আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে ধুন্ধুমার শ্যামবাজারে! সুকান্ত-সহ আটক অনেকে

কলকাতা: বিজেপির নেতা কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফায় ধ্বস্তাধ্বস্তি৷ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার-সহ অনেককে প্রিজন ভ্যানেও তুলে নেয় পুলিশ৷ যার জেরে দীর্ঘক্ষণ পুরো রাস্তাই…

Picsart 24 08 17 04 53 39 989

কলকাতা: বিজেপির নেতা কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফায় ধ্বস্তাধ্বস্তি৷ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার-সহ অনেককে প্রিজন ভ্যানেও তুলে নেয় পুলিশ৷ যার জেরে দীর্ঘক্ষণ পুরো রাস্তাই অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে৷ বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল৷ শুক্রবার

আরজি কর-কাণ্ড নিয়ে বিজেপির অবস্থান-বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে শ্যামবাজার মোড়ে ধুন্ধুমার পরিস্থিতির কারণে ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে৷

উল্লেখ্য, তরুণী চিকিৎসকের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ধর্না কর্মসূচি নিয়েছিল বিজেপি। তার জন্যই মঞ্চ বাঁধা হয়েছিল। কিন্তু শুক্রবার সকালে বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা দেখেন মঞ্চ ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এরপর আবার মঞ্চের কাজ শুরু হলে তাতে পুলিশ বাধা দেয় বলে অভিযোগ। তাতেই শুরু হয় বচসা, গন্ডগোল। পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী শুক্রবার নির্ধারিত সময়েই শ্যামবাজারে জড়ো হন বিজেপি নেতারা। নতুন মঞ্চ বেঁধে ধর্না শুরুর মুখেই তাঁরা পুলিশি বাধার সম্মুখীন হয় বলে অভিযোগ। প্রথমে বচসা এবং তারপর ধস্তাধস্তির ঘটনায় পুলিশ রুদ্রনীল ঘোষ, সুকান্ত মজুমদারদের আটক করে একে একে প্রিজন ভ্যানে তোলে। অন্তত ১৫ জন বিজেপি নেতা কর্মীকে আটক করা হয়। ঘটনার পরই পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে বিজেপি। শুধু তাই নয়, শ্যামবাজারে ধর্নায় বসার অনুমতি চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলাও দায়ের করে বিজেপি। যদিও এদিন রাত ১০ টা নাগাদ লালবাজার থেকে মুক্তি পান বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তাঁর অভিযোগ, বিক্ষোভকারী মহিলাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে পুলিশ।