কলকাতা: পৃথিবীর উচ্চতম রণাঙ্গন সিয়াচেন গ্লেসিয়ারে সর্বদা অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে থাকতে হয় ভারতীয় জওয়ানদের। শুধু হিমবাহই নয়, হাজারো প্রতিকূলতার মধ্যেই একদিকে চীন এবং অন্যদিকে পাকিস্তান, এই দু’দেশের থেকেই ২১ হাজার ৭০০ ফুট উচ্চতার ভারতের অন্যতম এই স্থানটিকে রক্ষা করে চলেন তাঁরা। দিনের বেলা হোক বা রাত, সর্বক্ষণ সীমান্তের উপরে তীক্ষ্ণ নজরদারি রাখেন জওয়ানরা। কিন্তু এই জওয়ানদের অন্যতম বড় সমস্যা হচ্ছে স্নান। টানা নব্বই দিন, অর্থাৎ তিন মাস এই জওয়ানদের স্নান না করেই জীবনযাপন করতে হয়। আবার তিন মাস পর জওয়ানরা ওই উচু জায়গা থেকে বেস ক্যাম্পে নেমে এসে স্নান করেন। তাঁদের এই সমস্যার সমাধান হতে চলেছে। যা হচ্ছে ভারতীয় সেনার পূর্বাঞ্চলীয় সদর দপ্তর ফোর্ট উইলিয়ামের হাত ধরেই। আর যাতে নব্বই দিন অপেক্ষা করতে না হয় জওয়ানদের, সেজন্য দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি জলহীন ‘বডিওয়াশ’ তাঁদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। যা সরবরাহে বড় দায়িত্ব পেয়েছে সেনার পূর্বাঞ্চলীয় সদর দপ্তর। ভারতীয় সেনার এডিজি (পাবলিক অ্যান্ড ইনফরমেশন) মেজর জেনারেল অশোক নারুলা মঙ্গলবার ফোনে এর সত্যতা স্বীকার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, এই বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই আলোচনা চলছিল। অবশেষে এই সিদ্ধান্তে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক থেকে সিলমোহর দেওয়া হয়েছে।
সিয়াচেনের সেনাদের জন্য ‘বডিওয়াশ’ পাঠাচ্ছে ফোর্ট উইলিয়াম
কলকাতা: পৃথিবীর উচ্চতম রণাঙ্গন সিয়াচেন গ্লেসিয়ারে সর্বদা অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে থাকতে হয় ভারতীয় জওয়ানদের। শুধু হিমবাহই নয়, হাজারো প্রতিকূলতার মধ্যেই একদিকে চীন এবং অন্যদিকে পাকিস্তান, এই দু’দেশের থেকেই ২১ হাজার ৭০০ ফুট উচ্চতার ভারতের অন্যতম এই স্থানটিকে রক্ষা করে চলেন তাঁরা। দিনের বেলা হোক বা রাত, সর্বক্ষণ সীমান্তের উপরে তীক্ষ্ণ নজরদারি রাখেন জওয়ানরা। কিন্তু এই