arunabha
কলকাতা: সন্দেশখালিতে তদন্তে গিয়ে তৃণমূল নেতার অনুগামীদের হাতে আক্রান্ত হন ইডি-র আধিকারিকরা৷ এই ঘটনায় রাজ্যজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে৷ কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়৷ শনিবার তাঁর পাল্টা সমালোচনায় সোচ্চার হলেন আইনজীবী তথা কংগ্রেস নেতা অরুণাভ ঘোষ এবং তৃণমূলের সাংসদ তথা আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন অরুণাভ বলেন, “বিচারপতিদের সংযত হয়ে চলতে হয়। ওঁর আচরণ বিচারপতি সুলভ নয়। কাকে ধরে উনি ৫৬ বছর বয়সে জজ হয়েছেন সেটা আমি জানি।”
বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের দিকে আঙুল তুলেছেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ও৷ তিনি বলেছে, “শুক্রবার ওঁর সামনে কি সন্দেশখালির বিষয় ছিল? ছিল না তো! তাহলে উনি আগ বাড়িয়ে কেন সন্দেশখালি নিয়ে সাংবিধানিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়া, রাজ্যপাল, ইত্যাদি বললেন? উনি নিজেই তো সংবিধানের শর্ত ভাঙছেন। আদালতের গরিমা নষ্ট করছেন। ওঁর জন্য কলকাতা হাই কোর্টের বাকি বিচারপতিদেরও অসম্মান হচ্ছে।” কল্যাণের কথায়, “উনি বরং ইস্তফা দিন। তার পর রাজনীতিতে যোগ দিন।”