‘৩৪ বছরে খেতে পায়নি, তৃণমূলের আমলে খাবার পেয়েছে’! কর্মীসভায় খাবার বিলি নিয়ে ধুন্ধুমার

বীরভূম: ৩৪ বছরে খেতে পারেনি, তৃণমূলের আমলে খাবার পেয়েছে৷ বিস্ফোরক মন্তব্য তৃণমূল সভাপতির৷ বীরভূমের নানুরে কর্মীসভায় খাবার বিলিকে কেন্দ্র করে চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা৷ রবিবার বীরভূমের নানুরে তৃণমূলের কর্মী সভা ছিল। সেই সভাতে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল । সেখানেই সেই গন্ডগোলের ঘটনা ঘটে। কর্মীসভায় শুরুতেই সাংবাদিকদেরকে সভাস্থল থেকে বের করে দেওয়া হয়। যাতে কোন বিতর্কিত মন্তব্য না বেরিয়ে আসে। কিন্তু তাতেও বিতর্ক পিছু ছাড়লো না। রবিবার কর্মীসভায় খাবার বিলিকে কেন্দ্র করে তৈরি হয় চরম বিশৃঙ্খলা৷ কে আগে খাবার নেবে তা নিয়েই বাঁধে গন্ডগোল৷ ভিড়ের মধ্যে খাবার নেওয়াকে কেন্দ্র করে রীতিমত হুঁড়োহুড়ি পড়ে যায়৷ এপ্রসঙ্গে নানুর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি সুব্রত সাহাকে প্রশ্ন করলে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তিনি৷ বলেন, ৩৪ বছর কেউ খেতে পাইনি। তৃণমূল কংগ্রেসে খেতে পাচ্ছে। তাই সবাই একসঙ্গে খেতে চাইছে”।

বীরভূম: ৩৪ বছরে খেতে পারেনি, তৃণমূলের আমলে খাবার পেয়েছে৷ বিস্ফোরক মন্তব্য তৃণমূল সভাপতির৷ বীরভূমের নানুরে কর্মীসভায় খাবার বিলিকে কেন্দ্র করে চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা৷ রবিবার বীরভূমের নানুরে তৃণমূলের কর্মী সভা ছিল। সেই সভাতে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল । সেখানেই সেই গন্ডগোলের ঘটনা ঘটে। কর্মীসভায় শুরুতেই সাংবাদিকদেরকে সভাস্থল থেকে বের করে দেওয়া হয়। যাতে কোন বিতর্কিত মন্তব্য না বেরিয়ে আসে। কিন্তু তাতেও বিতর্ক পিছু ছাড়লো না। রবিবার কর্মীসভায় খাবার বিলিকে কেন্দ্র করে তৈরি হয় চরম বিশৃঙ্খলা৷ কে আগে খাবার নেবে তা নিয়েই বাঁধে গন্ডগোল৷ ভিড়ের মধ্যে খাবার নেওয়াকে কেন্দ্র করে রীতিমত হুঁড়োহুড়ি পড়ে যায়৷ এপ্রসঙ্গে নানুর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি সুব্রত সাহাকে প্রশ্ন করলে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তিনি৷ বলেন, ৩৪ বছর কেউ খেতে পাইনি। তৃণমূল কংগ্রেসে খেতে পাচ্ছে। তাই সবাই একসঙ্গে খেতে চাইছে”।

নানুর ব্লকের তৃণমূল সভাপতি সুব্রত সাহা বলেন, একসঙ্গে তো আর সবাইকে খাবার দেওয়া যায় না৷ সবাই এক এক করে খাবার নিতে চাইছে না৷ মানুষ ধৈর্য ধরতে চাইছে না৷ এরপরই তিনি বলেন, 4 বছর কেউ খেতে পাইনি। তৃণমূল কংগ্রেসে খেতে পাচ্ছে। তাই সবাই একসঙ্গে খেতে চাইছে”। এরপরই এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, অনেকেই তো দাবি করছেন যে তারা খেতে পাচ্ছে না৷ জেলা সভাপতি বলেন, যারা এধরণের দাবি করছে তারা ভুল দাবি করছে৷ সবাই খাওয়া দাওয়া করেই যাবে৷ 

প্রসঙ্গত এদিন কর্মীসভার শেষে সকল তৃণমূল কর্মীদের প্যাকেটে করে খাবার বিতরণ করা হয়৷ তবে খাবার নিয়ে শুরু হয়ে যায় কাড়কাড়ি৷ করোনা আবহে সামাজীক দুরত্বের বালাই ঘুচিয়ে একজনের ঘাড়ের ওপর আরেকজন উঠে খাবার নেওয়ার চেষ্টা করতে থাকে৷ যা সামাল দিতে নাজেহাল হয়ে যান দলের নেতৃত্বরা৷ এরপরই দলের কর্মীদেরকে নিয়ে এহেন মন্তব্য করেন তৃণমূল সভাপতি সুব্রত ঘোষ৷ তৃণমূল সভাপতি এই মন্তব্যকে ঘিরে শুরু হয়েছে বিতর্ক৷

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *