পড়ুয়াদের জমানো টাকায় দীপাবলির রংমশাল জ্বলল বস্তিতে!

কলকাতা: আজ আলোর উৎসবে মেতেছে গোটা দেশ৷ পিছিয়ে নেই বাংলা৷ কালী পুজো ও দীপাবলির উৎসবের আনন্দ ছড়িয়েছে আকাশে-বাতাসে৷ কিন্তু শক্তির আরাধনা ও আলোর উৎসবে কেন ওঁরা শামিল হবে না? কেন ওঁদের ঘরে ফিরবে না আলো? আজ যে সবার দীপাবলি! আলোর উৎসবের আনন্দ এবার বস্তিবাসীদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে বিশেষ উদ্যোগ নিল বিধাননগর ওয়েলফেয়ার সোসাইটি৷ সোসাইটির তরফে

পড়ুয়াদের জমানো টাকায় দীপাবলির রংমশাল জ্বলল বস্তিতে!

কলকাতা: আজ আলোর উৎসবে মেতেছে গোটা দেশ৷ পিছিয়ে নেই বাংলা৷ কালী পুজো ও দীপাবলির উৎসবের আনন্দ ছড়িয়েছে আকাশে-বাতাসে৷ কিন্তু শক্তির আরাধনা ও আলোর উৎসবে কেন ওঁরা শামিল হবে না? কেন ওঁদের ঘরে ফিরবে না আলো? আজ যে সবার দীপাবলি! আলোর উৎসবের আনন্দ এবার বস্তিবাসীদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে বিশেষ উদ্যোগ নিল বিধাননগর ওয়েলফেয়ার সোসাইটি৷

পড়ুয়াদের জমানো টাকায় দীপাবলির রংমশাল জ্বলল বস্তিতে!

সোসাইটির তরফে জানানো হয়েছে, বস্তিবাসীদের মধ্যে দীপাবলির আনন্দ ভাগাভাগি করতে আতশবাজি বিলি করা হল বিধাননগর এলাকার পিছিয়ে পড়া পাড়াগাছি, দেবীডাঙ্গা, রূপরামগছ, গৌরীগছ এলাকায়৷ বস্তি পড়ুয়াদের ডেকে তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে একগুচ্ছ আতশবাজি৷ দীপাবলির সকালে ‘বড় বাবু’দের উপহারপেয়ে আত্মহারা অপুষ্টতে বেড়ে ওঠা সালমান, রোহন, করিমরা৷

পড়ুয়াদের জমানো টাকায় দীপাবলির রংমশাল জ্বলল বস্তিতে!

বস্তিবাসী পড়ুয়াদের মধ্যে দীপাবলির আনন্দ ভাগাভাগি করে দেওয়ার এই উদ্যোগ প্রসঙ্গে সোসাইটি প্রধান বাপন দাস বলেন, ‘‘আমরা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দীপাবলির শুভেচ্ছা জানিচ্ছি না৷ গ্রামে গিয়ে গ্রামের মানুষের সঙ্গে আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার চেষ্টা করছি৷ সাধনা, মৌ, ঈশিতা, সানা, কোহেলি, সুপ্রিয়ারা তাঁদের হাত খরচ বাঁচিয়ে আজ বস্তিবাসী পড়ুয়াদের মধ্যে উৎসবের আনন্দ ভাগ করে নিল৷’’

পড়ুয়াদের জমানো টাকায় দীপাবলির রংমশাল জ্বলল বস্তিতে!

শহরের ‘বড়বাবু’দের দেওয়া উপহার পেয়ে উচ্ছ্বসিত বস্তিবাসী আশ্রিতা লাকরা, অঙ্কিতা কুজুর ও দিলীপ সিংরা৷ তাঁদের মতে, দীপাবলির সকালে এমন উপহার পাব, তা ভাবতেই পারেননি তাঁরা৷ এর আগে এই এলাকায় কেউ এমন খুশি বিলিয়ে যায়নি বলেও জানিয়েছেন তাঁরা৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

fourteen − 1 =