দম্পতির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য ছড়াল সোনারপুরের বৈষ্ণবপাড়ায়। স্থানীয় বাসিন্দা তাপস ও প্রিয়াঙ্কা নাইয়া ২০১৩ সালে পরিবারের অমতে বিয়ে করেন। বিয়ের বেশ কিছুদিন পরে পরিবারের তরফে সম্পর্ক মেনে নেওয়া হয়। মাছের পাইকারি ব্যবসা করতেন তাপস নাইয়া। স্থানীয়দের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকে প্রায়ই অশান্তি হত ওই দম্পতির মধ্যে। তবে শুক্রবার স্বাভাবিক ছিলেন দুজনেই। রাতে খাওয়া শেষে ঘুমিয়ে পড়ে সন্তানরা। সকালে তারা দেখে ঘরের সিলিং-এ গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলছে বাবা-মা। এরপরই চিৎকার শুরু করে ২ সন্তান। তাদের চিৎকারে ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা। তাঁরা দম্পতিকে উদ্ধার করে সুভাষগ্রাম গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। কিন্তু কেন সন্তানদের রেখে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিলেন দম্পতি? সম্পর্কের টানানপোড়েন? নাকি অন্য রহস্য রয়েছে মৃত্যুর পিছনে? তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে সোনারপুর থানার পুলিস।
সন্তানদের ঘুম পাড়িয়ে সিলিংয়ে ঝুললেন মা-বাবা
দম্পতির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য ছড়াল সোনারপুরের বৈষ্ণবপাড়ায়। স্থানীয় বাসিন্দা তাপস ও প্রিয়াঙ্কা নাইয়া ২০১৩ সালে পরিবারের অমতে বিয়ে করেন। বিয়ের বেশ কিছুদিন পরে পরিবারের তরফে সম্পর্ক মেনে নেওয়া হয়। মাছের পাইকারি ব্যবসা করতেন তাপস নাইয়া। স্থানীয়দের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকে প্রায়ই অশান্তি হত ওই দম্পতির মধ্যে। তবে শুক্রবার স্বাভাবিক ছিলেন দুজনেই। রাতে খাওয়া শেষে