১০ বছর পর বরফে ঢাকল শৈলরানি দার্জিলিং

দার্জিলিং: সান্দাকফুর মতো আর নির্দিষ্ট এলাকা নয়। শুক্রবার শৈলরানি দার্জিলিংয়ের সর্বত্র তুষারপাতের বিরল দৃশ্য দেখার সাক্ষী থাকল দেশবিদেশের পর্যটক ও স্থানীয় পাহারবাসী। টানা ১০ বছর পর দার্জিলিং শহরেও এদিন তুষারপাত দেখা গিয়েছে। দার্জিলিং শহরে তুষারপাতের দৃশ্য ঩তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করলেন পর্যটক থেকে শুরু করে বাসিন্দারা। তুষারপাতের সঙ্গেই এদিন পাহাড়ে হালকা বৃষ্টিও হয়েছে। দার্জিলিংয়ের সঙ্গে এদিন

১০ বছর পর বরফে ঢাকল শৈলরানি দার্জিলিং

দার্জিলিং: সান্দাকফুর মতো আর নির্দিষ্ট এলাকা নয়। শুক্রবার শৈলরানি দার্জিলিংয়ের সর্বত্র তুষারপাতের বিরল দৃশ্য দেখার সাক্ষী থাকল দেশবিদেশের পর্যটক ও স্থানীয় পাহারবাসী। টানা ১০ বছর পর দার্জিলিং শহরেও এদিন তুষারপাত দেখা গিয়েছে। দার্জিলিং শহরে তুষারপাতের দৃশ্য ঩তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করলেন পর্যটক থেকে শুরু করে বাসিন্দারা। তুষারপাতের সঙ্গেই এদিন পাহাড়ে হালকা বৃষ্টিও হয়েছে। দার্জিলিংয়ের সঙ্গে এদিন একইসঙ্গে নেওড়াভ্যালি ও কালিম্পংয়েও তুষারপাত হয়েছে। পাহাড়ে এই বৃষ্টি ও তুষারপাতের প্রভাবে তরাই, সংলগ্ন শিলিগুড়ি, ডুয়ার্সের জলপাইগুড়ি, কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারে কনকনে ঠান্ডা নেমেছে। শুক্রবার সকাল থেকে দার্জিলিংয়ের সর্বত্র তুষারপাতের দৃশ্যে দেশবিদেশের পর্যটকরা আনন্দে উদ্বেল হয়ে পড়েন। তুষারপাতের সঙ্গে বিকাল সাড়ে ৪টা নাগাদ গোটা পাহাড় জুড়ে শুরু হয় হালকা বৃষ্টিও। এদিন দার্জিলিংয়ের তাপমাত্রা ছিল ৩-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। দার্জিলিং শহরে টানা ১০ বছর পর পাহাড়বাসী তুষারপাতের দৃশ্য দেখল। ২০১২ সালে টাইগার হিলে পাহাড়বাসী তুষারপাত দেখেছিল। ২০০৮ সালে দার্জিলিং এলাকায় ভারী মাত্রায় তুষারপাত হয়েছিল। ওই বছরের ফেব্রুয়ারির ১৪ তারিখে ছিল তুষারপাতের শেষ দিন। যে তুষার সরাতে পুরো এক সপ্তাহ সময় লেগে গিয়েছিল। তবে এদিন পাহাড়ের যেখানে তুষারপাত হয়নি সেইসব এলাকায় হালকা বৃষ্টির সঙ্গে শিলাবৃষ্টি হয়েছে। এদিন দার্জিলিং শহরের সিংমারী এলাকায় সবচেয়ে বেশি তুষারপাত হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

nine + 6 =