মিরাজ ছাড়াও আর কোন যুদ্ধবিমান পাকিস্তানের মাটিতে বোমা বর্ষণ করেছিল, জানেন?

নয়াদিল্লি: পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনওয়া প্রদেশে জঙ্গিঘাঁটি বালাকোটে ভারতীয় বিমানবাহিনী হামলা চালানোর পিছনে শুধু মিরাজ ২০০০-কে নামানো হয়নি, সেই যুদ্ধবিমানকে ঘিরে ছিল আরও অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান। সূত্রের খবর, প্রতি পাঁচটি মিরাজকে ঘিরেছিল সুখোই ৩০ এমকেআই যুদ্ধবিমান। এই যুদ্ধবিমান আকাশপথে বিমানের তেলও সরবরাহ করতে সক্ষম। কোনও বড় ধরনের পাল্টা আঘাতের সম্ভবনা এড়াতে আগাম প্রস্তুতি হিসেবেই মিরাজের সঙ্গে পাঠিয়ে

মিরাজ ছাড়াও আর কোন যুদ্ধবিমান পাকিস্তানের মাটিতে বোমা বর্ষণ করেছিল, জানেন?

নয়াদিল্লি: পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনওয়া প্রদেশে জঙ্গিঘাঁটি বালাকোটে ভারতীয় বিমানবাহিনী হামলা চালানোর পিছনে শুধু মিরাজ ২০০০-কে নামানো হয়নি, সেই যুদ্ধবিমানকে ঘিরে ছিল আরও অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান। সূত্রের খবর, প্রতি পাঁচটি মিরাজকে ঘিরেছিল সুখোই ৩০ এমকেআই যুদ্ধবিমান। এই যুদ্ধবিমান আকাশপথে বিমানের তেলও সরবরাহ করতে সক্ষম। কোনও বড় ধরনের পাল্টা আঘাতের সম্ভবনা এড়াতে আগাম প্রস্তুতি হিসেবেই মিরাজের সঙ্গে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল সুখোই-৩০ এমকেআই। সঙ্গে ইজরায়েলি বোমা, জিপিএস কোঅর্ডিনেটস এবং লক্ষ্যবস্তুর ছবি।

রাশিয়ার কাছ থেকে কেনা ডাবল ইঞ্জিন মাল্টি-রোল ফাইটার জেট সুখোই-৩০এমকেআই ভারতীয় বায়ুসেনার অন্যতম প্রধান স্তম্ভ। বিশ্বের সেরা যুদ্ধবিমানগুলির অন্যতম এই ফাইটার। পাকিস্তান তো বটেই, চীনও ভারতের সুখোই স্কোয়াড্রনকে সমীহের চোখে দেখে। সুখোই গোত্রের সব যুদ্ধবিমানই রাশিয়ায় তৈরি। তার মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী শ্রেণিগুলির অন্যতম হল সুখোই-৩০। ভারতীয় বিমানবাহিনী এই সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমানই ব্যবহার করে। এই ফাইটার জেটে রয়েছে ক্যানার্ড নামে অতিরিক্ত দুটি ডানা। এই ক্যানার্ড যুদ্ধবিমানের গতি ও ভারসাম্য দারুণভাবে চালকের নিয়ন্ত্রণে রাখে। থ্রাস্ট-ভেক্টর কন্ট্রোল নামে একটি বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে সুখোই-৩০ বিমানে। সেই ব্যবস্থা বিমানের অভিমুখ নিয়ন্ত্রণে খুব দক্ষ। থ্রাস্ট-ভেক্টরিং-এর সুবাদে কোনও নির্দিষ্ট লক্ষ্যে এত দ্রুত এগিয়ে যায় যে সুখোই-৩০ কে তাড়া করা অপেক্ষাকৃত পুরনো দিনের যুদ্ধবিমানের পক্ষে খুব কঠিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

18 − 1 =