আজ বিকেল: সিউড়ির কর্মী সভায় ভোট চুরির দাওয়াই দিলেন বীরভূমের কেষ্ট। লোকসভা ভোটের আগে যখন বাংলা উত্তাল ঠিক তখনই ফের বিতর্ক তৃণমূলে। এদিন তৃণমূলের জেলাসভাপতি অনুব্রত মণ্ডল বলেন, অনেক বেশি ভোটে জিততে হবে। ভোট চুরি করুন। তিনি বলেন, সবাই যেমন চুরি করে, তেমন ভোট চুরি করবেন, কী পারবেন না! দলের কর্মীও আনুগত্যের সঙ্গে ঘাড় নাড়লেন।

আজ বিকেল: মমতা সরকারকে বাংলা থেকে মুছে দিন, কাউকেই আর সিন্ডিকেট কর দিতে হবে না। এরাজ্যে তৃণমূল সরকার হল ধ্বংসপ্রাপ্ত ট্রান্সফর্মারের মতো, তাই তাকে উপড়ে ফেলতে হবে। বাংলার মানুষের কাছে হাত জোড় করে বলছি, রাজ্য বাঁচাতে মোদি সরকারকে ফের কেন্দ্রে ফিরিয়ে আনুন। মালদহের জনসভা থেকে এভাবেই লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শুরু করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত

আজ বিকেল: পথদুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তাল কোচবিহারের তুফানগঞ্জের মারুগঞ্জ এলাকা। উত্তেজিত জনতার রোষে দাউ দাউ জ্বলছে স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়ি। যাত্রী বোঝাই টোটোর সঙ্গে ১২ চাকার লরির মুখোমুখি সংঘর্ষেই দুর্ঘটনাটি ঘটে। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত দশজনকে উদ্ধার করে স্থানীয় এমজেএন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে দুর্ঘটনাগ্রস্ত লরিটিকে সরানো গেলে আহতের সংখ্যা আরও

আজ বিকেল: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে এই ব্রিগেড সমাবেশ মহাজোটের প্রথম আত্মপ্রকাশের মঞ্চ। এই দেখেই মোদির ঘুম উড়েছে। সভামঞ্চে পৌঁছতে দেরি হওয়ার জন্য মোদি-শাহকে একহাত নিলেন আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব। সাফ জানিয়ে দিলেন, মোদিই ইডি, সিবিআইয়ের জুজু দেখিয়ে তাঁর পথরোধের চেষ্টা করেছেন। যাঁরাই বিজেপিকে সমর্থন করেন না, তাঁদেরই ভয় দেখান মোদি ও তাঁর দলবল। তবে হুঁশিয়ারি

আজ বিকেল : জনজাগরণ নয়, নবজাগরণ থেকে শুরু করে বাংলা সব আন্দোলনে পথ দেখিয়েছে। বিজেপির এক্সপায়ারি ডেট শেষ হয়েছে, এবার যেতে হবে। বাজারে আগুন লেগেছে, সিবিআইয়ে ধ্বস, আরবিআই,ট্যাক্সে ধ্বস শুধু বিজেপি বস। ভারতবর্ষ বেঁচে দিচ্ছে মোদি, যেই মোদির সঙ্গে নেই সেই রাজদ্রোহী। চাষীর খাজনা মেটাচ্ছি আমরা, আর মোদিবাবুরা ছবি বিলোচ্ছে। বলছে আমরা করে দিয়েছি। ইতিহাস

আজ বিকেল : শত্রুঘ্ন সিনহা বহত জান হ্যায়, এত বড় সমাবেশ আগে দেখিনি, এতো বোন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্যারিশ্মা। বোনের ডাকে দেশের অগ্রগতিতে কলকাতায় চলে এসেছি। নতুন নেতা দেওয়ার জন্য আমরা এখানে মিলিত হয়েছি, একটাই উদ্দেশ্য পরিবর্তন সবাই তাই চান।যদি সত্যি বলা অপরাধ হয় তাহলে আমি অপরাধী। এরজন্য যদি বিজেপি আমাকে দল থেকে তাড়ায় তাতে দুঃখ

আজ বিকেল : ২০১৯-এ মোদি –শাহকে হারাতে হবে, নতুন প্রধানমন্ত্রী বাছতে হবে। কর্ণাটক বিজেপিকে শূন্য হাতে ফিরিয়েছে এবার গোটা দেশকেই সেই কাজ করে দেখাতে হবে। ব্রিগেডের মঞ্চ থেকে এই বার্তাই দিয়ে গেলেন সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব। তিনি বললেন, বাংলায় যেকথা আজ হয়, কাল সেকথাই গোটা দেশ আলোচনা করে। এ বড় সত্য বচন। এই সত্যবচনকে

আজ বিকেল: মোদি শাহ গত পাঁচ বছরে দেশকে শেষ করে দিয়েছে। এই জোটে বিভ্রান্ত দেশের যুব সমাজ, মোদি চাকরির নামে ধোঁকা দিয়ে মিথ্যে কথা বলে ভোট নিয়েছে। মোদির নোচ বাতিলের প্রকল্প দেশের দু কোটি চাকরি খেয়ে নিয়েছে। কৃষকের ফসল যখন নষ্ট হচ্ছে তখন বীমা কোম্পানির কাছে পাঠাচ্ছে সরকার। সেই কোম্পানি আবার মোদির বন্ধুর। বিজেপি নেতা