নিজের ফোন থেকেই করুন ভোটার কার্ডের সংশোধন, কীভাবে?

কলকাতা: ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভোটের কার্ডের যাচাই করার সময়সীমা বাড়িয়েছে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন৷ কমিশনের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে এই ঘোষণা করা হয়েছে৷ সেই সময়সীমা বাড়িয়ে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে৷ কোথাও না গিয়ে শুধুমাত্র মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে নিজের স্মার্টফোন থেকে এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে পারেন৷ যেটি ‘ভোটার হেল্প’ নামে অ্যাপটি ডাউনলোড করা যাবে৷ ডাউনলোড করার

8f7364db9ee9abc2254887100dff0ba8

নিজের ফোন থেকেই করুন ভোটার কার্ডের সংশোধন, কীভাবে?

কলকাতা: ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভোটের কার্ডের যাচাই করার সময়সীমা বাড়িয়েছে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন৷ কমিশনের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে এই ঘোষণা করা হয়েছে৷ সেই সময়সীমা বাড়িয়ে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে৷ কোথাও না গিয়ে শুধুমাত্র মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে নিজের স্মার্টফোন থেকে এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে পারেন৷ যেটি ‘ভোটার হেল্প’ নামে অ্যাপটি ডাউনলোড করা যাবে৷ ডাউনলোড করার সময় অবশ্যই দেখে নেবেন সেটি ভারতীয় নির্বাচন কমিশনের দ্বারা প্রকাশিত কি না৷

কীভাবে করবেন যাচাই? প্রথমে ডাউনলোড করার পর অ্যাপটি আপনার ফোনের কিছু এক্সেসের অনুমতি চাইবে৷ ‘এগ্রি’-তে ক্লিক করে আপনাকে সম্মতি দিতে হবে৷ এরপর স্ক্রিনে ‘ইভিপি’ নামের একটি ট্যাব দেখা যাবে৷ সেখানে ক্লিক করলে ‘ইলেক্টোরাল ভেরিফিকেশন প্রোগ্রাম’ শুরু হয়ে যাবে৷ এরপর স্ক্রিনে আপনার মোবাইল নম্বর চাওয়া হবে৷

যেটি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে হবে৷ করে সংযোগ করে নেওয়া যাবে৷ এর মাধ্যমে আপনি আপনার ভোটার কার্ড সংশোধন করে নিতে পারবেন৷ বৈধ ইমেইল আইডি দেওয়ার পর ওটিপি অপশনে ক্লিক করলে কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার মোবাইলে একটি এসএমএস আসবে৷ সেখানে নির্দিষ্ট ওটিপি টাইপ করে লগইন করা যাবে পরবর্তী ধাপের জন্য৷

এবার এপিক নম্বর দিয়ে আপনার ভোটার তথ্য খোঁজার জায়গাটি আসবে৷ সেখানে নিজের এপিক নম্বর দিয়ে আপনার ভোটার তথ্য খুঁজে নিতে পারেন৷ ভোটার তথ্য খুঁজে পাওয়ার পর ‘ইটস মি’ অপশনে ক্লিক করুন৷ এরপর ‘ইয়েস’ অপশনে ক্লিক করলে আপনার এপিক নম্বরের সঙ্গে মোবাইল নম্বর সংযুক্ত হয়ে যাবে৷ একটি নতুন স্ক্রিনে ‘ওকে’ অপশন ক্লিক করলেই দেখতে পাবেন আপনার ছবিসহ ভোটার আইডি কার্ড৷

সেখানে নিজের নামের বানান, জন্ম তারিখ, ছবি পরিবর্তন করতে পারবেন৷ কোনও তথ্যের পরিবর্তন করলে ‘মডিফাই’ অপশনে ক্লিক করলে প্রয়োজনীয় তথ্য আপলোড করতে হবে৷ আপনার মোবাইল ফোনে তোলা ছবি ডকুমেন্ট হিসেবে আপলোড করতে পারেন৷ এরপর ‘জিপিএসে’র মাধ্যমে কারেন্ট লোকেশনের ঠিকানা ইলেকশন কমিশনের সিস্টেমে রেজিস্টার হয়ে যাবে৷ টাইপ এন্ড ডকুমেন্ট অপশনে ক্লিক করে ঠিকানার সঠিক প্রমাণ করার জন্য আপনাকে একটি উপযুক্ত ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে৷ আর তাতেই মিলবে সমাধান৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *