খড়দায়: খড়দায় প্রৌঢ় প্রতুল চক্রবর্তী খুনের ঘটনায় ক্রমশ দানা বাঁধছে রহস্য। তদন্তে নেমে মৃতের স্ত্রী অভিযুক্ত অদিতি চক্রবর্তীর আরও এক চাঞ্চল্যকর ঘটনার সন্ধান পেল পুলিস। ২০০১-এ বারাসতে জয়দীপ বিশ্বাসের সঙ্গে প্রথমে বিয়ে হয় অদিতির। জয়দীপ বিশ্বাস ২০০৪ সালে মারা যান। স্থানীয়দের অভিযোগ, জয়দীপ ওরফে বেণুর মৃত্যুর পিছনেই অদিতির হাত ছিল। শুধু তাই নয়, বারাসতের ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের চৌধুরীপাড়া বেলতলার যে বাড়িতে অদিতিরা থাকতেন, সেখানে তাঁর বিয়ের পরে আরও তিনজন খুন হন বলে অভিযোগ। এরপর ওই বাড়ি বিক্রি করে চলে যায় অদিতি ও তাঁর বাপের বাড়ির পরিবার। গত বুধবার রাতে খড়দার বাড়িতে বচসা চলাকালীন মদ্যপ অবস্থায় প্রাক্তন স্বামী প্রতুল চক্রবর্তী, অদিতিকে মেরে ফেলার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। তখনই নিজেকে বাঁচাতে ঘরে থাকা দড়ি দিয়ে প্রতুল চক্রবর্তীর গলায় ফাঁস দেন অদিতি। তাতেই মৃত্যু হয় প্রতুলের। একটি রুমালের সূত্র ধরে বৃহস্পতিবার রাতেই অদিতিকে গ্রেফতার করে পুলিস। জেরায় অভিযুক্ত জানান, তাঁদের ডিভোর্স হয়ে গেলেও, বাজার থেকে অদিতির নাম করে প্রচুর টাকা দেনা করেন প্রতুল চক্রবর্তী। প্রায়ই পাওনাদাররা বাড়িতে গিয়ে হুমকি দিত। প্রায় দেউলিয়া হয়ে গিয়েছিলেন অদিতি। টাকা না মেটালে, তাঁদের মেয়েকে তুলে নিয়ে যাওয়ার ভয়ও দেখানো হত। আত্মরক্ষার্থেই প্রাক্তন স্বামী প্রতুলকে খুন করেছেন বলে জেরায় জানান তিনি। তবে, এই সব ঘটনা জন্য অদিতিকেই দায়ী করে তাঁর কঠিন শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
খড়দায়: রহস্যজনক অতীত, অভিযুক্ত অদিতি
খড়দায়: খড়দায় প্রৌঢ় প্রতুল চক্রবর্তী খুনের ঘটনায় ক্রমশ দানা বাঁধছে রহস্য। তদন্তে নেমে মৃতের স্ত্রী অভিযুক্ত অদিতি চক্রবর্তীর আরও এক চাঞ্চল্যকর ঘটনার সন্ধান পেল পুলিস। ২০০১-এ বারাসতে জয়দীপ বিশ্বাসের সঙ্গে প্রথমে বিয়ে হয় অদিতির। জয়দীপ বিশ্বাস ২০০৪ সালে মারা যান। স্থানীয়দের অভিযোগ, জয়দীপ ওরফে বেণুর মৃত্যুর পিছনেই অদিতির হাত ছিল। শুধু তাই নয়, বারাসতের ২৪