‘জন গণ মন’-র সুর দেশকে ঐক্যবদ্ধ করে রেখেছে: মমতা

দেশের প্রতিটি নাগরিককে এক করে রেখেছে জাতীয় সঙ্গীত৷ ‘জন গণ মন’-র সুর দেশের সমস্ত নাগরিককে উদ্বুদ্ধ করে৷ বিশ্বকবির লেখা এই গানটি প্রথম গাওয়া হয় আজকের দিনে, ১৯১১ সালে৷ সে কথা স্মরণ করে টুইট করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তুলে ধরলেন জাতীয় সঙ্গীতের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ভারতীয়দের আবেগের কথা৷ টুইটারে তিনি লেখেন, ১৯১১ সালে আজকের দিনে প্রথমবার

‘জন গণ মন’-র সুর দেশকে ঐক্যবদ্ধ করে রেখেছে: মমতা

দেশের প্রতিটি নাগরিককে এক করে রেখেছে জাতীয় সঙ্গীত৷ ‘জন গণ মন’-র সুর দেশের সমস্ত নাগরিককে উদ্বুদ্ধ করে৷  বিশ্বকবির লেখা এই গানটি প্রথম গাওয়া হয় আজকের দিনে, ১৯১১ সালে৷ সে কথা স্মরণ করে টুইট করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তুলে ধরলেন জাতীয় সঙ্গীতের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ভারতীয়দের আবেগের কথা৷ টুইটারে তিনি লেখেন, ১৯১১ সালে আজকের দিনে প্রথমবার জন গণ মন গাওয়া হয়েছিল৷ আমাদের জাতীয় সঙ্গীত দশকের পর দশক ধরে দেশের নাগরিকদের এক করে রেখেছে৷ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা গানকে জাতীয় সঙ্গীতের মর্যাদা দিয়ে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলার ভূমিকাকে স্বীকার করে নেওয়ায় হয়েছে৷ কবিতাটি হিন্দিতে অনুবাদ করেন আবিদ আলি৷ এরপর ১৯৫০ সালের জাতীয় সংগীত হিসেবে জন গণ মনকে গ্রহণ করা হয়৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

two × 4 =