‘ফনি’র আতঙ্কে আধ-পাকা ধান গোলায় তুলছে কৃষক

আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই রাজ্যে প্রবল বেগে ধেয়ে আসছে ‘ফনি’। খুব দ্রুত এই ঘুর্ণিঝড় আছড়ে পড়তে পারে দক্ষিণবঙ্গে। সতর্কতা জারি করছে সরকার। প্রতি মুহূর্তে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর ও প্রশাসনকে। আবহওয়া দফতরের এই আগাম বার্তায় সতর্ক থাকার পাশাপাশি আতঙ্ক ছড়িয়েছে কৃষকদের মধ্যেও। প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রেহাই পেতে তাঁরা বোরো ধান পাকার

‘ফনি’র আতঙ্কে আধ-পাকা ধান গোলায় তুলছে কৃষক

আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই রাজ্যে প্রবল বেগে ধেয়ে আসছে ‘ফনি’। খুব দ্রুত এই ঘুর্ণিঝড় আছড়ে পড়তে পারে দক্ষিণবঙ্গে। সতর্কতা জারি করছে সরকার। প্রতি মুহূর্তে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর ও প্রশাসনকে।

আবহওয়া দফতরের এই আগাম বার্তায় সতর্ক থাকার পাশাপাশি আতঙ্ক ছড়িয়েছে কৃষকদের মধ্যেও। প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রেহাই পেতে তাঁরা বোরো ধান পাকার আগেই কেটে বাড়িতে নিয়ে যেতে উদ্যোগী হয়েছেন পুরুলিয়ার আতঙ্কগ্রস্ত কৃষকরা। ফসল নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় ধান কাটছেন তাঁরা। পুরুলিয়া জেলায় এক ফসলি জমিতে চাষাবাদ করে থাকেন এই চাষিরা। সেচ ব্যবস্থা থাকার জন্য কয়েকটি ব্লকে আমন ধানের পর বোরো ধান চাষ হয়। বহু কষ্টের সেই ধান এবার ফলেছে। আচমকা ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কবার্তা শুনে মাঠের সেই আধ পাকা ধান নিয়েই চিন্তায় কৃষকরা।

ঝড় বৃষ্টিতে পুরোটা নষ্ট হওয়ার থেকে বাঁচাতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাড়িতে সেই ধান নিয়ে যাওয়া শুরু করেছেন কৃষকরা। পুরুলিয়া জেলার অধিকাংশ কৃষিজীবী মানুষ আবহাওয়া দফতরের আগাম সতর্ক বার্তা কৃষি দফতর থেকে জানতে পারেননি। সংবাদ মাধ্যম থেকেই ঘূর্ণিঝড় ‘ফনি’ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। তাঁদের সাহায্যে কোনরকম হাত বাড়িয়ে দেয়নি কৃষি দফতর।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

10 − 5 =