কলকাতা: দফতরের গাফিলতি এবং অজুহাত না গ্রাহক বা নমিনির উদাসীনতা? এই পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করতে গেলে কোনটা প্রয়োগ করতে হবে তা অজানা। কিন্তু সমস্যা হল, যে কারণেই হোক পিএফ অ্যাকাউন্টে ‘দাবিহীন’ভাবে পড়ে আছে অন্তত ৫ হাজার কোটি টাকা! এমনটাই জানা গিয়েছে সম্প্রতি। হিসেব বলছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে তাদের এই টাকার পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৯৬৩ কোটি টাকা। অথচ পাঁচ বছর আগে টাকার পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৩০০ কোটির কিছু বেশি। তাহলে মূল সমস্যা গত ৪ বছরেও বের করা সম্ভব হয়নি।
অনেক মানুষ দাবি করেছেন, পিএফ নিতে গেলে বিভিন্ন নথির কথা বলে বারবার ঘোরানো হয়। এক্ষেত্রে জন্মায় অনীহা। খুব বেশি টাকার প্রয়োজন না পড়লে কেউ আর ওই অফিসমুখো হন না। এইভাবেই টাকা না পেয়ে বছরের পর বছর হয়রানির শিকার হতে হয় অনেক গ্রাহক। এখানেই প্রশ্ন, দফতর নিজে কেন এই টাকা ফেরত দেওয়ার উদ্যোগ নেয় না? সেই প্রশ্নের উত্তর অবশ্য এখনও মেলেনি। এই প্রেক্ষিতে কেউ কেউ বলছেন, দাবিহীন টাকা বাজারে খাটিয়ে সুদ আদায় ছাড়া আর কোনও কাজ করে না দফতর। যদিও ওই টাকা কাদের বা নমিনি কে, সেসব তথ্য তাদের কাছেই আছে।
” style=”border: 0px; overflow: hidden”” title=”ফের নোটবন্দি! ২০০০ টাকার নোট তুলে নিচ্ছে আরবিআই!” width=”853″>