প্রাণে বাঁচতে ছাদনাতলায় সিলিংফ্যান আঁকড়ে বর, কী করলেন কনে?

আজ বিকেল: বর না কনে, কে বড় এই নিয়ে রেষারেষির জেরে ছাদনা তলায় আহত হতে হতেই বাঁচলেন দুজনে। হিন্দু বাঙালির বিয়েতে নানারকম আচার অনুষ্ঠান পালিত হয়, এর কতটা শাস্ত্রীয় রীতি মনে উদযাপিত হয় তানিয়ে প্রশ্নের অবকাশ রয়েছে। তবে সেসব বিতর্ক আজ তোলাই থাক। আগে বিয়েবাড়ির গল্প শুনুন। ছাদনা তলায় যখন কনের ভাই দাদারা তাকে পিঁড়িতে তুলে

প্রাণে বাঁচতে ছাদনাতলায় সিলিংফ্যান আঁকড়ে বর, কী করলেন কনে?

আজ বিকেল:  বর না কনে, কে বড় এই নিয়ে রেষারেষির জেরে ছাদনা তলায় আহত হতে হতেই বাঁচলেন দুজনে। হিন্দু বাঙালির বিয়েতে নানারকম আচার অনুষ্ঠান পালিত হয়, এর কতটা শাস্ত্রীয় রীতি মনে উদযাপিত হয় তানিয়ে প্রশ্নের অবকাশ রয়েছে। তবে সেসব বিতর্ক আজ তোলাই থাক। আগে বিয়েবাড়ির গল্প শুনুন।

ছাদনা তলায় যখন কনের ভাই দাদারা তাকে পিঁড়িতে তুলে বরমালা দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। সেই সময় বরপক্ষ কনেপক্ষর মধ্যে একটা ঠান্ডা লড়াই চলতেই থাকে। কার জোর কতটা বেশি তানিয়ে শুরু হয় দ্বন্দ্ব, এর জেরে দলের বল দেখাতে গিয়ে কনের পিঁড়িকে উপরে তুলতে শুরু করে। বরের বাড়ির লোকজনও কম যায় না। সেদিকেও উঠতে থাকে পিঁড়ি। ততক্ষণে পড়ে যাওয়ার ভয়ে আতঙ্কিত বর কনের আত্মরাম খাঁচা ছেড়ে যাওয়ার অবস্থা হয়েছে। একোনও নতুন দৃশ্য নয়, প্রায় সব বিয়েবাড়িতেই এমন ঘটনা ঘটে থাকে। কিন্তু যদি দেখা যায় রেষারেষির জেরে বর টাল সামলাতে না পেরে কনের গায়ে পা দিয়ে তার পিঁড়িতে চড়ে বসেন। তবে একটা পিঁড়ি তো আর দুজনের ভার সইতে না পেরে ততক্ষণে খসে পড়েছে।

প্রাণে বাঁচতে কোঁচা ও টোপর সামলে বর সিলিং ফ্যানের গলা ধরে ঝুলছেন, আর বরের পা আঁকড়ে প্রাণে বাঁচার চেষ্টা করছেন কনে। সম্প্রতি এমনই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়াতে নেটিজেনরা হেসে খুন। তবে অনেকেই এমন রেষারেষির সমালোচনাও করেছেন। তাঁদের মতে, নিজেদের বিশি শক্তিশালী প্রমাণ করতে গিয়ে বর-কনের বিপদ ডেকে আনছে স্বজনরাই, তাই এই বেলা সামলে নেওয়া উচিত নাহলে যেকোনও দিন বড়সড় বিপদ ঘটে যেতে পারে।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *