‘হাট্টি মা টিমটিম/ তারা মাঠে পাড়ে ডিম/ তাদের খাড়া দুটি শিং/ তারা হাট্টি মা টিমটিম’ না, মাঠে নয়, খাস পোলট্রি ফার্মে মিলল আজব ডিম। তবে, সেটা হাট্টি মা টিমটিমের নয়, নিরীহ, নিপাট, সুশীলা এক মুরগির। আদি নিবাস জানা নেই। তবে, বর্তমান ঠিকানা দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপের নয়াপাড়ায় সুজাতা দাসের পোল্ট্রি ফার্ম। প্রতিদিনই সেই খামারে ডিম পাড়ে পালিত মুরগিরা। আকারে, গড়নে, ওজনে তাদের ফারাক উনিশ, বিশের। রং হয়ত ইতর বিশেষ আলাদা, গড়পরতা একই রকম। তেমনই ডিম কুড়োতে শনিবার সকালে ফার্মে ঢুকেছিলেন মালকিন সুজাতা দাস। কিন্তু সেখানে গিয়ে তাঁর চক্ষু চড়কগাছ। তিনটে সাধারণ আকৃতির ডিমের সঙ্গে রয়েছে একটি বিশাল আকৃতির ডিম। সঙ্গে সঙ্গে সেটিকে নিয়ে ঘরে আসেন সুজাতা। দেখান পরিবারের সদস্যদের। সাধারণত মুরগির যে ডিম হয়, তার থেকে এটি আকারে অনেক বড়। শুরু হয় ফিতে নিয়ে মাপজোক। দেখা যায়, পাঁচ ইঞ্চিরও বেশি লম্বা সেই ডিম। ওজনেও অনেক ভারী। প্রায় ৩টি ডিমের সমান। এত বড় আকৃতির ডিম এই প্রথম তাঁর পোলট্রিতে পাওয়া গেল বলে জানান সুজাতা। এদিকে, জাম্বো ডিমের কথা ছড়িয়ে পড়তেই স্থানীয় বাসিন্দারা ভিড় জমান দাস বাড়িতে। চলে আসেন গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রতিনিধিও। সবার একটাই মত, এত বড় ডিম জীবনে দেখেননি। এমনকী, ডিমটি সংরক্ষিত রেখে আগামী কৃষি মেলায় প্রদর্শিত করার ইচ্ছেও রয়েছে গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যর। কারণ, এই অন্ডার ফান্ডা বোঝা সাধারণ মানুষের কম্ম নয়।
হাট্টি-মা-টিম ডিম, খাস পোলট্রি ফার্মে মিলল আজব ডিম
‘হাট্টি মা টিমটিম/ তারা মাঠে পাড়ে ডিম/ তাদের খাড়া দুটি শিং/ তারা হাট্টি মা টিমটিম’ না, মাঠে নয়, খাস পোলট্রি ফার্মে মিলল আজব ডিম। তবে, সেটা হাট্টি মা টিমটিমের নয়, নিরীহ, নিপাট, সুশীলা এক মুরগির। আদি নিবাস জানা নেই। তবে, বর্তমান ঠিকানা দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপের নয়াপাড়ায় সুজাতা দাসের পোল্ট্রি ফার্ম। প্রতিদিনই সেই খামারে ডিম