গর্ভগৃহ থেকে সরলেন মা তারা

রামপুরহাট: মন্দির সংস্কার ও রং করার জন্য মা তারাকে গর্ভগৃহ থেকে বের করে শিবমন্দিরে সরানো হল। মঙ্গলবার থেকেই সংস্কার ও রং করা কাজ শুরু করল তারাপীঠ রামপুরহাট উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। আগামী ২৩ জানুয়ারির আগেই মাকে ফের গর্ভগৃহে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। এতদিন মা থাকবেন শিবমন্দিরে। সেই সঙ্গে তারাপীঠজুড়ে চলা প্রথম পর্যায়ের উন্নয়নের কাজ আগামী সাতদিনের মধ্যে

গর্ভগৃহ থেকে সরলেন মা তারা

রামপুরহাট: মন্দির সংস্কার ও রং করার জন্য মা তারাকে গর্ভগৃহ থেকে বের করে শিবমন্দিরে সরানো হল। মঙ্গলবার থেকেই সংস্কার ও রং করা কাজ শুরু করল তারাপীঠ রামপুরহাট উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। আগামী ২৩ জানুয়ারির আগেই মাকে ফের গর্ভগৃহে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। এতদিন মা থাকবেন শিবমন্দিরে। সেই সঙ্গে তারাপীঠজুড়ে চলা প্রথম পর্যায়ের উন্নয়নের কাজ আগামী সাতদিনের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে টিআরডিএ।

আজ বুধবার কাজের অগ্রগতি নিয়ে সমস্ত দপ্তরের আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠকে বসবে টিআরডিএ। সেখানে থাকবেন জেলাশাসক মৌমিতা গোদারাও। ২০১৫ সালে রামপুরহাটে সরকারি অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে তারাপীঠ রামপুরহাট উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই সঙ্গে পাঁচ কোটি টাকা বরাদ্দও করেন। এরপরই তারাপীঠ ও রামপুরহাটজুড়ে উন্নয়নমূলক কাজকর্ম শুরু হয়। পরে আরও কয়েক কোটি টাকা বরাদ্দ করে রাজ্য সরকার। সেই টাকায় তারাপীঠের পাশাপাশি রামপুরহাটে বেশ কিছু উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। ২০১৫ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি পুজো দিতে এসে মন্দির চত্বরের ঘিঞ্জি পরিবেশ ও কংক্রিটের জঙ্গল দেখেন মুখ্যমন্ত্রী। এরপরই মন্দির চত্বরে খোলামেলা পরিবেশ তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। প্রথম পর্যায়ে বরাদ্দ হয় ৮ কোটি টাকা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

six − 2 =