কলকাতা: জনসভা থেকে পুলিস মারার নিদান দেওয়ার প্রেক্ষিতে লকেট চট্টোপাধ্যায় সহ ছয় বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলারুজু করল মহম্মদবাজার থানার পুলিস। লকেট ছাড়াও তালিকায় নাম রয়েছে বীরভূমে বিজেপির জেলা সভাপতি রামকৃষ্ণ রায়, জেলা সাধারণ সম্পাদক কালোসোনা মণ্ডলের।
রবিবার বীরভূমের রামপুরে এক জনসভায় কালোসোনা মণ্ডল বলেন, ‘পুলিশের কাছে ভালো কিছু পেতে হলে আপনাদের দরকার ডাং, হেঁসো ধরনের ধারালো অস্ত্র। আপনারা তৃণমূলকে মারবেন না, পুলিসকে মারুন। কারণ তৃণমূলকে মারলে কেস হবে, পুলিসকে মারলে কিছু হবে না। তাই বলছি, মারলে পুলিস মারুন’। অন্যদিকে, লকেটের মন্তব্য, ‘ভেঙে দিন, গুঁড়িয়ে দিন প্রশাসন কিছু করতে পারবে না’।
একই জনসভায় দুই বিজেপি নেতা-নেত্রীর মন্তব্যে তীব্র বিতর্ক। বীরভূম জেলা বিজেপির সম্পাদক কালোসোনা মণ্ডল ‘তৃণমূলকে মারলে কেস হবে, পুলিসকে মারলে কিছু হবে না। তাই বলছি, মারলে পুলিস মারুন’ মন্তব্যের পর এবার মহিলা মোর্চার রাজ্য সভাপতি লকেট চট্টোপাধ্যায় মহিলাদের অস্ত্র নিয়ে রাস্তায় নামার উপদেশ দিলেন।
এদিন প্রথমে তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে আক্রমণ করেন তিনি। বলেন, ‘বীরভূম জেলার সবথেকে নোংরা রাজনৈতিক মুখ হল অনুব্রত মণ্ডল। মহিলাদের সম্মান দিয়ে কথা বলেন না তিনি’। এরপর লকেটের সংযোজন, ‘ ভেঙে দিন, গুঁড়িয়ে দিন প্রশাসন কিছু করতে পারবে না’।
জনসভা থেকে পুলিস মারার নিদান দিলেন বীরভূম জেলা বিজেপির সম্পাদক কালোসোনা মণ্ডল। রবিবার বীরভূমের রামপুরে এক জনসভায় তিনি বলেন, ‘পুলিশের কাছে ভালো কিছু পেতে হলে আপনাদের দরকার ডাং, হেঁসো ধরনের ধারালো অস্ত্র। আপনারা তৃণমূলকে মারবেন না, পুলিসকে মারুন। কারণ তৃণমূলকে মারলে কেস হবে, পুলিসকে মারলে কিছু হবে না। তাই বলছি, মারলে পুলিস মারুন’।