প্রাথমিকের পাঠ্যবইয়ে আমূল পরিবর্তন আনছে শিক্ষা দপ্তর

কলকাতা: আর একসঙ্গে মোটা বই পড়তে হবে না খুদে পড়ুয়াদের। তার জন্য সেই বইটিকেই তিন খণ্ডে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে প্রথম এবং দ্বিতীয় শ্রেণী পড়ুয়ারা তিন খণ্ডে ‘আমার বই’ পড়বে। এই বই ছাপানোর কাজ শেষ। ইতিমধ্যেই সার্কেলে সার্কেলে সেই বই পৌঁছে গিয়েছে। বই দিবসে সেই নতুন সংস্করণ হাতে পাবে বাচ্চারা। অন্যদিকে, তৃতীয়

প্রাথমিকের পাঠ্যবইয়ে আমূল পরিবর্তন আনছে শিক্ষা দপ্তর

কলকাতা: আর একসঙ্গে মোটা বই পড়তে হবে না খুদে পড়ুয়াদের। তার জন্য সেই বইটিকেই তিন খণ্ডে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে প্রথম এবং দ্বিতীয় শ্রেণী পড়ুয়ারা তিন খণ্ডে ‘আমার বই’ পড়বে। এই বই ছাপানোর কাজ শেষ। ইতিমধ্যেই সার্কেলে সার্কেলে সেই বই পৌঁছে গিয়েছে। বই দিবসে সেই নতুন সংস্করণ হাতে পাবে বাচ্চারা। অন্যদিকে, তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণীর ইংরেজি বইয়ের সঙ্গে একটি ওয়ার্কবুক দেবে সরকার। সেটিও তিন ভাগে তৈরি করা হয়েছে। পৃথকভাবে তিনটি বই পাবে খুদে পড়ুয়ারা। ব্যাগের ওজন কমানোর যে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল, তাতে মনে করা হয়েছিল, বিভিন্ন শ্রেণীর বইয়ের পাতা কমিয়ে ফেলা হবে। হাল্কা হবে পাঠ্যবইগুলি। তবে ছোটদের বইয়ে তেমন কোনও পরিবর্তন আনা হয়নি। শিক্ষা দপ্তরের কর্তাদের মতে, এখন বইয়ের যা ওজন করা হয়েছে, তাতে খুব বেশি চাপ তৈরি হবে না। এতদিন প্রথম এবং দ্বিতীয় শ্রেণীর জন্য একটিই বই ছিল। ২০১৩ সালে সেই বই তৈরি করা হয়েছিল। নাম দেওয়া হয় ‘আমার বই’। তাতে ইংরেজি, বাংলা, অঙ্ক ইত্যাদি বিষয় রয়েছে। কিন্তু এবার তা ভেঙে তিনটি খণ্ডে তৈরি করা হল।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

four × 1 =