নয়াদিল্লি: করোনা ভাইরাস পরিস্থিতির মাঝেই আগামী মাসে বাজেট। ভাইরাস আবহে একদিকে যেমন অনেক মানুষের চাকরি চলে গিয়েছে, আবার যারা কাজ করছেন তাদের অধিকাংশ ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ করায় খরচ বেড়েছে। তাই এই সময় বাজেট অনেক আশা বাড়িয়ে দিচ্ছে চাকরিজীবীদের। অনেকেই মনে করছেন যে, আসন্ন বাজেটে ওয়ার্ক ফ্রম হোমের জন্য কিছু ভাতার ব্যবস্থা করা উচিত সরকারের। আবার কিছু কর ছাড় দেওয়া উচিত। আশা কি পুরণ হবে?
আরও পড়ুন- অন্তর্বাস ছাড়াই পোষ্য নিয়ে রাস্তায় মালাইকা! ছবিতে ঝড় নেটপাড়ায়
কোভিড পরিস্থিতিতে এমন অনেক কিছুর খরচ বেড়েছে যা আগে ছিল না। বাড়ি থেকে কাজ করায় কর্মীদের ক্ষেত্রে ইন্টারনেট, টেলিফোন ও বিদ্যুৎ বিল আগের চেয়ে এক ধাক্কায় অনেকটা বেড়েছে। ২০২০ সালের আগে এমন কিছু পরিস্থিতি ছিল না। তাই চাকরিজীবীদের একটি অংশ মনে করে যে, তাদের কোম্পানি যদি ভাতা না দিতে পারে তাহলে সরকারের কিছু কর ছাড় দেওয়া উচিত। সেই আশাতেই এখন রয়েছে চাকরিজীবীদের একটা বড় অংশ। তবে এতে কী সুবিধা হতে পারে তাদের? আসলে কর ছাড় পেলে বা বাড়িতে কাজের জন্য ভাতা দেওয়া হলে চাকরিজীবীদের নিজেদের খরচ কিছুটা কমবে। কারণ বাড়ি থেকে কাজ করার জন্য উপরিউক্ত খরচ ছাড়াও একাধিক ক্ষেত্রে বাড়তি কড়ি গুণতে হচ্ছে। সেটায় সুরাহা মিলবে।
এই ক্ষেত্রে আসবাব একটা বড় ফ্যাক্টর। তাই বিশেষজ্ঞদের একটা অংশ মনে করছে, আসবাবপত্র বা অন্যান্য কাজের সেটআপের জন্য খরচের উপর কর ছাড় দেওয়া উচিত। কারণ কর্মচারী যদি অফিসের কাজের জন্য বিভিন্ন আসবাবপত্র যেমন ডেস্ক, চেয়ার বা অন্যান্য কিছু কেনেন, তবে অফিসে কাজ করার সময় কর্মচারীকে নিজের পকেট থেকেই তার কর দিতে হয়।