নদিয়া: ধর্ষিতা নাবালিকাকে জ্যান্ত পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। সেদিন প্রায় ১০০ মানুষ ঘিরে ধরে জোর করে দাহ করে দিয়েছে শ্মশানে। শুক্রবার হাঁসখালি ধর্ষণকাণ্ডে মৃত নাবালিকা পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে এসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমন প্রতিক্রিয়া দিলেন বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং প্রতিনিধি দলের সদস্য ইংরেজবাজার এর বিধায়ক শ্রীরূপা মিত্র।
এদিন প্রথমে এসেই তারা নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেন। এর পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন। যে শ্মশানে ওই নাবালিকাকে দাহ করা হয়েছিল সেখানে যান। যে বৃদ্ধা ওই শ্মশানের দেখাশোনা করেন তার সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেন। সেখান থেকে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিংয়ের প্রতিনিধি দল চলে যায় অভিযুক্তর বাড়িতে। যে বাড়িতে ওই রাতে বালিকাকে গণধর্ষণ করা হয়েছে৷ সেই এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলেন তারা।
সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং প্রতিনিধি দলের সদস্য শ্রীরূপা মিত্র বলেন, ‘‘সেদিন রাতে নাবালিকাকে গণধর্ষণের পর কার্যত ১০০ মানুষ ওই নাবালিকার বাড়ি ঘিরে ধরেছিল। জোর করে তাকে তুলে নিয়ে শ্মশানে দাহ করে দেয় তারা। তাই প্রশ্ন উঠছে, তাকে হয়তো জ্যান্ত জ্বালিয়ে থাকতেও পারে।’’ তিনি বলেন, ‘‘পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট জে পি নাড্ডার কাছে পাঠাব৷’’