গ্রামীণ কর্মসংস্থানের নিরিখে শীর্ষে বাংলা: সমীক্ষা

আজ বিকেল: কেন্দ্রের আওতায় থাকা এমজিএনআরইজিএ-র প্রকল্পের ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি সাফল্য পেয়েছে বাংলা। বাংলার মানুষ এই স্কিমের অধীনে প্রচুর চাকরি পেয়েছে। সরকারি সহায়তায় সাধারণ জনজীবনে স্বস্তি ফিরেছে। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন মা মাটি মানুষের বাংলা৷ গুজরাটকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই স্কিমে বাংলার সাফল্যের খতিয়ান ৭৭ শতাংশ। সম্প্রতি রাজ্যসভায় এই তথ্য পেশ করেছেন গ্রামীণ

গ্রামীণ কর্মসংস্থানের নিরিখে শীর্ষে বাংলা: সমীক্ষা

আজ বিকেল: কেন্দ্রের আওতায় থাকা এমজিএনআরইজিএ-র প্রকল্পের ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি সাফল্য পেয়েছে বাংলা। বাংলার মানুষ এই স্কিমের অধীনে প্রচুর চাকরি পেয়েছে। সরকারি সহায়তায় সাধারণ জনজীবনে স্বস্তি ফিরেছে। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন মা মাটি মানুষের বাংলা৷ গুজরাটকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ।

পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই স্কিমে বাংলার সাফল্যের খতিয়ান ৭৭ শতাংশ। সম্প্রতি রাজ্যসভায় এই তথ্য পেশ করেছেন গ্রামীণ উন্নয়নের রাজ্যমন্ত্রীরাম কৃপাল। তৃণমূল সাংসদ মানস ভুঁইঞার প্রশন্রে উত্তরেই একথা জানা যায় যে শুধু কর্মসংস্থানও নয় প্রকল্প চালানোর জন্য অর্থের জোগানের ব্যবস্থার সার্বিক হারও অনেক বেশি।এই  নিয়ে তিনবার এমজিএনআরইজিএ- প্রকল্পে সাফল্য ধরে রাখল বাংলা। অন্ধ্রপ্রদেশ রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে, এদের হার ৫৫.৯২ শতাংশ। ৫১.২৭ শতাংশ পেয়ে তৃতী স্থানে আছে মধ্যপ্রদেশ।অন্যান্যদের মধ্যে তামিলনাড়ু ৪৪.৪৮ শতাংশ, মহারাষ্ট্র ৪৬.২৩ শতাংশ উত্তরপ্রদেশ ৪১.৫৭ শতাংশ, শাড়খণ্ড ৪১.৬৬ শতাংশ, কর্নাটক ৪৮.৯৫ শতাংশ, গুজরাট ৪৫.৭ শতাংশ কাজ করেছে এই প্রকল্পের অধীনে।

বিজেপি শাসিত রাজ্যে কেন্দ্রের প্রকল্প যে আসলে ব্যর্থ তা রাজ্যসভায় বার বার স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ। সম্প্রতি তৃণমূলের ইস্তেহার প্রকাশ পেয়েছে, সেখানে বলা হয়েছে মানুষ যদি তৃণমূলকে ভালবেসে ভোট দেয় তাহলে রাজ্যের উন্নতির ছবি কেন্দ্রে সরকার গঠনের পরও অপরিবর্তিত থাকবে।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

five − two =