নয়াদিল্লি: কংগ্রেসের শশী তারুরের বিরুদ্ধে তিরুঅনন্তপুরমে বিজেপি প্রার্থী করেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখরকে। তাঁর সম্পত্তির হিসেবে অসঙ্গতির অভিযোগ জানিয়েছিল কংগ্রেস। এবার রাজীবের সম্পত্তি খতিয়ে দেখতে সেন্ট্রাল বোর্ড অব ডিরেক্ট ট্যাক্সেস মানে সিবিডিটি-কে নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন। অভিযোগ, রাজীবের ঘোষিত সম্পত্তি ও প্রকৃত সম্পত্তির মধ্যে বিপুল অসঙ্গতি রয়েছে। কংগ্রেসের পাশাপাশি চন্দ্রশেখরের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছে সিপিএম ও। চন্দ্রশেখর অবশ্য অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে জানান, আইন মেনেই তথ্য জমা করেছেন। তিনি জানান, তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২৮ কোটি টাকা। যার মধ্যে রয়েছে নগদ অর্থ, ব্যাঙ্কে গচ্ছিত টাকা, নন ব্যাঙ্কিং ফিনানশিয়াল কোম্পানি। একাধিক ক্ষেত্রে বিনিয়োগের বিষয়টিও দেখানো হয়েছে। অন্যদিকে, ২০১৮ সালে রাজ্যসভায় মনোনয়ন পেশের সময়ে অবশ্য চন্দ্রশেখর জানিয়েছিলেন, তাঁর বার্ষিক আয় ২৮ কোটি টাকা। পারিবারিক সম্পত্তি ৬৫ কোটি টাকা। জানিয়ে রাখি, ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইন অনুযায়ী মনোনয়ন পেশের সময়ে হলফনামায় অসঙ্গতি থাকলে প্রার্থীপদ বাতিলের পাশাপাশি ছ’মাস জেল কিংবা জরিমানা অথবা দুই-ই হতে পারে।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীবের হলফনামায় অসঙ্গতি! বড় পদক্ষেপ কমিশনের
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীবের হলফনামায় অসঙ্গতি! বড় পদক্ষেপ কমিশনের