জঙ্গি ডেরা ছেড়ে সেনায় যোগ, শহিদ ওয়ানিকে মরণোত্তর অশোক চক্র প্রদান

নয়াদিল্লি: প্রজাতন্ত্র দিবসে জম্মু-কাশ্মীরের বাসিন্দা ল্যান্স নায়েক নাজির আহমেদ ওয়ানিকে মরণোত্তর অশোক চক্র প্রদান করলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ৷ গত বছর দুই জঙ্গিকে মেরে শহিদ হয়েছিলেন তিনি৷ প্রজাতন্ত্র দিবসে ল্যান্স নায়েকের অবদানের জন্য মরণোত্তর অশোক চক্র প্রদান করা হয়৷ গতবছরের ২৫ নভেম্বর জম্মু-কাশ্মীরের সোপিয়ানের বড়াগুন্দে মৃত্যু হয় ছ’জঙ্গির৷ তল্লাশি অভিযানে ৬ জঙ্গিকে খতম করতে সফল হন

3f41ba6804dd88c3e8c4de82f37dc364

জঙ্গি ডেরা ছেড়ে সেনায় যোগ, শহিদ ওয়ানিকে মরণোত্তর অশোক চক্র প্রদান

নয়াদিল্লি: প্রজাতন্ত্র দিবসে জম্মু-কাশ্মীরের বাসিন্দা ল্যান্স নায়েক নাজির আহমেদ ওয়ানিকে মরণোত্তর অশোক চক্র প্রদান করলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ৷ গত বছর দুই জঙ্গিকে মেরে শহিদ হয়েছিলেন তিনি৷ প্রজাতন্ত্র দিবসে ল্যান্স নায়েকের অবদানের জন্য মরণোত্তর অশোক চক্র প্রদান করা হয়৷

গতবছরের ২৫ নভেম্বর জম্মু-কাশ্মীরের সোপিয়ানের বড়াগুন্দে মৃত্যু হয় ছ’জঙ্গির৷ তল্লাশি অভিযানে ৬ জঙ্গিকে খতম করতে সফল হন তিনি। গুলির লড়াইয়ে শহিদ ২ সেনার মধ্যে একজন নাজির আহমেদ ওয়ানি। যিনি সামনে থেকে গোটা বাহিনীকে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন।

২০০৪ সালেই জঙ্গি ডেরা থেকে পালিয়ে আসেন নাজির। আত্মসমর্পণ করে পুলিশকে নাজির জানিয়েছিলেন, দেশের জন্য তিনি কিছু করতে চান, সেনায় যোগ দিয়ে গ্রামের তরুণদের জঙ্গি দলে নাম লেখানোর থেকে রুখতে চান।নাজিরের কথা বিশ্বাস করেন এক সেনা আধিকারিক। শুরু হয় নাজিরের সেনা প্রশিক্ষণ। ওই বছরই নাজির যোগ দেন ১৬২ ব্যাটেলিয়ান টেরিটোরিয়াল আর্মিতে। এরপর একের পর এক তল্লাশি অভিযানে গিয়ে জঙ্গি দমন করেছেন নাজির, পরে পদোন্নতি হয়ে জঙ্গি দমন বাহিনীর নেতৃত্বে থাকেন তিনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *