নিঃসন্তান মহিলাদের চিকিৎসার নামে ডাক্তারের কুকীর্তি, তারপর…

নিঃসন্তান মহিলাদের চিকিৎসার নামে যৌন হেনস্থার অভিযোগ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। মালদার মানিকচকের বাসিন্দা ফণি মণ্ডলের বাড়িতে মাস তিনেক আগে শুরু হয় কবিরাজ চিকিৎসা কেন্দ্র। নিঃসন্তান মহিলাদের সন্তান হওয়ার জন্য চিকিৎসা করা হত। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই বেশ পরিচিতি লাভ করেন চিকিৎসক জিতেন মণ্ডল। সন্তান লাভের আশায় রবিবার স্ত্রীকে নিয়ে ওই চিকিৎসকের কাছে যান স্থানীয় এক ব্যক্তি। তাঁর

নিঃসন্তান মহিলাদের চিকিৎসার নামে ডাক্তারের কুকীর্তি, তারপর…

নিঃসন্তান মহিলাদের চিকিৎসার নামে যৌন হেনস্থার অভিযোগ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। মালদার মানিকচকের বাসিন্দা ফণি মণ্ডলের বাড়িতে মাস তিনেক আগে শুরু হয় কবিরাজ চিকিৎসা কেন্দ্র। নিঃসন্তান মহিলাদের সন্তান হওয়ার জন্য চিকিৎসা করা হত। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই বেশ পরিচিতি লাভ করেন চিকিৎসক জিতেন মণ্ডল। সন্তান লাভের আশায় রবিবার স্ত্রীকে নিয়ে ওই চিকিৎসকের কাছে যান স্থানীয় এক ব্যক্তি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন গ্রামের আরও এক মহিলা। অভিযোগ, সেখানে জিতেন প্রথমে অপর ওই বধূকে ধর্ষণ করে। পরে ওই বধূকে যৌন হেনস্থা করলেও কোন ক্রমে পালিয়ে বাড়ি ফেরেন তিনি। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পরে ওই চিকিৎসা কেন্দ্রের বাইরে ভিড় জমান স্থানীয়রা। অভিযুক্তকে বেধড়ক মারধরের পরে মানিকচক থানার পুলিসের হাতে তুলে দেন স্থানীয়রা। রবিবার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসলেও, ৩ মাস ধরে এধরনের ঘটনা চলছিল বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। কিন্তু জিতেন মণ্ডল ছাড়া আর কে জড়িত এই ঘটনার সঙ্গে? ফণি মণ্ডল অর্থাৎ যার বাড়িতে খোলা হয়েছিল চিকিৎসা কেন্দ্রটি। তার ঠিক কি ভূমিকা ছিল এর পিছনে? কেনই বা এর আগে সে সকল মহিলারা চিকিৎসার জন্য ওই ভুয়ো কবিরাজের কাছে গিয়েছিলেন তারা ঘটনাটি কাউকে জানাননি? এই সকল প্রশ্নের উত্তর হাতরাচ্ছে মানিকচক থানার পুলিস। তবে এলাকায় ধরণের ঘটনায় প্রশ্নের মুখে পুলিসের ভূমিকাও।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

seventeen − one =