সীমান্তে গোরুর খাটাল তৈরির প্রস্তাব নবান্নে, কেন জানেন?

কলকাতা: বাংলাদেশে পাচারের সময় বিএসএফ বা রাজ্য পুলিস প্রতিদিনই বাজেয়াপ্ত করছে হাজার হাজার গবাদি প্রাণী। ধরার পর তাদের রাখা থেকে শুরু করে খাবার জোগাড় করতে গিয়ে রীতিমতো হিমশিম অবস্থা উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা পুলিসের কর্তাদের। উপযুক্ত পরিকাঠামো না থাকায় সীমান্ত লাগোয়া একাধিক থানায় উপচে পড়ছে এমন ধরা পড়া গবাদি প্রাণী। বাধ্য হয়েই কোনও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার

সীমান্তে গোরুর খাটাল তৈরির প্রস্তাব নবান্নে, কেন জানেন?

কলকাতা: বাংলাদেশে পাচারের সময় বিএসএফ বা রাজ্য পুলিস প্রতিদিনই বাজেয়াপ্ত করছে হাজার হাজার গবাদি প্রাণী। ধরার পর তাদের রাখা থেকে শুরু করে খাবার জোগাড় করতে গিয়ে রীতিমতো হিমশিম অবস্থা উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা পুলিসের কর্তাদের।

উপযুক্ত পরিকাঠামো না থাকায় সীমান্ত লাগোয়া একাধিক থানায় উপচে পড়ছে এমন ধরা পড়া গবাদি প্রাণী। বাধ্য হয়েই কোনও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কাছে তাদের রাখতে বাধ্য হচ্ছে পুলিস। এই সমস্যা মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো গড়ে তোলার পাশাপাশি তাদের দেখভালের জন্য আলাদা টিম তৈরির প্রস্তাব গেল পুলিস ডিরেক্টরেট এবং নবান্নে। উত্তর চব্বিশ পরগনার বসিরহাট সীমান্ত লাগোয়া এলাকায় সক্রিয় চোরাকারবারিরা। তাদের হাত ধরেই বাংলাদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন ধরনের গবাদি প্রাণী। বিনিময়ে ওপার থেকে আসছে জাল নোট। সেখানকার কারবারিরা এর মূল্য নগদে না পাঠিয়ে, সমান টাকার চোরাই সোনা পাঠিয়ে দিচ্ছে। গবাদি প্রাণীর এই চোরাকারবার আটকাতে তৎপর রাজ্য।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

seventeen − sixteen =