বিজেপির আইন অমান্য ঘিরে ফের ধুন্ধুমার রাজ্যের দুই প্রান্ত। পুলিসের সঙ্গে চলে বচসা, ধস্তাধস্তি। মালদায় ও কাটোয়ায় ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করায় গ্রেফতার করা হয় বহু বিজেপি কর্মী সমর্থককে। পরে তাঁদের ছেড়েও দেওয়া হয়। বসিরহাটের পরে এবার মালদা ও কাটোয়া। ফের বিজেপির আইন আমান্য ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী, বুধবার কাটোয়ার মহকুমা শাসকের দফতরের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন বিজেপি কর্মীরা। নেতৃত্ব দেন কৈলাস বিজয়বর্গীয় ও মুকুল রায়। মিছিল মহকুমা শাসকের দফতরের কাছে পৌঁছতেই তাতে বাধা দেয় পুলিস। শুরু হয় দুপক্ষের ধস্তাধস্তি। কাটোয়ার ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় সাত হাজার বিজেপি কর্মীকে। পরে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়। একই ছবি ধরা পড়ল মালদাতেও। এদিন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের নেতৃত্বে আইন অমান্য কর্মসূচি ছিল জেলাশাসকের দফতরের সামনে। সেখানেও বিজেপি কর্মীদের বাধা দেওয়া হয়। পুলিসের ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করেন আন্দোলনকারীরা। ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় বহু বিজেপি কর্মীকে। পরে তাঁদেরও ছেড়ে দেওয়া হয়। এদিকে ঘটনার প্রতিবাদে পুলিসের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়েছেন দিলীপ ঘোষ। রাজ্যে রথের চাকা না ঘুরলেও, বিভিন্ন প্রান্তে আইন অমান্য আন্দোলন ঘিরে সরকারকে চাপে রাখতে চাইছেন বিজেপি নেতৃত্ব। যদিও বিজেপির এই আন্দোলনকে প্রতিহত করতে নাছোড়বান্দা শাসকদলও। রাজনৈতিক মহলের মতে, লোকসভার আগে রথযাত্রায় ধাক্কা খেয়েছে। সেই কারণেই আইন আমান্য আন্দোলন থেকে বিজেপি কর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করতে চাইছে বঙ্গ বিজেপি।
বিজেপির আইন অমান্য কর্মসূচি ঘিরে ধুন্ধুমার মালদায় ও কাটোয়ায়
বিজেপির আইন অমান্য ঘিরে ফের ধুন্ধুমার রাজ্যের দুই প্রান্ত। পুলিসের সঙ্গে চলে বচসা, ধস্তাধস্তি। মালদায় ও কাটোয়ায় ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করায় গ্রেফতার করা হয় বহু বিজেপি কর্মী সমর্থককে। পরে তাঁদের ছেড়েও দেওয়া হয়। বসিরহাটের পরে এবার মালদা ও কাটোয়া। ফের বিজেপির আইন আমান্য ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী, বুধবার কাটোয়ার মহকুমা শাসকের দফতরের সামনে