আজ বিকেল : জনজাগরণ নয়, নবজাগরণ থেকে শুরু করে বাংলা সব আন্দোলনে পথ দেখিয়েছে। বিজেপির এক্সপায়ারি ডেট শেষ হয়েছে, এবার যেতে হবে। বাজারে আগুন লেগেছে, সিবিআইয়ে ধ্বস, আরবিআই,ট্যাক্সে ধ্বস শুধু বিজেপি বস। ভারতবর্ষ বেঁচে দিচ্ছে মোদি, যেই মোদির সঙ্গে নেই সেই রাজদ্রোহী। চাষীর খাজনা মেটাচ্ছি আমরা, আর মোদিবাবুরা ছবি বিলোচ্ছে। বলছে আমরা করে দিয়েছি। ইতিহাস বদলে দিচ্ছে, সংবিধান বদলে দিচ্ছে, বিজেপিকেও উলটে দিতে। কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা দিয়ে বিজেপি এমএলএ কিনছে। চাষির ঘরে টাকা নেই,দুকোটি বেকার দেশে। উনি একাই সততার পরাকাষ্ঠা এমন ভাব করছেন। ইতিহাসের প্রয়োজনে এই মহাজোট তৈরি হয়েছে। আজকে দেশের প্রয়োজনে সবাইকে একসঙ্গে আসতে হবে এক ছাতার তলায়।
বিজেপি নেতাহীন হয়ে গিয়েছে, তাই যে প্রধানমন্ত্রী সেই ই সভাপতি। মহাজোটে আমাদের নেতার অভাব নেই। বিজেপি মানুষকে মারছে, বিদ্বেষ মূলক রাজনীতি করছে বিজেপি। রথের নামে এখানে হিংসা ছড়ানো যাবে না, সিবিআইকে কলঙ্কিত করছে মোদি। ইডি, আরবিআইয়ের নাম খারাপ করছে। কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী, আসমুদ্র হিমাচলের মানুষ আজ আর বিজেপির ধোঁকায় ভুলবে না। অনেক হয়েছে আচ্ছে দিন এবার বিজেপিকে বাদ দিন। মোদির আচ্ছে দিন গ্যয়া, মোদির সুযোগ শেষ। এবার ফিরতে হবে, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে শান্তিতে চলতে হলে বিজেপিকে তাড়ান। প্রধানমন্ত্রী কে হবে দেখা যাবে। টাকা দিয়ে ভোট কেনেন,চলবে না। নিজের নেতাদের সম্মান করে না, লুটের টাকায় ভোট, লুটছে সব নোট।
এ জন্মভূমি ঘৃণা, ভাগাভাগি, রক্ত নিয়ে হোলি খেলতে চাই না। বাজারে আগুন জাগুন মানুষ জাগুন। এ আমাদের প্রিয় দেশ, যে সবাইকে নিয়ে চলতে পারে সেই এ দেশের নেতা, অন্য কেউ নয়। দেশের সংহতিকে বাঁচান, মা-বোনের সম্মান রক্ষা করুন, কেন্দ্রের কথা শুনবেন না। বিজেপির সভার পালটা সমাবেশ করুন, দেশের ২৪টি রাজনৈতিক দল আজ বিজেপির বিরোধিতায় একজোট হয়েছে। আজ থেকেই বিজেপির শেষের শুরু। কেউ এই মহাজোটের জয়কে রুখতে পারবে না, এ দেশের জনতার চাহিদা। গড়তে পারলে গড়ো নাহলে গদি ছাড়ো, মোদির শাসন জরুরি অবস্থার থেকেও ভয়ঙ্কর।