দক্ষিণ ২৪ পরগনা: দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিসটেন্স এডুকেশনের মারফত মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, বিএ, বিএসসি ও এম এ পাশ করিয়ে দেবে বলে মোটা টাকা নিচ্ছিল একটি চক্র। প্রতিশ্রুতি মতো সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের নামাঙ্কিত মার্কশিট ও শংসাপত্র দিত। সেই মার্কশিট ও শংসাপত্র সবই যে জাল তা কখনই ধরা যেত না। বিষয়টি জানার পর মথুরাপুর থানা ও কাকদ্বীপ এসওসি যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে চক্রের দু’জন পাণ্ডাকে গ্রেপ্তার করেছে। তারমধ্যে মথুরাপুরের একজন সিভিক পুলিস শামিম হোসেন বৈদ্য রয়েছে। পুলিস জানিয়েছে, ওই অভিযুক্তর বাড়ি থেকে একাধিক কম্পিউটার, প্রিন্টার, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকশো জাল শংসাপত্র, ইলেকট্রনিক জিনিস ও ৭০ জন বিভিন্ন আধিকারিকের নামের রাবার স্ট্যাম্প। ধৃতদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতিসহ জামিন অযোগ্য ধারায় কেস রুজু হয়েছে।
এমএ পাশের শংসাপত্র কিনবেন? রমরমা কারবারের পর্দা ফাঁস
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিসটেন্স এডুকেশনের মারফত মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, বিএ, বিএসসি ও এম এ পাশ করিয়ে দেবে বলে মোটা টাকা নিচ্ছিল একটি চক্র। প্রতিশ্রুতি মতো সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের নামাঙ্কিত মার্কশিট ও শংসাপত্র দিত। সেই মার্কশিট ও শংসাপত্র সবই যে জাল তা কখনই ধরা যেত না। বিষয়টি জানার পর মথুরাপুর থানা ও কাকদ্বীপ এসওসি