অপকীর্তি ঢাকবার জন্য আরও পাঁচটা নাম জোড়ার চেষ্টা, সম্পত্তি বৃদ্ধি ইস্যুুতে খোঁচা কান্তির

অপকীর্তি ঢাকবার জন্য আরও পাঁচটা নাম জোড়ার চেষ্টা, সম্পত্তি বৃদ্ধি ইস্যুুতে খোঁচা কান্তির

কলকাতা:  ২০১১ সালে রাজ্যে পালাবদলের পরেই রাতারাতি ফেঁপে ফুলে ওঠে বেশ কিছু নেতা-মন্ত্রী৷ এই তালিকায় রয়েছে বাংলার ১৯ নেতা-মন্ত্রীদের নাম৷ কী ভাবে তাঁদের সম্পত্তি বৃদ্ধি হল, এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট (ইডি) তা খতিয়ে দেখুক৷ কিছুদিন আগেই কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে এমনই আর্জি জানান আইনজীবী শামিম আহমেদ। সেই মামলার তৃণমূলের বিরুদ্ধে আঙুল ওঠার পরই তাঁদের দাবি,  বাম, বিজেপি, ও কংগ্রেস অর্ধসত্য প্রচার চালাচ্ছে। যে ১৯ জনের নাম গত সোমবার প্রকাশ্যে এসেছিল, তাঁদের মধ্যে পাঁচ জন— ফিরহাদ হাকিম, ব্রাত্য বসু, অরূপ রায়, শিউলি সাহা এবং মলয় ঘটক এদিন সাংবাদিক বৈঠক করে ‘সম্পূর্ণ’ তালিকা তুলে ধরেন৷ ব্রাত্য বলেন, এই তালিকায় নাম রয়েছে অধীর চোধুরী, সূর্যকান্ত মিশ্র, অশোক ভট্টাচার্য-সহ বিরোধী দলের একাধিক নেতার৷ তাঁর কথায়, এটা জনস্বার্থ মামলা নয়, রাজনৈতিক স্বার্থে মামলা। 

আরও পড়ুন- দুর্নীতি মামলায় এসএসসির দুই প্রাক্তন উপদেষ্টা গ্রেফতার

এ প্রসঙ্গে কান্তি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, চোরের মায়ের বড় গলা৷ নিজেদের অপকীর্তি ঢাকবার জন্য আরও পাঁচটা নাম জোড়ার চেষ্টা করছে৷ আদালতের কথা সকলেই মানতে হবে৷ ব্রাত্য বসু বা ফিরহাদ হাকিম কী বলল, তাতে কিছু যায় আসে না৷ এরা সকলেই জেল ফেরত৷ তাঁদের কী জবাব দেব?