কলকাতা: কলকাতা হাইকোর্টে শুরু নারদ মামলার শুনানি৷ চলছে জোড় সওয়াল জবাব৷
আরও পড়ুন- রাজনীতির ময়দান থেকে এবার খেলার মাঠ, রাজ্য সরকারের কর্মসূচিতে ‘খেলা হবে’
• ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায় বলেন, ভাবা যাক মবোক্রেসি সঠিক নয়। কিন্তু যেহেতু এরা জননেতা তাই জনমানসে প্রভাব হতেই পারে। সেক্ষেত্রে সিবিআই এর ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে কি বলবেন?
• সিঙ্ঘভি বলেন, সেদিন ১২৯ টি গাড়ি ঢুকেছিল। কিন্তু বোঝা যাচ্ছে না সিবিআই কেন ঢুকতে পারল না। কলকাতা পুলিশ জানতে পারার পর গ্রিন করিডর করে সিবিআই অফিসারদের চার্জশিট দিতে নিয়ে যায়।
• সেদিন অন্যান্য কোর্ট চলছিল। অথচ এই স্পেশাল কোর্টে সমস্যা হল বলে অভিযোগ সিবিআই এর। বলা হচ্ছে হাজার মানুষের ভিড় ছিল আদালতে। কোথাও দেখা গেল না সেটা। শুধু সংবাদমাধ্যম উপস্থিত ছিল। তাহলে বিশৃঙ্খলা কোথায়! কলকাতা পুলিশ সিবিআই-এর পক্ষ থেকে কোনও অভিযোগ পায়নি যে তাঁদের কোনো সমস্যা হচ্ছে।
• সিবিআই পক্ষের আইনজীবী তুষার মেহেতা বলেন, যিনি জেলের ভিতরে আছেন তাঁর কোনও ভাবে জানা উচিত নয় যে বাইরে কী হচ্ছে।
• রাজ্যের হলফনামার প্রসঙ্গ তুললে মেহতা তার বিরোধিতা করে। বিচারপতি ইন্দ্ররপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায় বলেন সিবিআই চাইলে সেটি গ্রহণ হবে।
• ২০১৭ সালে এফয়াইয়ার এর পর একবারও তদন্তে অসহযোগিতার কথা বলা হয়নি। সিবিআই দফতরের সামনে সিসিটিভি ফুটেজ সামনে আনা হোক। এজলাসেও আদৌ মন্ত্রীরা যাননি। আইনমন্ত্রী গিয়েছিলেন শুধু পরামর্শ দিতে৷
• ববি হাকিমের আত্মীয়রা গিয়েছিলেন সেখান থেকেই জানতে পারেন। অন্তত তিন চার ঘন্টা কেউ প্রবেশ করতে পারেননি এটা বলা যায় না। মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের আত্মীয়দের সঙ্গেই বসেছিলেন।
• ভারপ্রাপ্ত বিচারতি বিন্দল বলেন, অভিযুক্ত কিভাবে জানলেন কারা কোথায় ছিলেন? এই হলফনামায় কোথায় লেখা তিনি এই তথ্য কোথায় পেলেন?
• সিবিআই নিজে সশরীরে গিয়ে চার্জশিট দিল, অথচ নিজেরাই আবার ভার্চুয়াল শুনানির আর্জি জানাল।
• যদি বিচার পর্ব শেষে দেখা যায় মামলাটি অপেক্ষাকৃত নিরাপদ স্থানে স্থানান্তর করলে সেখানে নেতা বা সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া কম পড়বে। তা হলে আপনি কি আপত্তি জানবেন? জানালেই বা কেন? অভিষেক মনু সিঙ্ঘভিকে প্রশ্ন বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের
• কোনও প্রতিবাদ করা মানেই সেটা আইনি প্রক্রিয়ায় বাধা দেওয়া নয়! হতে পারে কোনও উচ্চপদস্থ অফিসিয়াল কেউ ছিলেন, তার মানেই সেই ব্যাক্তি তথ্য প্রমাণ নষ্ট করবে এমন নয়। তা না হলে কোনও কারণ ছাড়াই গ্রেফতার করা হল অভিযুক্তদের: অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি
• এই মামলাটি আজকের নয়। তাঁরা অফিসারদের সঙ্গে শুধু কফি খেতে সেখানে যেতেন না। জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য ডাকলেই তাঁরা যেতেন: আদালতকে অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি
• বলা হচ্ছে, কল্যাণ বন্দোপাধ্যায় নাকি জোড় করে ঢুকেছিলেন। সেটা নয়। সিবিআই এর কাছে অনুমতি নেওয়ার পরই তিনি ঢুকেছিলেন: সিঙ্ঘভি
• খাঁচায় তোতা থাকা খারাপ। তবে যদি খাঁচা না থাকে, ঝড়ের বেগে ঘুরতে থাকে তাহলে সেটা যে যে ঘরে যাবে, সেটা আরও খারাপ, বললেন অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি৷
• শুরুতেই ফিরহাদ হাকিমের পক্ষে আইনজীবী অভিষের মনু সিঙ্ঘভি বলেন, তিনি নিজে সবাইকে গাড়ির সামনে থেকে সরে যেতে বলেছিলেন। তবে সিবিআই কোনও নোটিশ দেয়নি।