্ঞদের অন্য এক অংশ দাবি করছে যে শুধু টিকাকরণ দেশের করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কাজ করেনি। এর পাশাপাশি কাজ করেছে ‘হাইব্রিড ইমিউনিটি’। এখন মোটামুটি কেরল রাজ্য ছাড়া দেশের বাকি সব রাজ্যের  পরিস্থিতি তুলনামূলক নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তাই আরো বেশি পরিমাণে টিকাকরণের জোর দেওয়া হচ্ছে যাতে কম সময়ে বেশি মানুষকে টিকা দেওয়া যায়। যদিও ইতিমধ্যেই এইমস প্রধান দাবি করেছেন যে এখনই বুস্টার ডোজ প্রয়োজন পড়বে না ভারতের জন্য কারণ করোনাভাইরাস তৃতীয় ঢেউ যে বড় আকার ধারণ করবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল তা এই মুহূর্তে আসবে না বলেই মনে করা হচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

sixteen − 8 =

অনেকটাই কমল রাজ্যের সংক্রমণ, কলকাতা নিয়ে বাড়ল স্বস্তি

অনেকটাই কমল রাজ্যের সংক্রমণ, কলকাতা নিয়ে বাড়ল স্বস্তি

কলকাতা: বিগত কয়েক দিনের তুলনায় আজ রাজ্যের সংক্রমণ অনেকটাই কম যা স্বস্তি বাড়াচ্ছে রাজ্যবাসীর। আরো বড় প্রাপ্তি হল যে কলকাতার সংক্রমণ আগের তুলনায় অনেকটাই কমে গেছে আজ। যদিও সামগ্রিকভাবে আগামীদিনের সংক্রমণ বৃদ্ধির একটা আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে তাই সকলকে যে সাবধানে থাকতে হবে তা বলাই বাহুল্য।

আজকের রাজ্যের করোনাভাইরাস তথ্য বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় আক্রান্ত হয়েছেন ৬১৫ জন যাদের মধ্যে কলকাতায় আক্রান্ত ১৭৩ জন এবং উত্তর ২৪ পরণায় আক্রান্ত ১৩৮ জন। সেই প্রেক্ষিতে রাজ্যের মোট ভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা কত হয়েছে ১৬ লক্ষ ১০ হাজার ৪৬০ জন। এই একই সময়ে রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের এবং সেই প্রেক্ষিতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৩৯৭ জন। তবে আজ সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ব্যাপক স্বস্তি দিচ্ছে কারণ গত একদিনে সুস্থ হয়েছেন, ৬৭৬ জন এবং সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ১৫ লক্ষ ৮৩ হাজার ১১৮ জন। এদিকে আজ একদিনে রাজ্যে প্রায় ২৭ হাজার মানুষের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে এবং বাংলার পজিটিভিটি রেট ২.৩৪ শতাংশ বলে জানা যাচ্ছে।

এদিকে, পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৮ হাজার ৪৮৮। মৃত্যু হয়েছে ২৪৯ জনের। আর একদিনে করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১২ হাজার ৫১০ জন। অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৪৪৩ জন। মোট আক্রান্তের ০.৩৪ শতাংশ মাত্র। ২০২০ সালের মার্চ থেকে এটাই সর্বনিম্ন অ্যাকটিভ কেসের রেকর্ড।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

nine + 16 =

চিন্তা বাড়াচ্ছে দুই জেলা, সুস্থতা বাড়ায় কিছুটা স্বস্তি বঙ্গে

চিন্তা বাড়াচ্ছে দুই জেলা, সুস্থতা বাড়ায় কিছুটা স্বস্তি বঙ্গে

কলকাতা: রাজ্যের কোভিড গ্রাফ আজ আবার বাড়ল। দৈনিক আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা আগের তুলনায় অনেকটাই বেড়েছে এদিন। একই রকমভাবে উত্তর ২৪ পরগনা এবং কলকাতা নিয়ে চিন্তা আজও রয়েছে আগের মতোই। কমছে তো না বরং দিন দিন উদ্বেগ বাড়ছে। তাই তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা এখনই যে যাচ্ছে না তাও স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে বারবার। তাই এখন আরও বেশি সচেতন থাকতে হবে রাজ্যবাসীকে। আজ থেকে আবার খুলেছে রাজ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি। তাই কোভিড মাত্রায় নজর বেশি করে থাকবে।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ একদিনে রাজ্যে সংক্রমিত হয়েছেন ৮৬০ জন। আজ রাজ্যের করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ২৩৩ জন কলকাতার! অর্থাৎ দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে এদিনও প্রথমে তিলোত্তমা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। একদিনে সেখানে আক্রান্ত অনেকটা বেড়ে ১৬১ জন। তৃতীয় স্থানে হাওড়া। একদিনে ওই জেলায় নতুন করে সংক্রমিত ৭৬ জন। চতুর্থ স্থানে দক্ষিণ ২৪ পরগনা। সেখানে একদিনে সংক্রমিত ৬৭ জন। ফলে রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৬ লক্ষ ০৭ হাজার ৫১৬ জন। 

এদিকে, একদিনে করোনাকে পরাস্ত করে ঘরে ফিরেছেন ৮২৫ জন। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা ১৫ লক্ষ ৮০ হাজার ০৮৯ জন। অন্যদিকে, একদিনে রাজ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৯ হাজার ৩৫৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থতার হার ৯৮.৩০ শতাংশ। এদিকে, পজিটিভিটি রেট কমে দাঁড়িয়েছে ১.৯৫ শতাংশ। এদিকে, বিশেষজ্ঞদের এক নয়া দাবিতে শোরগোল পড়ে গিয়েছে গোটা দেশে। এত দিনে আদতে কতজনের করোনা ভাইরাস সংক্রমণের মৃত্যু ঘটেছে তা স্পষ্টভাবে প্রকাশ্যে আসছে না বলেই দাবি করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের বক্তব্য, সরকারি রিপোর্ট করোনাভাইরাস মৃত্যু নিয়ে যা বলছে তা সঠিক নয়। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে তার থেকে অনেক বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে ভাইরাস সংক্রমণে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

2 × four =

পজিটিভিটি রেট কমলেও বঙ্গের কোভিড গ্রাফে চিন্তা! বাড়ল মৃত্যু

পজিটিভিটি রেট কমলেও বঙ্গের কোভিড গ্রাফে চিন্তা! বাড়ল মৃত্যু

কলকাতা: বিগত কয়েকদিনে রাজ্যের কোভিড গ্রাফ কিছুটা কমলেও আজ তা আবার বাড়ল। দৈনিক আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা আগের তুলনায় অনেকটাই বেড়েছে এদিন। একই রকমভাবে উত্তর ২৪ পরগনা এবং কলকাতা নিয়ে চিন্তা আজও রয়েছে আগের মতোই। কমছে তো না বরং দিন দিন উদ্বেগ বাড়ছে। তাই তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা এখনই যে যাচ্ছে না তাও স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে বারবার। তাই এখন আরও বেশি সচেতন থাকতে হবে রাজ্যবাসীকে। আজ থেকে আবার খুলেছে রাজ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি। তাই কোভিড মাত্রায় নজর বেশি করে থাকবে।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ একদিনে রাজ্যে সংক্রমিত হয়েছেন ৮১৯ জন। আজ রাজ্যের করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ২৩১ জন কলকাতার! অর্থাৎ দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে এদিনও প্রথমে তিলোত্তমা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। একদিনে সেখানে আক্রান্ত অনেকটা বেড়ে ১২৯ জন। তৃতীয় স্থানে দক্ষিণ ২৪ পরগনা। একদিনে ওই জেলায় নতুন করে সংক্রমিত ৮৮ জন। চতুর্থ স্থানে হুগলি। সেখানে একদিনে সংক্রমিত ৭৮ জন। ফলে রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৬ লক্ষ ০৫ হাজার ৭৯৪ জন। 

এদিকে, একদিনে করোনাকে পরাস্ত করে ঘরে ফিরেছেন ৮২৫ জন। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা ১৫ লক্ষ ৭৮ হাজার ৪৩৪ জন। অন্যদিকে, একদিনে রাজ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৯ হাজার ৩৩৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থতার হার ৯৮.২৯ শতাংশ। এদিকে, পজিটিভিটি রেট কমে দাঁড়িয়েছে ২.২১ শতাংশ। এদিকে, বিশেষজ্ঞদের এক নয়া দাবিতে শোরগোল পড়ে গিয়েছে গোটা দেশে। এত দিনে আদতে কতজনের করোনা ভাইরাস সংক্রমণের মৃত্যু ঘটেছে তা স্পষ্টভাবে প্রকাশ্যে আসছে না বলেই দাবি করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের বক্তব্য, সরকারি রিপোর্ট করোনাভাইরাস মৃত্যু নিয়ে যা বলছে তা সঠিক নয়। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে তার থেকে অনেক বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে ভাইরাস সংক্রমণে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

nine − 1 =

দৈনিক আক্রান্ত, মৃত্যু দুইই কমল, স্কুল খোলার আগে বঙ্গে স্বস্তি

দৈনিক আক্রান্ত, মৃত্যু দুইই কমল, স্কুল খোলার আগে বঙ্গে স্বস্তি

কলকাতা: আজ রাজ্যের করোনা ভাইরাস সংক্রমণের গ্রাফ কিঞ্চিৎ বদলাল। আজ দৈনিক আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা আগের তুলনায় অনেকটাই কমেছে যা স্বস্তির। যদিও উত্তর ২৪ পরগনা এবং কলকাতা নিয়ে চিন্তা আজও রয়েছে আগের মতোই। কমছে তো না বরং দিন দিন উদ্বেগ বাড়ছে। আজও কলকাতায় আক্রান্ত ২০০-র ওপর চলে এসেছে তাই উদ্বেগ রয়েছেই! উত্তর ২৪ পরগনা নিয়েও চিন্তা যাচ্ছে না। তাই তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা এখনই যে যাচ্ছে না তাও স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে বারবার। তাই এখন আরও বেশি সচেতন থাকতে হবে রাজ্যবাসীকে। আগামীকাল থেকে খুলছে রাজ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি। তার আগে আজকের বাংলার কোভিড গ্রাফ একটু উদ্বেগ কমাবে।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ একদিনে রাজ্যে সংক্রমিত হয়েছেন ৭৮২ জন। আজ রাজ্যের করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ২১৬ জন কলকাতার! অর্থাৎ দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে এদিনও প্রথমে তিলোত্তমা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। একদিনে সেখানে আক্রান্ত অনেকটা বেড়ে ১২৩ জন। ফলে রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৬ লক্ষ ০৪ হাজার ৯৭৫ জন। এদিকে, একদিনে করোনাকে পরাস্ত করে ঘরে ফিরেছেন ৭৯২ জন। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা ১৫ লক্ষ ৭৭ হাজার ৬০৯ জন। অন্যদিকে, একদিনে রাজ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৯ হাজার ৩১৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থতার হার ৯৮.২৯ শতাংশ। এদিকে, পজিটিভিটি রেট কমে দাঁড়িয়েছে ২.৮৮ শতাংশ। 

উল্লেখ্য, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন ১০ হাজার ২২৯ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে আক্রান্ত ৩ কোটি ৪৪ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৩৬ জন। এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ১২৫ জনের। এই নিয়ে মোট মৃত্যু ৪ লক্ষ ৬৩ হাজার ৬৫৫ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছে ১১ হাজার ৯২৬ জন। মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা ৩ কোটি ৩৮ লক্ষ ৪৯ হাজার ৭৮৫ জন। দেশের অ্যাকটিভ কেসের সংখ্যা এই মুহূর্তে ১ লক্ষ ৩৪ হাজার ০৯৬ জন, যা ৫২৩ দিনে সবচেয়ে কম।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

6 + 14 =

উদ্বেগ বহাল, বঙ্গে কিঞ্চিৎ বাড়ল দৈনিক আক্রান্ত-মৃত্যু

উদ্বেগ বহাল, বঙ্গে কিঞ্চিৎ বাড়ল দৈনিক আক্রান্ত-মৃত্যু

কলকাতা: আজ রাজ্যের করোনা ভাইরাস সংক্রমণের গ্রাফ কিঞ্চিৎ বদলাল। আজ সামান্য বাড়ল দৈনিক আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। উত্তর ২৪ পরগনা এবং কলকাতা নিয়ে চিন্তা আজও রয়েছে আগের মতোই। কমছে তো না বরং দিন দিন উদ্বেগ বাড়ছে। আজও কলকাতায় আক্রান্ত ২০০-র ওপর চলে এসেছে তাই উদ্বেগ রয়েছেই! উত্তর ২৪ পরগনা নিয়েও চিন্তা যাচ্ছে না। তাই তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা এখনই যে যাচ্ছে না তাও স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে বারবার। তাই এখন আরও বেশি সচেতন থাকতে হবে রাজ্যবাসীকে।  

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ একদিনে রাজ্যে সংক্রমিত হয়েছেন ৮৬০ জন। আজ রাজ্যের করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ২৩৩ জন কলকাতার! অর্থাৎ দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে এদিনও প্রথমে তিলোত্তমা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। একদিনে সেখানে আক্রান্ত অনেকটা বেড়ে ১৪৮ জন। ফলে রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৬ লক্ষ ০২ হাজার ৪৪৬ জন। অন্যদিকে, একদিনে রাজ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৯ হাজার ২৯৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থতার হার ৯৮.৩০ শতাংশ। এদিকে, পজিটিভিটি রেট কমে দাঁড়িয়েছে ২.০৯ শতাংশ। 

অন্যদিকে, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন ১২ হাজার ৫১৬ জন। এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ৫০১ জনের, যা অনেকটা বেশি আগের তুলনায়। এর মধ্যে ৪১৯ জন মারা গিয়েছেন কেরলে। মহারাষ্ট্রে ২৮ জন এবং পশ্চিমবঙ্গে ১৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছে ১৩ হাজার ১৫৫ জন। মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা ৩ কোটি ৩৮ লক্ষ ১৪ হাজার ৮০ জন। দেশে এখনও পর্যন্ত মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৪৪ লক্ষ ১৪ হাজার ১৮৬ জন। অন্যদিকে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ লক্ষ ৬২ হাজার ৬৯০ জন। দেশের অ্যাকটিভ কেসের সংখ্যা এই মুহূর্তে ১ লক্ষ ৩৭ হাজার ৪১৬ জন, যা ২৬৭ দিনে সর্বনিম্ন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

thirteen + 16 =

সুস্থতার হার বাড়ল বঙ্গে, শহরের সংক্রমণ কম হলেও উদ্বেগ বহাল

সুস্থতার হার বাড়ল বঙ্গে, শহরের সংক্রমণ কম হলেও উদ্বেগ বহাল

কলকাতা: উৎসব আবহে আজ রাজ্যের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা আজ আবারও খানিকটা কমল যা স্বস্তির বিষয়। তবে, দুই জেলা, উত্তর ২৪ পরগনা এবং কলকাতা নিয়ে চিন্তা যাচ্ছে না বরং দিন দিন উদ্বেগ বাড়ছে। আজ কলকাতায় আক্রান্ত প্রায় ১৫০-র নিচে চলে এসেছে তবে উদ্বেগ রয়েছেই! তাই তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা এখনই যে যাচ্ছে না তাও স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে বারবার। তাই এখন আরও বেশি সচেতন থাকতে হবে রাজ্যবাসীকে। 

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ একদিনে রাজ্যে সংক্রমিত হয়েছেন ৬০৩ জন। আজ রাজ্যের করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ১৪৯ জন কলকাতার! অর্থাৎ দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে এদিনও প্রথমে তিলোত্তমা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। একদিনে সেখানে আক্রান্ত অনেকটা বেড়ে ১৩৮ জন। এরপরে রয়েছে হাওড়া, সেখানে আক্রান্ত ৫০, এবং তার পরে হুগলি, আক্রান্ত ৪৬ জন। ফলে রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৫ লক্ষ ৯৯ হাজার ০৯১ জন। অন্যদিকে, একদিনে রাজ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৯ হাজার ২৪০ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থতার হার ৯৮.৩০ শতাংশ। অন্যদিকে, একদিনে করোনাকে পরাস্ত করে ঘরে ফিরেছেন ৬৫৭ জন। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা ১৫ লক্ষ ৭১ হাজার ৯৫২ জন।

উল্লেখ্য, করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিনের সার্টিফিকেট এবং আর্টিফিশিয়াল নেগেটিভ রিপোর্ট নিয়ে ইতিমধ্যেই বড় ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার। নির্দেশিকা দিয়ে স্পষ্ট জানানো হয়েছে যে, বিমানে করে বাংলায় আসা যাত্রীদের দেখাতে হবে দুটি করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনের সার্টিফিকেট অথবা শেষ ৭২ ঘন্টার মধ্যে করা করোনাভাইরাস rt-pcr টেস্টের নেগেটিভ রিপোর্ট। সোমবার থেকেই এই নির্দেশিকা কার্যকর হয়ে গিয়েছে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

15 − 15 =

খানিক কমল দৈনিক আক্রান্ত-মৃত্যু, বঙ্গে সুস্থতার হার ৯৮.২৯%

খানিক কমল দৈনিক আক্রান্ত-মৃত্যু, বঙ্গে সুস্থতার হার ৯৮.২৯%

কলকাতা: উৎসব আবহে আজ রাজ্যের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা আজ আবারও খানিকটা কমল যা স্বস্তির বিষয়। তবে, দুই জেলা, উত্তর ২৪ পরগনা এবং কলকাতা নিয়ে চিন্তা যাচ্ছে না বরং দিন দিন উদ্বেগ বাড়ছে। আজও কলকাতায় আক্রান্ত প্রায় ২০০-র ওপর! তাই তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা এখনই যে যাচ্ছে না তাও স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে বারবার। তাই এখন আরও বেশি সচেতন থাকতে হবে রাজ্যবাসীকে। 

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ একদিনে রাজ্যে সংক্রমিত হয়েছেন ৭৬৩ জন। আজ রাজ্যের করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ২০৩ জন কলকাতার! অর্থাৎ দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে এদিনও প্রথমে তিলোত্তমা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। একদিনে সেখানে আক্রান্ত অনেকটা বেড়ে ১৪৫ জন। ফলে রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৫ লক্ষ ৯৭ হাজার ০৯৫ জন। অন্যদিকে, একদিনে রাজ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে অ্যাকটিভ কেস ৮ হাজার ১৩৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থতার হার ৯৮.২৯ শতাংশ। অন্যদিকে, একদিনে করোনাকে পরাস্ত করে ঘরে ফিরেছেন ৮০৬ জন। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা ১৫ লক্ষ ৬৯ হাজার ৭৫৭ জন। এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ১ লক্ষ ৪৬ হাজার ৩২ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিনের সার্টিফিকেট এবং আর্টিফিশিয়াল নেগেটিভ রিপোর্ট নিয়ে ইতিমধ্যেই বড় ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার। নির্দেশিকা দিয়ে স্পষ্ট জানানো হয়েছে যে, বিমানে করে বাংলায় আসা যাত্রীদের দেখাতে হবে দুটি করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনের সার্টিফিকেট অথবা শেষ ৭২ ঘন্টার মধ্যে করা করোনাভাইরাস rt-pcr টেস্টের নেগেটিভ রিপোর্ট। সোমবার থেকেই এই নির্দেশিকা কার্যকর হয়ে গিয়েছে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

19 − 5 =

সংক্রমণ সেই ১০০০-এর কাছাকাছি! দৈনিক মৃত্যু কমল বঙ্গে

সংক্রমণ সেই ১০০০-এর কাছাকাছি! দৈনিক মৃত্যু কমল বঙ্গে

কলকাতা: উৎসব আবহের পর রাজ্যের করোনাভাইরাস পরিস্থিতি আরো জটিল হবে এমন আশঙ্কা করা হয়েছিল। এখন কার্যত সেই আশঙ্কাই সত্যি হচ্ছে। কারণ রাজ্যের দৈনিক ভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা কমার কোনো লক্ষণ নেই। আজও প্রায় হাজারের কাছাকাছি দৈনিক সংক্রমণ। যদিও দৈনিক মৃত্যু কমেছে। সব মিলিয়ে চিন্তা বাড়ছে রাজ্যবাসীর।

​​​​​​শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘন্টায় বাংলায় ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন ৯৮২ জন এবং এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। সব মিলিয়ে রাজ্যের মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৫ কোটি ৯১ লক্ষ ০১৪ জন। এদিকে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৯ হাজার ১১৩ জনের। এই মুহূর্তে রাজ্যের সংক্রমণের হার ৮. ৩২ শতাংশ, এদিকে গত ২৪ ঘন্টায় সংক্রমণের হার ২.০০ শতাংশ। এদিন কলকাতায় আক্রান্ত হয়েছে ২৭৩ জন এবং এর পরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা, সেখানে আক্রান্ত হয়েছে ১৬১ জন। এর পাশাপাশি বাকি জেলাগুলিতেও কমবেশি ভাইরাস আক্রান্তের হদিস মিলেছে। তথ্য অনুযায়ী, এখনো পর্যন্ত রাজ্যের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৮ হাজার ২২৩ জন। 

এদিকে আজ নবান্নের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রাজ্যের বিধি নিষেধ আরও এক মাস বাড়ানো হল৷ কিন্তু মেয়াদ বাড়ালেও একাধিক বিষয়ে ছাড় দেওয়া হয়েছে৷ সবচেয়ে বড় বিষয় হল, ৫০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে লোকাল ট্রেনে ছাড়পত্র দিয়েছে রাজ্য৷ এতদিন শুধুমাত্র স্টাফ স্পেশাল চালানো হচ্ছিল৷ ১ নভেম্বর থেকে স্বাভাবিক ভাবে চলবে লোকাল ট্রেন৷ কোভিড বিধি মেনে লোকাল ট্রেন চালানো হবে৷ পাশাপাশি স্কুল-কলেজ খোলার ক্ষেত্রে যে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে সেই বিষয়টিও উল্লেখ করা হয়েছে৷ এছাড়াও বলা হয়েছে, কোভিড বিধি মেনে এবার থেকে ফিল্মের আউটডোর শ্যুটিং করা যাবে৷ টিভির শ্যুটিংয়েও ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

1 × 5 =

দৈনিক আক্রান্ত এবং মৃত্যু দুইই বাড়ছে বঙ্গে! একদিনে সুস্থ ৮৩৭

দৈনিক আক্রান্ত এবং মৃত্যু দুইই বাড়ছে বঙ্গে! একদিনে সুস্থ ৮৩৭

কলকাতা: রাজ্যের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা আজ তুলনামূলক অনেকটাই বেশি। দুই জেলা, উত্তর ২৪ পরগনা এবং কলকাতা নিয়ে চিন্তা যাচ্ছে না বরং দিন দিন উদ্বেগ বাড়ছে। আজ কলকাতায় আক্রান্ত প্রায় ২৫০-র ওপর! তাই তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা এখনই যে যাচ্ছে না তাও স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে বারবার। তাই এখন আরও বেশি সচেতন থাকতে হবে রাজ্যবাসীকে। 

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ একদিনে রাজ্যে সংক্রমিত হয়েছেন ৯৭৬ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের। একই সময়ে সুস্থ ৮৩৭ জন। সুস্থতার হার ৯৮.৩৩ শতাংশ। আজ রাজ্যের করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ২৭২ জন কলকাতার! অর্থাৎ দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে এদিনও প্রথমে তিলোত্তমা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। একদিনে সেখানে আক্রান্ত ১৫৯ জন। এরপর তৃতীয় স্থানে দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হাওড়া। একদিনে ওই দুই জেলায় নতুন করে সংক্রমিত ৭৯ জন করে। চতুর্থ স্থানে হুগলি। সেখানে একদিনে সংক্রমিত ৭৩ জন। ফলে রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৫ লক্ষ ৮৯ হাজার ০৪২ জন। অন্যদিকে, এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা ১৫ লক্ষ ৬১ হাজার ৯৭৩ জন। একদিনে রাজ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৯ হাজার ০৯৬ জন। রাজ্যে একদিনে পজিটিভিটি রেট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২.২৫ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থতার হার ৯৮.৩০ শতাংশ।

এদিকে এই পরিস্থিতিতে রাজ্য সরকার ফের একবার জেলায় জেলায় করোনা চিকিৎসা পরিকাঠামো ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নিয়েছে। সংক্রমণের নিরিখে শীর্ষে থাকা জেলার হাসপাতালগুলিতে করোনা শয্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই তিন জেলায় জেলা হাসপাতালে করোনা বেড বাড়ানো হয়েছে বলে স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে। এছাড়াও একাধিক মহকুমা হাসপাতালেও পরিকাঠামোকে উন্নত করা হচ্ছে। করোনার সম্ভাব্য তৃতীয় ঢেউয়ের মোকাবিলায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

five × 2 =

কমল পজিটিভিটি রেট! দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি বাংলায়

কমল পজিটিভিটি রেট! দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি বাংলায়

কলকাতা: রাজ্যের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা আজ তুলনামুলক বেশিই। দুই জেলা, উত্তর ২৪ পরগনা এবং কলকাতা নিয়ে চিন্তা এখনও যাচ্ছে না। আজও কলকাতায় আক্রান্ত প্রায় ২০০-র ওপর! তাই তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা এখনই যে যাচ্ছে না তাও স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে বারবার। তাই এখন আরও বেশি সচেতন থাকতে হবে রাজ্যবাসীকে। 

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ একদিনে রাজ্যে সংক্রমিত হয়েছেন ৮৪৬ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১২ জনের। একদিনে করোনাকে হারিয়ে সুস্থ হয়েছেন ৭৯২ জন। আজ রাজ্যের করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ২৪২ জন কলকাতার! অর্থাৎ দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে এদিনও প্রথমে তিলোত্তমা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। একদিনে সেখানে আক্রান্ত ১১৬ জন। ফলে রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৫ লক্ষ ৮৪ হাজার ৪৯২ জন। একদিনে রাজ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৯ হাজার ০৩৩ জন। রাজ্যে একদিনে পজিটিভিটি রেট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২.১০ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থতার হার ৯৮.৩৩ শতাংশ। 

এদিকে জানা গিয়েছে, কলকাতার করোনা আক্রান্তের ৭৫ শতাংশ উপসর্গহীন। গতকালের তথ্য অনুযায়ী পুরসভা জানিয়েছিল, ২৬০ জন আক্রান্তের মধ্যে ২০১ জনই উপসর্গহীন রোগী। এদের মধ্যে আবার ১৬৩ জন টিকার দুটি ডোজ পেয়েছে, ১৯ জন পেয়েছে একটি ডোজ এবং ৩৭ জন কোনও ডোজ নেয়নি। উৎসবের আগে যে পরিসংখ্যান ছিল তার থেকে এখন সাময়িক চিত্র বদলাতে শুরু করেছে, যা অনুমান করা হয়েছিল। কারণ পুজোর মধ্যে অধিকাংশ মানুষ কোভিড নিয়ম মানেননি, মাস্ক ছাড়াই বেরিয়েছেন। সামাজিক দূরত্বও কোথাও মেনে চলা হয়নি। এই প্রেক্ষিতেই আগেই সতর্ক করেছিল চিকিৎসক এবং বিজ্ঞানী মহল। পুজোর পর করোনা তৃতীয় ঢেউ আসারও আশঙ্কা রয়েছে। এর মাঝে এইভাবে উপসর্গহীন করোনা রোগী বাড়ায় আরও উদ্বেগ বাড়ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

1 × 1 =

আপাতত নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাজ্যের কোভিড গ্রাফ, একদিনে সুস্থ ৬০১

আপাতত নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাজ্যের কোভিড গ্রাফ, একদিনে সুস্থ ৬০১

কলকাতা: রাজ্যের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা আজ খানিকটা কম। দুই জেলা, উত্তর ২৪ পরগনা এবং কলকাতা নিয়ে চিন্তা এখনও যাচ্ছে না। তবে উৎসবের মাঝে আজকের এই পরিসংখ্যান কিছুটা স্বস্তি দেবে বটে। কিন্তু আগামী দিনে যে সংক্রমণ বাড়তেই পারে তা পুজোর ভিড় দেখে আন্দাজ করাই যায়। তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা এখনই যে যাচ্ছে না তাও স্পষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে বারবার। তাই এখন আরও বেশি সচেতন থাকতে হবে রাজ্যবাসীকে। 

 

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ একদিনে রাজ্যে সংক্রমিত হয়েছেন ৫৩০ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১০ জনের। সুস্থতার হার ৯৮.৩২ শতাংশ। আজ রাজ্যের করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ১০২ জন কলকাতার, অর্থাৎ দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে এদিন ফের প্রথমে তিলোত্তমা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। একদিনে সেখানে আক্রান্ত ৯৭ জন। এরপর তৃতীয় স্থানে রয়েছে হুগলি। একদিনে সেখানে ৬০ জনের শরীরে থাবা বসিয়েছে করোনা। চতুর্থ স্থানে হাওড়া। সেখানে একদিনে সংক্রমিত ৪১ জন। ফলে রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৫ লক্ষ ৭৯ হাজার ০১২ জন। অন্যদিকে, এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা ১৫ লক্ষ ৫২ হাজার ৪৯১ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৬০১ জন। একদিনে রাজ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১০ জনের। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৮ হাজার ৯৪৫ জন। 

এদিকে জানা গিয়েছে, সারা দেশে মাত্র ১৮.৯ শতাংশ মানুষের সম্পূর্ণ টিকাকরণ হয়েছে। একবার টিকা পেয়েছেন জনসংখ্যার ৪৮.৭ শতাংশ। বছরের শেষেই প্রাপ্তবয়স্কদের টিকাকরণ সম্পূর্ণ করবে ভারত এমন প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। তবে তথ্য বলছে, টার্গেট থেকে অনেক দূরে আছে মোদী সরকার। অন্যদিকে, জরুরি পরিস্থিতিতে ২ থেকে ১৮ বছর বয়সিদের টিকাকরণের ব্যবস্থা করতে চায় সরকার। ছাড় পেয়েছে ভারত বায়োটেক-এর কোভ্যাক্সিন। মঙ্গলবারই এই টিকার ব্যবহারে ছাড়পত্র দিয়েছে ওষুধ নিয়ামক সংস্থা (ডিসিজিআই)। ছাড়পত্র পাওয়ার দৌড়ে রয়েছে আরও তিনটি সংস্থার তৈরি টিকা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

15 − fourteen =

ষষ্ঠীতে স্বস্তি! রাজ্যে কোভিড গ্রাফ আরও নিম্নমুখী আজ

ষষ্ঠীতে স্বস্তি! রাজ্যে কোভিড গ্রাফ আরও নিম্নমুখী আজ

কলকাতা: উৎসবের শুরুতেই কিছুটা স্বস্তি পেল রাজ্যবাসী কারণ আজ বাংলার করোনা ভাইরাস সংক্রমণ অনেকটাই কম। দৈনিক সংক্রমণ এবং মৃত্যু দুটোই আজ নিম্নমুখী। যদিও বিগত কয়েক দিনে উৎসবের কারণে ভিড় হবে বলে আশঙ্কা তাই সংক্রমণ বাড়ার একটা ভয় থেকে যাচ্ছে। তবে আপাতত আজকের পরিসংখ্যান কিছুটা আশ্বস্ত করেছে রাজ্যবাসীকে।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছে ৬০৬ জন, একই সময় মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের। দৈনিক সুস্থতার সংখ্যা ৫৯৭ জন। সব মিলিয়ে রাজ্যের মোট আক্রান্তের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ লক্ষ ৭৬ হাজার ৯৪৩ জন। এত দিনে মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লক্ষ ৫০ হাজার ৩০৮ জন। বাংলায় মোট মৃত্যু হয়েছে ১৮ হাজার ৯১৪ জনের। আপাতত রাজ্যের সুস্থতার হার ৯৮.৩২ শতাংশ। প্রসঙ্গত, এখনো পর্যন্ত দুটি জেলাকে নিয়ে চিন্তা রয়েছে তার মধ্যে একটি হল শহর কলকাতা এবং অপরটি উত্তর ২৪ পরগনা। গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় আক্রান্ত হয়েছে ১৪৫ জন এবং উত্তর ২৪ পরগনায় আক্রান্ত হয়েছে ১০৯ জন।

রাজ্য সরকার ইতিমধ্যেই ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত করোনাভাইরাস বিধি নিষেধ করেছে কিন্তু মাঝের কয়েকদিন নাইট কারফিউ শিথিল করেছে। তবে উৎসবের মধ্যেও মাস্ক পরা এবং স্যানিটাইজার ব্যবহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ও একই সঙ্গে পারস্পরিক দূরত্ব বজায় রাখার কথাও বলা হয়েছে। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে করোনাভাইরাস তৃতীয় ঢেউ আসার সতর্ক বার্তা দেওয়া হয়েছিল। সেই কারণে রাজ্যবাসীকে সতর্ক থাকতে হচ্ছে সর্বক্ষণ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ten + fourteen =

আবার কিছুটা বাড়ল রাজ্যের সংক্রমণ, উৎসব মরসুমে অস্বস্তি

আবার কিছুটা বাড়ল রাজ্যের সংক্রমণ, উৎসব মরসুমে অস্বস্তি

কলকাতা: আর কয়েকদিন পরেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো কিন্তু তার আগে রাজ্যের করোনাভাইরাস পরিস্থিতি কিছুটা অস্বস্তি বাড়ল সকলের। আজ দৈনিক সংক্রমণ কিছুটা বৃদ্ধি পেল, যদিও কমেছে মৃত্যু হার। শহর কলকাতা এবং উত্তর ২৪ পরগনার সংক্রমণ আজও আতঙ্ক বাড়ায়েই রাখবে। অনেক আগে থেকেই সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে কেন্দ্র এবং চিকিৎসক মহল থেকে যে আগামী কয়েক সপ্তাহ অতি সতর্ক হয়ে থাকতে হবে। 

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী আজ বাংলায় ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন ৭৮৪ জন এবং এই একই সময়ে মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। আক্রান্তদের মধ্যে ১৫৮ জন কলকাতার এবং ১২৮ জন উত্তর ২৪ পরগনার। অর্থাৎ দৈনিক সংক্রমনের নিরিখে আজকেও শীর্ষস্থান দখল করেছে তিলোত্তমা। সব মিলিয়ে রাজ্যের মোট করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ লক্ষ ৭৪ হাজার ৮০১ জন। মোট মৃত্যু হয়েছে ১৮ হাজার ৮৮২ জনের। অন্যদিকে, এখনো পর্যন্ত রাজ্যে ১ কোটি ৮৪ লক্ষ ৩৫ হাজার ৫৩২ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। একটি করে ভ্যাকসিন পেয়েছেন ৯ লক্ষ ৫২ হাজার ৭০১ জন।

ইতিমধ্যেই দুর্গাপুজোয় একাধিক নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে রাজ্য সরকার এবং কলকাতা হাইকোর্টের তরফে। অন্যদিকে রাজ্যের করোনাভাইরাস বিধি-নিষেধ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত। যদিও এর মাঝে বেশ কয়েকদিন নাইট কারফিউ শিথিল করা হয়েছে উৎসবের কারণে। যদিও সাধারণ মানুষকে স্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে ভাইরাস বিধি মেনেই দুর্গাপুজোয় বেরোতে হবে। পরতে হবে মাস্ক এবং ব্যবহার করতে হবে স্যানিটাইজার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

two × five =

৫ জেলা বাড়াচ্ছে চিন্তা, রাজ্যের কোভিড গ্রাফ আপাতত নিম্নমুখী

৫ জেলা বাড়াচ্ছে চিন্তা, রাজ্যের কোভিড গ্রাফ আপাতত নিম্নমুখী

কলকাতা: আবারো কিছুটা স্বস্তি দিল বাংলার করোনাভাইরাস পরিস্থিতি। চলতি মাসেই তৃতীয় ঢেউ আসার সম্ভাবনা প্রবল কিন্তু তার আগে কিছুটা নিম্নমুখী হয়েছে বাংলার কোভিড গ্রাফ। যদিও রাজ্যের ৫ জেলাকে নিয়ে চিন্তা থেকে যাচ্ছে প্রশাসনের। তবে গত ২৪ ঘন্টার দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা কম হওয়ায় খানিকটা স্বস্তি।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত‌ ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন ৬৭৫ জন। সংক্রমণের শীর্ষে আবারো রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা, সেখানে একদিনে আক্রান্ত ৭৭ জন। এরপরে রয়েছে শহর কলকাতা, সেখানে একদিনে আক্রান্ত ৬৮ জন। তৃতীয় স্থানে রয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং তার পরে রয়েছে দার্জিলিং এবং জলপাইগুড়ি। এই কয়েকটি জেলা নিয়ে প্রশাসনের বাড়তি চিন্তা। কারণ ঘুরে ফিরে এইসব জেলা থেকেই বেশি সংক্রমণ ধরা পড়ছে। সব মিলিয়ে রাজ্যের মোট করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ লক্ষ ৩৩ হাজার ৮০৩। এদিকে একদিনে রাজ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ১২ জন। এখনো পর্যন্ত রাজ্যের মৃত্যু হয়েছে ১৮ হাজার ২২৯ জনের। এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টাতে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৭৬৩ জন। এ নিয়ে মোট ১৫ লক্ষ ৫ হাজার ৮৯ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। বর্তমানে রাজ্যের সুস্থতার হার ৯৮.১৩ শতাংশ।

আরও পড়ুন- ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কাররা ক্ষতিপূরণ পেল না কেন? রাজ্যকে ভর্ৎসনা হাইকোর্টের

এদিকে, করোনার সম্ভাব্য তৃতীয় ঢেউ মোকাবিলার প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে রাজ্য সরকার বিশেষজ্ঞদের দিয়ে একটি সমীক্ষা করার উদ্যোগ নিয়েছে। নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ তথা কোভিড মোকাবিলায় রাজ্যের আন্তর্জাতিক পরামর্শদাতা কমিটির প্রধান অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়ের তত্ত্বাবধানে এই নিয়ে নতুন করে একটি সমীক্ষা শুরু করা হচ্ছে বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে। ‘‌ইন্ডিয়ান ইন্সস্টিটিউট অফ লিভার অ্যান্ড ডায়জেস্টিক সায়েন্সে’‌র যৌথ উদ্যোগে এই সমীক্ষায় তৃণমূল স্তরে কাজ করা স্বাস্থ্য কর্মী এবং আশা কর্মীদের শামিল করা হবে। সম্প্রতি এই বিষয় নিয়ে রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ন সড়ক নিগম এবং কভিড পরামর্শদাতা কমিটির সদস্যরা বৈঠক করেন। সেখানে স্থির হয়েছে আগামী দু সপ্তাহের মধ্যেই সমীক্ষা শুরু করা হবে। মূলত তৃতীয় ঢেউয়ের মোকাবিলায় রাজ্যে এ পর্যন্ত যে পরিকাঠামো তৈরি করা হয়েছে তার কার্যকারিতা পরীক্ষা করে দেখা হবে ওই সমীক্ষায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

5 × two =

৯৮ শতাংশ ছুঁইছুঁই সুস্থতার হার, বাংলার করোনা গ্রাফে স্বস্তি

৯৮ শতাংশ ছুঁইছুঁই সুস্থতার হার, বাংলার করোনা গ্রাফে স্বস্তি

কলকাতা: দ্বিতীয় ঢেউয়ের চোখ রাঙানি কাটিয়ে উঠছে দেশ। পশ্চিমবঙ্গের করোনাভাইরাস পরিস্থিতি আপাতত নিয়ন্ত্রণে আসছে বলেই বোঝা যাচ্ছে। কারণ রাজ্যের সুস্থতার হার হয়ে গিয়েছে ৯৭.৪৭ শতাংশ। তবে সুস্থতার সংখ্যা থেকে আক্রান্তের সংখ্যা এখনো কিছুটা বেশি। 

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ২৬৮ জন। এই একই সময়ে করোনাকে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন ২ হাজার ৬৮ জন। গত একদিনে রাজ্যে মৃত্যুর সংখ্যা ৭৫। মৃতদের মধ্যে ২৩ জন উত্তর ২৪ পরগনার এবং ২১ জন কলকাতার। তথ্য বলছে, রাজ্যের করোনাভাইরাস পরিস্থিতির মধ্যে এখনও সবথেকে উদ্বেগজনক অবস্থায় রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। কারণ সেখানে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন সর্বাধিক ৪৬৫ জন, এর পরেই রয়েছে কলকাতা। শহরের আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৭০-এ। এর পাশাপাশি দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি এবং দুই মেদিনীপুর কিছুটা হলেও উদ্বেগ বাড়িয়ে রেখেছে। সব মিলিয়ে রাজ্যের মোট ভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা হয়েছে ১৪ লক্ষ ৬৮ হাজার ৪৪ জন। এদিকে মোট সুস্থের সংখ্যা ১৪ লক্ষ ৩০ হাজার ৯৪৯ জন। অন্যদিকে, টিকাকরণে জোর বাড়াতে নয়া অ্যাপ এনেছে রাজ্য সরকার৷ এই অ্যাপের মাধ্যমেই বুক করা যাবে টিকার স্লট৷ এই অ্যাপটির নাম সিভিআর (CVR)৷ রাজ্যের নাগরিকরা এই অ্যাপের মাধ্যমে ভ্যাকসিনের স্লট বুক করতে পারবেন৷ পাশাপাশি হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমেও নাম নথিভুক্ত করা যাবে৷ জানা গিয়েছে, এই অ্যাপে ঢোকার পর একটি নম্বর (৮৩৩৫৯৯৯০০০) আসবে৷ ওই নম্বরে হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ করতে হবে৷ তাহলেই মোবাইল স্ক্রিনে সমস্ত তথ্য চলে আসবে৷ 

এদিকে দেশের পরিসংখ্যান বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৬০ হাজার ৪৭১ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। যা গত ৭৫ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন। দেশে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৯৫ লক্ষ ৭০ হাজার ৮৮১ জন। আপাতত মৃতের সংখ্যা ৩ লক্ষ ৭৭ হাজার ৩১ জন। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ৭২৬ জনের। অ্যাকটিভ কেস ৯ লক্ষ ১৩ হাজার ৩৭৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছেন ১ লক্ষ ১৭ হাজার ৫২৫ জন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

nineteen − ten =