কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে নয়া কেলেঙ্কারি, চূড়ান্ত দুর্ভোগ

কলকাতা: চোট-আঘাত হোক বা স্পন্ডাইলোসিসের রোগ লক্ষণ-কোমরের ব্যথার চিকিৎসায় একেবারে প্রাথমিকস্তরের পরীক্ষা হল এক্স-রে। চিকিৎসা পরিভাষায় নাম এলএস স্পাইন এপি/এলএটি। কিন্তু, আজকের আধুনিক চিকিৎসাশাস্ত্রের অতি পরিচিত এই প্রাথমিক পরীক্ষার তারিখ মিলছে এক মাস পর! শুনলে যে কেউ অবাক হবেন, কিন্তু এমন ঘটনাই ঘটছে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মতো প্রথম সারির মেডিক্যাল কলেজে। ফলে দূরদূরান্ত থেকে

5807f93bd38b6d1bcb96ada521014331

কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে নয়া কেলেঙ্কারি, চূড়ান্ত দুর্ভোগ

কলকাতা: চোট-আঘাত হোক বা স্পন্ডাইলোসিসের রোগ লক্ষণ-কোমরের ব্যথার চিকিৎসায় একেবারে প্রাথমিকস্তরের পরীক্ষা হল এক্স-রে। চিকিৎসা পরিভাষায় নাম এলএস স্পাইন এপি/এলএটি। কিন্তু, আজকের আধুনিক চিকিৎসাশাস্ত্রের অতি পরিচিত এই প্রাথমিক পরীক্ষার তারিখ মিলছে এক মাস পর! শুনলে যে কেউ অবাক হবেন, কিন্তু এমন ঘটনাই ঘটছে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মতো প্রথম সারির মেডিক্যাল কলেজে।

ফলে দূরদূরান্ত থেকে আসা শয়ে শয়ে গরিব রোগী বিপাকে পড়েছেন। গরমের মধ্যে ভোগান্তিও বাড়ছে।
সম্প্রতি শেফালি রায় নামে এক বছর পঞ্চাশের মহিলা কোমরের ব্যথার সমস্যা নিয়ে মেডিক্যালের অর্থোপেডিক আউটডোরে গিয়েছিলেন। চিকিৎসকরা তাঁকে দেখে যত দ্রুত সম্ভব কোমরের ছবি বা এক্স-রে করতে বলেন। সেটা ছিল ৩০ এপ্রিল। রেডিওলজি বিভাগে ডেট নিতে গেলে, তারা আউটডোরের কাগজে লিখে দেন ঠিক এক মাস পর, ৩০ মে সকাল ন’টার সময় খালি পেটে আসতে। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে, যে বা যাঁরা কোমরের ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন, তাঁরা কি এই এক মাস চিকিৎসা না করিয়ে এক্স-রে’র অপেক্ষায় বসে থাকবেন? আর যেখানে স্বাস্থ্য দপ্তর রাজ্যবাসীর নিখরচায় চিকিৎসায় টাকার অভাব রাখছে না, যেখানে এখন হাসপাতালে ডিজিটাল ই-প্রেসক্রিপশন হচ্ছে, সেখানে প্রাথমিকস্তরের পরীক্ষায় এক মাস দেরি কেন?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *