ফনি তাণ্ডবে কীভাবে রক্ষা পেল বাংলা? কী বলছে হাওয়া অফিস?

কলকাতা: পূর্বাভাস থাকলেও দানব ফনির প্রলয় থেকে রক্ষা পেয়েছে বাংলা৷ ঝড়-বৃষ্টি চললেও এড়ানো গিয়েছে ক্ষয়ক্ষতি৷ কিন্তু, হঠাৎ কী এমন হল, ফনির হাত থেকে রক্ষা পেয়ে গেল বাংলা? আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে, বাংলায় ঢোকার পর অনেকটাই শক্তি হারিয়ে ফেলে ফনি৷ তাছাড়া গরম থাকায় জলীয় বাষ্পের সাহায্য মেলেনি। ফলে ঝড়ের তীব্রতার পূর্বাভাস ঠিকমতো মেলেনি। আলিপুর

ফনি তাণ্ডবে কীভাবে রক্ষা পেল বাংলা? কী বলছে হাওয়া অফিস?

কলকাতা: পূর্বাভাস থাকলেও দানব ফনির প্রলয় থেকে রক্ষা পেয়েছে বাংলা৷ ঝড়-বৃষ্টি চললেও এড়ানো গিয়েছে ক্ষয়ক্ষতি৷ কিন্তু, হঠাৎ কী এমন হল, ফনির হাত থেকে রক্ষা পেয়ে গেল বাংলা?

আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে, বাংলায় ঢোকার পর অনেকটাই শক্তি হারিয়ে ফেলে ফনি৷  তাছাড়া গরম থাকায় জলীয় বাষ্পের সাহায্য মেলেনি। ফলে ঝড়ের তীব্রতার পূর্বাভাস ঠিকমতো মেলেনি। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের আরেক কর্তা জি কে দাস বলেন, ‘‘কলকাতায় আমাদের পূর্বাভাস ছিল ঝড়ের বেগ হবে ঘণ্টায় ৬০-৭০ কিমি। কিন্তু কলকাতায় ঝড়ের বেগ ছিল ঘণ্টায় ৫২ কিমি। এটা পূর্বাভাস, কখনও পুরোটা মেলে, কখনও পুরোটা মেলে না। এটাই স্বাভাবিক।’’

তিনি আরও বলেন, ‘‘দু-এক জায়গায় ঘণ্টায় ৯০-১০০ কিমি বেগে ঝড় হয়েছে। আমাদের কাছে খবর রয়েছে বকখালিতে এই বেগে ঝড় হয়েছে।’’ অন্যদিকে, ‘আয়লা’র সঙ্গে ‘ফনি’র তুলনা টেনে জি কে দাস বলেন, ‘‘আয়লা আমাদের রাজ্য সরাসরি আঘাত হেনেছিল, তাই এত প্রভাব পড়েছিল।’’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

fifteen − seven =