রাজ্যের মোট ৪২টি লোকসভা আসনের ফল ঘোষিত হয়েছে। ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটে তৃণমূল কংগ্রেস পেয়েছিল ৩৪টি আসন। কংগ্রেস পেয়েছিল চারটে। অধীর চৌধুরী, আবু হাসেম খান চৌধুরী, মৌসম বেনজির নূর এবং অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়। বিজেপি দুটি, বাবুল সুপ্রিয় আর সুরিন্দার সিং আলুওয়ালিয়া। বামেদের ছিল দুটি। রায়গঞ্জ থেকে মহম্মদ সেলিম এবং মুর্শিদাবাদের বদরুদ্দোজা খান। এবার তৃণমূল ৩৪ থেকে ২২। কংগ্রেস ৪ থেকে ২, বিজেপি ২ থেকে লম্বা লাফে ১৮-য়।
তৃণমূলের ২২ আসন: আরামবাগ অপরূপা পোদ্দার। বারাসাত কাকলি ঘোষ দস্তিদার। বর্ধমান পূর্ব সুনীল মণ্ডল। বসিরহাট নুসরাত জাহান। বীরভূম শতাব্দী রায়। বোলপুর অসিত কুমার মাল। ডায়মন্ড হারবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দমদম সৌগত রায়। ঘাটাল দীপক অধিকারী (দেব)। হাওড়া প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। যাদবপুর মিমি চক্রবর্তী। জঙ্গিপুর খলিলুর রহমান। জয়নগর প্রতিমা মন্ডল। কাঁথি শিশির অধিকারী। কলকাতা দক্ষিণ মালা রায়। কলকাতা উত্তর সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। কৃষ্ণনগর মহুয়া মৈত্র। মথুরাপুর চৌধুরী মোহন জাটুয়া। মুর্শিদাবাদ আবু তাহের খান। শ্রীরামপুর কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তমলুক দিব্যেন্দু অধিকারি। উলুবেড়িয়া সাজদা আহমেদ।
বিজেপির ১৮ আসন: আলিপুরদুয়ার জন বার্লা। আসানসোল বাবুল সুপ্রিয়। বালুরঘাট সুকান্ত মজুমদার। বনগাঁ শান্তনু ঠাকুর। বাঁকুড়া সুভাষ সরকার। ব্যারাকপুর অর্জুন সিং। বিষ্ণুপুর সৌমিত্র খাঁ। বর্ধমান-দুর্গাপুর সুরেন্দ্র সিং আলুওয়ালিয়া। কোচবিহার নিশীথ প্রামাণিক। দার্জিলিং রাজু বিস্ত। হুগলি লকেট চট্টোপাধ্যায়। জলপাইগুড়ি জয়ন্তকুমার রায়। ঝাড়গ্রাম কুনার হেমব্রম। মালদহ উত্তর খগেন মুর্মু। মেদিনীপুর দিলীপ ঘোষ। পুরুলিয়া জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো। রায়গঞ্জ দেবশ্রী চৌধুরী। রানাঘাট জগন্নাথ সরকার।
কংগ্রেসের ২ আসন: বহরমপুর অধীররঞ্জন চৌধুরী। মালদহ দক্ষিণ আবু হাসেম খান চৌধুরী।