দুর্নীতি ফাঁস হতেই বিডিওকে মেরে হাসপাতালে পাঠালেন শাসক নেতা

বসিরহাট: পঞ্চায়েতে একের পর এক দুর্নীতি ধরে ফালার দায়ে দপ্তরে ঢুকে বিডিওকে ফেলে পেটাল শাসক দলের পঞ্চায়েত সদস্যরা৷ স্থানীয় তৃণমূল নেতার মারে আশঙ্কাজনক অবস্থায় বসিরহাট জেলা হাসপাতালে ভর্তি সন্দেশখালির ভিডিও৷ দপ্তরে ঢুকে তৃণমূলের তাণ্ডব ও মারধরের অভিযোগ বিডিওর৷ অভিযোগ অস্বীকার শাসকদলের৷ অভিযোগ, ফনির পর সন্দেশখালি পঞ্চায়েতের বেশ কিছু দুর্নীতি ধরে ফেলেন সন্দেশখালির বিডিও৷ এই নিয়ে

d8b89027ff027f82368210d14dbc8279

দুর্নীতি ফাঁস হতেই বিডিওকে মেরে হাসপাতালে পাঠালেন শাসক নেতা

বসিরহাট: পঞ্চায়েতে একের পর এক দুর্নীতি ধরে ফালার দায়ে দপ্তরে ঢুকে বিডিওকে ফেলে পেটাল শাসক দলের পঞ্চায়েত সদস্যরা৷ স্থানীয় তৃণমূল নেতার মারে আশঙ্কাজনক অবস্থায় বসিরহাট জেলা হাসপাতালে ভর্তি সন্দেশখালির ভিডিও৷ দপ্তরে ঢুকে তৃণমূলের তাণ্ডব ও মারধরের অভিযোগ বিডিওর৷ অভিযোগ অস্বীকার শাসকদলের৷

অভিযোগ, ফনির পর সন্দেশখালি পঞ্চায়েতের বেশ কিছু দুর্নীতি ধরে ফেলেন সন্দেশখালির বিডিও৷ এই নিয়ে বিডিওর সঙ্গে বেশ কিছুদিন ধরেই বিবাদ চলছিল৷ অভিযোগ, আজ বিডিওর দপ্তর ঘেরাও কর্মসূচি নেওয়া হয়৷ পরে, বিডিও অফিসের মধ্যে ঢুকে বিডিওকে বেধড়ক মারধর করা হয়৷ শাসক দলের এক পঞ্চায়েত সদস্য বিডিওকে মাটিতে ফেলে মারধর করে৷ ওই তৃণমূল নেতারাও ডিডিও উপর হামলা করে৷ বিডিও দপ্তর ভাঙচুর ও লুটপাট চলে৷ সিসিডিভি ফুটেজ লোপাট করতে হার্ডডিস্ক খুলে নিয়ে যাওয়া হয়৷ পরে, গুরুতর জখম ওই বিডিওকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়৷ আঘাত গুরুতর থাকায় তাঁকে বসিরহাট জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়৷ সেখানেই চললে তাঁর চিকিৎসা৷

দুর্নীতি ফাঁস হতেই বিডিওকে মেরে হাসপাতালে পাঠালেন শাসক নেতাএদিন বিডিও বলেন, ‘‘আমি সন্দেশখালির মানুষের উপকার করতে গিয়েছিলাম৷ কিন্তু, আজ তার প্রতিদান পেলাম৷ পঞ্চায়েতে জঙ্গলরাজ পরিস্কার করার চেষ্টা শুরু করেছিলাম৷ সেই নিয়ে শাসকদলের কিছু বিতর্ক হয়৷ আজ, শাসকদলের তরফে কথা বলতে এসেছিল৷ দপ্তরে আসেন হাজি হিদ্দিকি মোল্লা-সহ ৪০-৫০ জন সমর্থক৷ হাজি হিদ্দিকি মোল্লার নেতৃত্বে আমার উপর হামলা হয়৷ আমাকে ফেলে মারধর করা হয়৷ অফিসে ভাঙচুর করা হয়৷ সিসিটিভি ক্যামেরা বন্ধ করে মারধর করা হয় আমাকে৷’’ যদিও গোটা ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি৷ অভিযোগ অস্বীকার শাসকদলের৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *