সারদাকর্তা সুদীপ্তর গুরুকে এনে রাজীবকে জেরা সিবিআইয়ের

শিলং: দিনভর ছিল রহস্য৷ পরে হল পরিষ্কার৷ মুখ ঢেকে শিলংয়ের সিবিআই দপ্তরে কাকে আনা হল? রটে গুঞ্জন৷ কোনওভাবেই প্রকাশ্যে আসছিল না, ওই ব্যক্তিটি আসলে কে? সিবিআইয়ের একটি সূত্র দাবি করছিল, মুখঢাকা ওই ব্যক্তিই নাকি তাদের তুরুপের তাস৷ অবশেষে রাতে জানা গেল, ওই ব্যক্তি আসলে শিবনারায়ণ দাস। যিনি চিটফান্ড জগতে সুদীপ্ত সেনের ‘গুরু’ বলেই পরিচিত। সুদীপ্তর

সারদাকর্তা সুদীপ্তর গুরুকে এনে রাজীবকে জেরা সিবিআইয়ের

শিলং: দিনভর ছিল রহস্য৷ পরে হল পরিষ্কার৷ মুখ ঢেকে শিলংয়ের সিবিআই দপ্তরে কাকে আনা হল? রটে গুঞ্জন৷ কোনওভাবেই প্রকাশ্যে আসছিল না, ওই ব্যক্তিটি আসলে কে? সিবিআইয়ের একটি সূত্র দাবি করছিল, মুখঢাকা ওই ব্যক্তিই নাকি তাদের তুরুপের তাস৷

অবশেষে রাতে জানা গেল, ওই ব্যক্তি আসলে শিবনারায়ণ দাস। যিনি চিটফান্ড জগতে সুদীপ্ত সেনের ‘গুরু’ বলেই পরিচিত। সুদীপ্তর মেন্টর, তথা চিটফান্ড ব্যবসায় তাঁর গুরু সেই শিবনারায়ণের সঙ্গে মঙ্গলবার দীর্ঘ সময় কথা বলল সিবিআই। ২০০৮ সালে এই শিবনারায়ণ দাস সুদীপ্ত সেনের কাছে আসেন। পঞ্জি স্কিম নিয়ে সুদীপ্তকে বোঝান৷

সুদীপ্তর সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়েছিল সারদা কর্তার গাড়ির চালকের মাধ্যমে। এরপর শিবনারায়ণবাবুর কথামতো সুদীপ্ত পুরোপুরি চিটফান্ড ব্যবসায় নামেন। পালানোর আগে সুদীপ্ত যে চিঠি লিখেছিলেন, তাতে তাঁর নাম ছিল। কিন্তু সিট তাঁকে গ্রেপ্তার করেনি বলে অভিযোগ। সিবিআই তদন্তভার হাতে নেওয়ার বেশ কিছুদিন পর ২০১৫ সালের ১৭ জানুয়ারিতে তাঁকে গ্রেপ্তার করে তারা। জানা যায়, তিনি সারদা রিয়েলটির ডিরেক্টর ছিলেন৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

two × one =