হিসেবে গড়িমসি, রাজ্যকে ভর্ৎসনা সিএজির

নয়াদিল্লি: নিয়মমতো অডিট রিপোর্ট বিধানসভায় পেশ না করায় রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনা কন্ট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল বা সিএজি’র৷ সাম্প্রতিক রিপোর্টে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ সরকার সিএজির হিসাব পরীক্ষার রিপোর্ট বিধানসভায় পেশ করার বিষয়টি নিয়ম ভেঙে দুই বছরে একবার করার অভ্যাস করে ফেলেছে৷ যেমন ২০১১-১২ এবং ২০১২-১৩ সালের রিপোর্ট ২০১৪ সালের জুলাইয়ে বিধানসভায় পেশ করা হয়েছে। ২০১৩-১৪

হিসেবে গড়িমসি, রাজ্যকে ভর্ৎসনা সিএজির

নয়াদিল্লি: নিয়মমতো অডিট রিপোর্ট বিধানসভায় পেশ না করায় রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনা কন্ট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল বা সিএজি’র৷ সাম্প্রতিক রিপোর্টে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ সরকার সিএজির হিসাব পরীক্ষার রিপোর্ট বিধানসভায় পেশ করার বিষয়টি নিয়ম ভেঙে দুই বছরে একবার করার অভ্যাস করে ফেলেছে৷ যেমন ২০১১-১২ এবং ২০১২-১৩ সালের রিপোর্ট ২০১৪ সালের জুলাইয়ে বিধানসভায় পেশ করা হয়েছে। ২০১৩-১৪ আর ২০১৩-১৪ সালের রিপোর্ট পেশ হয়েছে ২০১৬ সালের জুলাইয়ে। এটা সাংবিধানিক কর্তব্য এবং নিয়মের বিরোধী। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলির কাজকর্ম পরীক্ষা করে সিএজির রিপোর্ট এই মন্তব্য করেছে।

সিএজি রিপোর্টে বলা হয়েছে, রাজ্যে ৭২টি সরকারি সংস্থা রয়েছে। কাজ বন্ধ ১৯টিতে। মোট কর্মচারী ৪৭ হাজার। তাদের রাজ্য সরকার দিয়েছে ৩,৮৯৪ কোটি টাকা। কোম্পানি আইন অনুযায়ী অনুযায়ী গঠিত এই সংস্থাগুলির হিসেব পরীক্ষার সিএজি রিপোর্ট বিধানসভায় পেশ করা বাধ্যতামূলক। ৪০টি সরকারি সংস্থার অডিট রিপোর্ট বিধানসভায় পেশ করতে ১ থেকে ১১ বছর দেরি হয়েছে। ২০১৬-১৭ সালের রিপোর্ট দিয়েছে মাত্র ৩৩টি সংস্থা। এমনকী, সিএজি রিপোর্টের সুপারিশ গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানালেও সেই রিপোর্ট সংশ্লিষ্ট বিধানসভার কমিটিতে আলোচনাই হয়নি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

5 × 4 =