গত ১৫ দিনে এভারেস্ট থেকে উদ্ধার পাহাড় প্রমাণ জঞ্জাল

কাঠমাণ্ডু: এভারেস্টকে আবর্জনামুক্ত করতে গত ১৪ এপ্রিল থেকে অভিযান শুরু করেছে নেপাল। এর পোশাকি নাম ‘এভারেস্ট ক্লিনিং ক্যাম্পেন’। ৪৫ দিন ধরে চলবে এই সাফাই অভিযান। ইতিমধ্যেই প্রায় ৩ হাজার কিলো আবর্জনা সংগ্রহ করেছেন এই ‘ক্যাম্পেন’-এ অংশ নেওয়া সদস্যরা। অন্তত দশ হাজার কিলো আবর্জনা এভারেস্ট থেকে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছেন তাঁরা। সোলুকুম্বু জেলার কুম্বু পাসাঙ্গলহামু

গত ১৫ দিনে এভারেস্ট থেকে উদ্ধার পাহাড় প্রমাণ জঞ্জাল

কাঠমাণ্ডু: এভারেস্টকে আবর্জনামুক্ত করতে গত ১৪ এপ্রিল থেকে অভিযান শুরু করেছে নেপাল। এর পোশাকি নাম ‘এভারেস্ট ক্লিনিং ক্যাম্পেন’। ৪৫ দিন ধরে চলবে এই সাফাই অভিযান। ইতিমধ্যেই প্রায় ৩ হাজার কিলো আবর্জনা সংগ্রহ করেছেন এই ‘ক্যাম্পেন’-এ অংশ নেওয়া সদস্যরা। অন্তত দশ হাজার কিলো আবর্জনা এভারেস্ট থেকে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছেন তাঁরা।

সোলুকুম্বু জেলার কুম্বু পাসাঙ্গলহামু গ্রামীণ পুরসভা এই অভিযানের নেতৃত্ব দিচ্ছে। একাধিক সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাও সাফাইয়ের কাজে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। এই বিষয়ে পর্যটন দপ্তরের ডিজি ডান্ডু রাজ ঘিমিরে বলেন, সংগৃহীত ৩ হাজার কেজি আবর্জনার মধ্যে ২ হাজার কেজি ওখালদুঙ্গায় পাঠানো হয়েছে। বাকি ১ হাজার কিলো আবর্জনা নেপাল সেনার কপ্টারে করে কাঠমাণ্ডুতে আনা হয়।

তিনি আরও বলেন, এই অভিযানে বেসক্যাম্প, সাউথ কোল রিজিয়ন এবং ক্যাম্প ২ ও ৩ থেকে যথাক্রমে ৫, ২ ও ৩ হাজার কেজি আবর্জনা নামিয়ে আনা হবে। সম্পূর্ণ সাফাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে নেপালি মুদ্রায় প্রায় ২ কোটি ৩০ লক্ষ খরচ হবে। এভারেস্টকে জঞ্জাল মুক্ত রাখতে ২০১৪ সালে আইনও বানিয়েছে নেপাল সরকার। সেখানে বলা হয়েছে, প্রত্যেক পর্বতারোহীকে নিচে নামার সময় ৮ কেজি আবর্জনা সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে। কিন্তু সেই নিয়ম কেউই সেভাবে মানছেন না বলে আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন ঘিমিরে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

11 + nineteen =