কলকাতা: ফল বেরতে দেখা গেল অর্ধেকের বেশি ছাত্রছাত্রী ফেল করেছেন। বাকি প্রায় অর্ধেকের একাংশের ফলাফল ঝুলে রয়েছে বা ‘উইথহেল্ড’। বাকি অংশ পাশের তালিকায়! এরপর চলল বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তা, বিভিন্ন বিভাগীয় প্রধান ও অধ্যাপকদের মোবাইলে সারারাত ধরে ফোন। রাতভর ছাত্রছাত্রীরা থাকলেন উদ্বেগ, উৎকন্ঠায়। ভোরে তুলে নেওয়া হল সেই ফলাফল। রাজ্যের ছ’টি ডেন্টাল কলেজের ‘হবু’ দন্ত চিকিৎসকদের পরীক্ষার এমনই ফল বিভ্রাটকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার রাত পর্যন্ত দফায় দফায় প্রতিবাদ, হইচই, ক্ষোভ-বিক্ষোভ চলল রাজ্য স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে। এই ছ’টি কলেজের তিনটি হল সরকারি ডেন্টাল কলেজ। শিয়ালদহের আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজ, বর্ধমান ডেন্টাল কলেজ এবং উত্তরবঙ্গ ডেন্টাল কলেজ। বাকি তিনটি বেসরকারি। এই অশান্তি বিডিএস-এর প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় বর্ষের ফলপ্রকাশকে কেন্দ্র করে। উল্লেখযোগ্যভাবে বিরোধী ডিএসও ছাড়াও এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে আসরে নামে টিএমসিপি সমর্থক ছাত্রছাত্রীরা। হাজারো বাদ-প্রতিবাদের পরও এদিন রাত পর্যন্তও কোনও বর্ষের ফলপ্রকাশ করা হয়নি। ছাত্রছাত্রীদের অভিযোগ, সবমিলিয়ে প্রায় ১৫০০ ছেলেমেয়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়। পরীক্ষামূলকভাবে এবার ফলপ্রকাশের যাবতীয় দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছিল একটি বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাকে। তারাই এমন মারাত্মক ভুল করেছে। অবিলম্বে এই সংস্থাকে কালো তালিকাভুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন পড়ুয়ারা।
এবার ১৫০০ ডাক্তারি পড়ুয়াদের ভুলে ভরা ফল প্রকাশ
কলকাতা: ফল বেরতে দেখা গেল অর্ধেকের বেশি ছাত্রছাত্রী ফেল করেছেন। বাকি প্রায় অর্ধেকের একাংশের ফলাফল ঝুলে রয়েছে বা ‘উইথহেল্ড’। বাকি অংশ পাশের তালিকায়! এরপর চলল বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তা, বিভিন্ন বিভাগীয় প্রধান ও অধ্যাপকদের মোবাইলে সারারাত ধরে ফোন। রাতভর ছাত্রছাত্রীরা থাকলেন উদ্বেগ, উৎকন্ঠায়। ভোরে তুলে নেওয়া হল সেই ফলাফল। রাজ্যের ছ’টি ডেন্টাল কলেজের ‘হবু’ দন্ত চিকিৎসকদের পরীক্ষার