উলুবেড়িয়ায় জয়পুর হোমকাণ্ডে গ্রেফতার হোমের সুপার পম্পা পাত্র। মঙ্গলবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে উলুবেড়িয়া মহিলা থানায় নিয়ে আসা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের সময় কথায় অসংলগ্নতা মেলায় পম্পা পাত্রকে গ্রেফতার করে পুলিস। কিছুদিন আগে হোমে প্রতিবন্ধী নাবালিকাদের যৌন হেনস্থার ঘটনায় ৩ হোম কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। বর্তমানে তারা পুলিস হেফাজতে রয়েছে।
হোমে প্রতিবন্ধী নাবালিকাদের উপর যৌন নির্যাতনের অভিযোগে ইতিমধ্যেই হোমের তিন কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু তা নিয়ে দ্বিমত পোষণ করেছিল আবাসিকরা। তাদের দাবি, ধৃত ৩ হোম কর্মী নির্দোষ। সিআইডির হাতে তদন্তভার গেলে গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকদের ঘিরেও চলে বিক্ষোভ। প্রশ্ন উঠেছিল হোমের ঢিলেঢালা নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েও। এরপর হোমে বসে সিসিটিভি, বাড়ানো হয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা। যদিও হোমের সুপার পম্পা পাত্র বারবার দাবি করেছিলেন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথেষ্ট রয়েছে। ধৃতরা নির্দোষ বলেও দাবি করেন তিনি। এরপরই পম্পা পাত্রের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। কী করে ৩ জন হোম কর্মী গ্রেফতারের পর তাঁদের ছাড়িয়ে আনার দাবিতে সরব হয় মানসিকভাবে বিপর্যস্ত আবাসিকরা? তাদের কী আগে থেকে শিখিয়ে রাখা হয়েছিল? প্রায় ২৪ ঘণ্টা হোমের দায়িত্বে থাকা পম্পা পাত্রের ইশারাতেই কী চলেছিল সব কিছু? সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই প্রথমে মঙ্গলবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য উলুবেড়িয়া মহিলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। জিজ্ঞাসাবাদের সময় কথায় অসংলগ্নতা মেলায় পম্পা পাত্রকে গ্রেফতার করে পুলিস।
উলুবেড়িয়ার হোমাকাণ্ডে ধৃত সুপার
উলুবেড়িয়ায় জয়পুর হোমকাণ্ডে গ্রেফতার হোমের সুপার পম্পা পাত্র। মঙ্গলবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে উলুবেড়িয়া মহিলা থানায় নিয়ে আসা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের সময় কথায় অসংলগ্নতা মেলায় পম্পা পাত্রকে গ্রেফতার করে পুলিস। কিছুদিন আগে হোমে প্রতিবন্ধী নাবালিকাদের যৌন হেনস্থার ঘটনায় ৩ হোম কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। বর্তমানে তারা পুলিস হেফাজতে রয়েছে। হোমে প্রতিবন্ধী নাবালিকাদের উপর যৌন নির্যাতনের অভিযোগে ইতিমধ্যেই