শিক্ষামন্ত্রীর ‘ছেলে’র ফূর্তি! পার্থর হুমকিতে উধাও ভাইরাল পোস্ট

আজ বিকেল: শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ছেলে পাবে গিয়ে ফূর্তি করে পয়সা ওড়াচ্ছে। এই বলে ২০ এপ্রিল ফেসবুকে পোস্ট করে বেশকিছু ছবি ভাইরাল করে দেন সিপিএম সমর্থক গোপা দাস। এনিয়ে আলোড়নও কম পড়েনি। এতদিন নির্বাচনের কাজে ব্যস্ত থাকায় তৃণমূলের মহাসচিব এবিষয়ে মন দেননি। তবে এদিন সেই পোস্ট দেখে রীতিমতো রাগে ফেটে পড়েন তিনি। যে এই পোস্ট

শিক্ষামন্ত্রীর ‘ছেলে’র ফূর্তি! পার্থর হুমকিতে উধাও ভাইরাল পোস্ট

আজ বিকেল: শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ছেলে পাবে গিয়ে ফূর্তি করে পয়সা ওড়াচ্ছে। এই বলে ২০ এপ্রিল ফেসবুকে পোস্ট করে বেশকিছু ছবি ভাইরাল করে দেন সিপিএম সমর্থক গোপা দাস। এনিয়ে আলোড়নও কম পড়েনি।

এতদিন নির্বাচনের কাজে ব্যস্ত থাকায় তৃণমূলের মহাসচিব এবিষয়ে মন দেননি। তবে এদিন সেই পোস্ট দেখে রীতিমতো রাগে ফেটে পড়েন তিনি। যে এই পোস্ট করেছেন তাঁকে রীতিমতো হুমকিও দেন, এই মিথ্যে পোস্টটি  সরিয়ে না নিলে অভিযোগকারিণী গোপা দাসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মঙ্গলবার আড়াইটে নাগাদ পার্থবাবু নিজের ফেসবুক প্রোফালে লেখেন, ‘‘বেশ কয়েকদিন যাবত ফেসবুক এ কিছু মানুষ ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত ভাবে একটি কুরুচিকর বার্তা ছড়িয়ে চলেছেন মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার উদ্দেশে… যে বা যারা এগুলি করছেন তাদের উদ্দেশে বলবো অহেতুক মিথ্যা প্রচার করবেন না অবিলম্বে এই সমস্ত বার্তা ফেসবুক থেকে মুছে ফেলুন… নতুবা আইনত ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে।’’

শিক্ষামন্ত্রীর ‘ছেলে’র ফূর্তি! পার্থর হুমকিতে উধাও ভাইরাল পোস্টএরপরই সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুক থেকে সংশ্লিষ্ট পোস্টটি  মুছে দেন গোপাদেবী। পাশাপাশি দুঃখিত হওয়ার যথেষ্ট কারণ জানিয়ে পোস্ট করে ক্ষমা চেয়ে নিলেন তিনি। বললেন, শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে উদ্দেশ্য করে ২০ এপ্রিলের ফেসবুক পোস্টটি নিতান্তই অনিচ্ছাকৃত ভুল। তাই পোস্টটি ডিলিট করে দিয়েছেন তিনি।

শিক্ষামন্ত্রীর ‘ছেলে’র ফূর্তি! পার্থর হুমকিতে উধাও ভাইরাল পোস্টউল্লেখ্য, মদ্যপ যুবকের ছবিটি আসলে বেহালার শোভন চট্টোপাধ্যায়ের ছেলের। পার্থবাবুর কোনও পুত্র সন্তান নেই। তায় ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া ছবি নিয়ে তোলপাড় শুরু করেন বারাকপুর কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী গার্গী চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে ঘোরা বাম সমর্থক গোপা দাস। তিনি কী করে এতবড় ভুল করলেন তানিয়েও শুরু হয়েছে জল্পনা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

14 − 12 =