সরকারি প্রকল্পের দুর্নীতির সন্ধানে নামছে প্রশান্ত কিশোরের সংস্থা

কলকাতা: সরকারি প্রকল্পের উপভোক্তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের সিদ্ধান্ত নবান্নের৷ মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর থেকে রাজ্যের সমস্ত জেলা শাসকের কাছে এ বিষয়ে জরুরি বার্তা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে জেলা শাসকদেক কাছে৷ সরকারি প্রকল্পে বিগত তিন বছরে উপভোক্তাদের ফোন নম্বর ও ঠিকানা চাওয়া হয়েছে বলে খবর৷ ওই তথ্য নিয়ে তৃণমূলের পরামর্শদাতা প্রশান্ত কিশোরের সংস্থার সদস্যরা সংশ্লিষ্ট উপভোক্তাদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ

সরকারি প্রকল্পের দুর্নীতির সন্ধানে নামছে প্রশান্ত কিশোরের সংস্থা

কলকাতা: সরকারি প্রকল্পের উপভোক্তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের সিদ্ধান্ত নবান্নের৷ মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর থেকে রাজ্যের সমস্ত জেলা শাসকের কাছে এ বিষয়ে জরুরি বার্তা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে জেলা শাসকদেক কাছে৷ সরকারি প্রকল্পে বিগত তিন বছরে উপভোক্তাদের ফোন নম্বর ও ঠিকানা চাওয়া হয়েছে বলে খবর৷

ওই তথ্য নিয়ে তৃণমূলের পরামর্শদাতা প্রশান্ত কিশোরের সংস্থার সদস্যরা সংশ্লিষ্ট উপভোক্তাদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করবেন৷ প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা পেতে কোনও সমস্যা হচ্ছে কি না, তারা ঠিকমতো পাচ্ছেন কি না, পঞ্চায়েতের কাজে সুফল কতটা লিচুতলায় পৌঁছে গিয়েছে, সে বিষয়ে অবগত হতেই সরাসরি উপভোক্তাদের কাছ থেকে জানতে চাওয়া হবে বলে নবান্ন সূত্রে খবর৷

সূত্রের খবর, চলতি সপ্তাহের মধ্যেই বাংলার বাড়ি প্রকল্পের সমস্ত উপভোক্তাদের ফোন নম্বর জেলা শাসকদের কাছ থেকে পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পটি এই রাজ্যে বাংলার বাড়ি নামে চলছে বলে বিরোধীরা অভিযোগ করে থাকেন৷ সম্প্রতি এই প্রকল্পে সবথেকে বেশি কাটমানি খাওয়ার অভিযোগ তুলেছেন মুখ্যমন্ত্রী নিজেই৷ এবার সেখান থেকেই ঘুরে দাঁড়াতে চলেছে রাজ্যের শাসক দল৷

কিন্তু সরকারি পরিষেবা পাওয়া উপভোক্তাদের কেন প্রশাসন কিশোরের সদস্যরা ফোন করবেন সেই নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর৷ কারণ তৃতীয়পক্ষ সহকারি উপভোক্তাদের এইভাবে মতামত জানতে চাওয়ার নিয়েও উঠেছে নানান প্রশ্ন৷ এর আগেই বিজেপির তরফ সরাসরি কাজে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপের অভিযোগের তোলা হয়৷ জানানো হয়, প্রশান্তের সংস্থা সরকারি প্রকল্পে সরাসরি হস্তক্ষেপ করছে৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *