‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দিতেই শিশু-সহ তিন যুবকে মারধর

কলকাতা: জয় শ্রীরাম স্লোগান দেওয়ায় বাংলার দুই প্রান্তে আক্রান্ত বিজেপি কর্মী৷ কোথায় বিয়ের বাড়িতে গিয়ে জুটল মার, কোথায় আবার রাস্তায় ফেলে পোটানো হল যুবককে৷ কোথায়ও আবার হনুমানজীর নাম নিতেই পোটানো হল শিশুকেও৷ বৃহস্পতিবার বহরমপুর ও বারাসতের ঘটনায় তুঙ্গে বিতর্ক৷ অভিযোগ, ‘জয় শ্রীরাম স্লোগান দেওয়ার অপরাধে বিয়ে বাড়িতে আক্রান্ত দুই যুবক৷ খাবার টেবিল থেকে তাদের তুলে নিয়ে গিয়ে

ff1ee1bfe0c6f951236b7456eff53b45

‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দিতেই শিশু-সহ তিন যুবকে মারধর

কলকাতা: জয় শ্রীরাম স্লোগান দেওয়ায় বাংলার দুই প্রান্তে আক্রান্ত বিজেপি কর্মী৷ কোথায় বিয়ের বাড়িতে গিয়ে জুটল মার, কোথায় আবার রাস্তায় ফেলে পোটানো হল যুবককে৷ কোথায়ও আবার হনুমানজীর নাম নিতেই পোটানো হল শিশুকেও৷ বৃহস্পতিবার বহরমপুর ও বারাসতের ঘটনায় তুঙ্গে বিতর্ক৷

‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দিতেই শিশু-সহ তিন যুবকে মারধরঅভিযোগ, ‘জয় শ্রীরাম স্লোগান দেওয়ার অপরাধে বিয়ে বাড়িতে আক্রান্ত দুই যুবক৷ খাবার টেবিল থেকে তাদের তুলে নিয়ে গিয়ে বেধড়ক পেটানোর অভিযোগ৷ খেলার ছলে হনুমানজীর নাম নেওয়ায় বাদ গেল না শিশুও৷ খেলতে গিয়ে হনুমানজীর প্রাণমন্ত্র উচ্চারণ করায় রেহাই পায়নি বছর আটেকের শিশুও। ঘটনার প্রতিবাদে রীতিমত উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে বহরমপুরের গোয়ালজান এলাকায়৷ অভিযুক্ত যুবকরা তৃণমূল সমর্থক বলে অভিযোগ৷ অন্যদিকে, বারাসাতের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বিজয়নগরে জয় শ্রীরাম স্লোগান দেওয়ায় বিজেপি কর্মীকে মারধরের অভিযোগ। বারাসাত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই বিজেপি কর্মী। অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূলের।

অন্যদিকে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফেরার রাস্তায় জয় শ্রীরাম স্লোগান দিয়েছিলেন তাঁরা। বিজেপির সেই তিন কর্মীকে আটকও করেছিল পুলিশ। অবশেষে বৃহস্পতিবার সেই তিন কর্মীকে মালায় বরণ করে নিল চন্দ্রোকানার বিজেপি নেতৃত্ব। গত শনিবার চন্দ্রকোনায় মমতার কনভয় দেখেই দু’পাশে ভিড় করা কয়েকজন স্লোগান দিয়েছিল জয় শ্রীরাম বলে। এই শব্দ শুনেই কনভয় থামিয়ে গাড়ি থেকে নেমে আসেন মমতা। মুখ্যমন্ত্রীকে দেখেই অবশ্য চম্পট দেয় তাঁরা। তবে ওইদিন রাতেই তিনজনকে আটক করে চন্দ্রকোণা থানার পুলিশ। অবশ্য রবিবার সকালে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে আটক করা তিনজনকে। তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়নি কোনও মামলাও।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *