ছত্তিশগড়ের সুকমায় আইডি বিস্ফোরণে নিহত সিআরপিএফ জওয়ান সঞ্জিত কুমার হরিজনের কফিন বন্দি দেহ ফিরল বাড়িতে। মঙ্গলবার বিকেলে আসানসোলের বাড়িতে মৃত্যু সংবাদ পৌঁছনোর পরেই কান্নায় ভেঙে পড়ে গোটা গ্রাম। ছট পুজোতে বাড়ি ফিরেছিলেন সঞ্জিত। আসানসোলের নিউ ঘুসিক কোলিয়ারির ইন্দিরা কলোনির বাসিন্দা ছিলেন তিনি। সুকমায় ১৫০ ব্যাটেলিয়নের জওয়ান ছিলেন সঞ্জিত কুমার। মঙ্গলবার দুপুরে জঙ্গলে রুটিন তল্লাশি চালাচ্ছিলেন তিনি। তখনই মাটিতে পুঁতে রাখা মাইনে পা পড়ে যায় তাঁর। মুহূর্তে শরীরের নীচের অংশ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় সঞ্জিতকে তড়িঘড়ি রায়পুরে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর। বিকেলে ফোনে বাড়িতে পৌঁছয় মৃত্যু সংবাদ। আদি বাড়ি উত্তরপ্রদেশে হলে সঞ্জিত কুমার হরিজনের পর বেড়ে ওঠা আসানসোলেই। বাবা রাম আয়ুধ হরিজন ছিলেন ইসিএলের কর্মী। অবসরের পর সপরিবারে আসানসোলেই থাকেন তাঁরা। একমাত্র রোজগেরে সদস্যকে হারিয়ে এখন দিশাহারা বাবা, মা, স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে। বুধবার সকালে দমদম বিমানবন্দরে পৌঁছয় সঞ্জিতের দেহ। বিমানবন্দরেই সিআইএসএফ-এর তরফে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। সেখান থেকে দেহ পৌঁছয় আসানসোলের বাড়িতে। ঘরের ছেলের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ ইন্দিরা কলোনি।
মাও হানায় হত জওয়ানের কফিনবন্দি দেহ ফিরল বাড়ি
ছত্তিশগড়ের সুকমায় আইডি বিস্ফোরণে নিহত সিআরপিএফ জওয়ান সঞ্জিত কুমার হরিজনের কফিন বন্দি দেহ ফিরল বাড়িতে। মঙ্গলবার বিকেলে আসানসোলের বাড়িতে মৃত্যু সংবাদ পৌঁছনোর পরেই কান্নায় ভেঙে পড়ে গোটা গ্রাম। ছট পুজোতে বাড়ি ফিরেছিলেন সঞ্জিত। আসানসোলের নিউ ঘুসিক কোলিয়ারির ইন্দিরা কলোনির বাসিন্দা ছিলেন তিনি। সুকমায় ১৫০ ব্যাটেলিয়নের জওয়ান ছিলেন সঞ্জিত কুমার। মঙ্গলবার দুপুরে জঙ্গলে রুটিন তল্লাশি চালাচ্ছিলেন