শান্তিপুর: ভোট বড় বালাই। তাই পুজোতেও চলছে ভোট প্রচার। কারণ, পুজো মিটলেই যে রাজ্যের চার কেন্দ্রে উপ নির্বাচন। ৩০ অক্টোবর ভোট রয়েছে শান্তিপুরে ও। প্রসঙ্গত, একুশের নির্বাচনে রাজ্য জুড়ে ঘাসফুলের জয়ের রমরমা থাকলেও শান্তিপুর কিন্ত আস্থা রেখে ছিল পদ্ম ফুলেই।
কিন্তু জয়ের পরও ইস্তফা দিয়েছিলেন রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার। তার জেরেই এই কেন্দ্রে এবার হতে চলেছে অকাল ভোট। ইতিমধ্যে গেরুয়া শিবিরের জয়ী বিধায়কের বিরুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকতার অভিযোগে সরব হয়েছে শাসকদল। তাদের কথায়, বিশ্বাস ঘাতকদের একটি ভোটও নয়। পাল্টা প্রচারে নেমেছেন গেরুয়া শিবিরের নেতারাও। এরই মাঝে শান্তিপুর বিধানসভার উপনির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর জয়ের আশায় দেবী দুর্গার কাছে প্রার্থনা করলেন রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার।
গত তিন বছর ধরে রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি সংসদ জগন্নাথ সরকার শান্তিপুরে তার নিজের বাড়িতে দুর্গা প্রতিমা পুজো করে আসছেন। এ বছরও তার নিজের বাড়িতে দেবী দুর্গার আরাধনায় ব্যস্ত বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার। মহা নবমীর দিনে দেবী দুর্গার আরাধনার মধ্যে দিয়ে বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার শান্তিপুর বিধানসভার উপনির্বাচনে বিজেপির মনোনীত প্রার্থী নিরঞ্জন বিশ্বাস যেন জয় যুক্ত হতে পারে সেই প্রার্থনা করলেন। পাশাপাশি উপনির্বাচনে বিজেপির জয় ১০০% নিশ্চিত বলেই দাবি জগন্নাথ সরকারের। শারদীয়া উৎসব মিটে গেলেই শান্তিপুর বিধানসভার উপনির্বাচনের বিজেপির মনোনীত প্রার্থী নিরঞ্জন বিশ্বাসকে সাথে নিয়ে পুরোদমে ভোট প্রচারে নামবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।