এবার বাংলার উন্নয়ন নিয়ে প্রশাসনিক বৈঠক রাজ্যপালের!

কলকাতা: একদিনের উত্তরবঙ্গ সফরে যাচ্ছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর৷ রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান হিসেবে এই প্রথম উত্তরবঙ্গে মাটিতে পা রাখবেন তিনি৷ পাহাড়ের প্রশাসনিক ও উন্নয়নমূলক প্রকল্পের অগ্রগতি খতিয়ে দেখবেন বলে রাজভবন সূত্রে খবর৷ বৈঠকের জন্য জেলার নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনিক কর্তাদের রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠক ডাকা হয়েছে৷ কিন্তু রাজভবনের সঙ্গে রাজ্য প্রশাসনের সংঘাতের আবহে রাজ্যপালের প্রশাসনিক বৈঠক ঘিরে

এবার বাংলার উন্নয়ন নিয়ে প্রশাসনিক বৈঠক রাজ্যপালের!

কলকাতা: একদিনের উত্তরবঙ্গ সফরে যাচ্ছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর৷ রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান হিসেবে এই প্রথম উত্তরবঙ্গে মাটিতে পা রাখবেন তিনি৷ পাহাড়ের প্রশাসনিক ও উন্নয়নমূলক প্রকল্পের অগ্রগতি খতিয়ে দেখবেন বলে রাজভবন সূত্রে খবর৷ বৈঠকের জন্য জেলার নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনিক কর্তাদের রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠক ডাকা হয়েছে৷ কিন্তু রাজভবনের সঙ্গে রাজ্য প্রশাসনের সংঘাতের আবহে রাজ্যপালের প্রশাসনিক বৈঠক ঘিরে শুরু হয়েছে নয়া জল্পনা৷

রাজভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী মঙ্গলবার সকালে শিলিগুড়ির বাগডোগরা বিমানবন্দরে পৌঁছে যাবেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর৷ এরপর সেখান থেকে শিলিগুড়ির ইন্ডিয়ান চেম্বার অব কমার্সের সদ্য নির্মিত ভবনের উদ্বোধন করবেন তিনি৷ পরে বিকেলে দার্জিলিংয়ের জেলাশাসক, সাংসদ, বিধায়ক, শিলিগুড়ি পুরো নিগমের মেয়র, শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের জেলা প্রতিনিধি, জেলা প্রশাসনের পদস্থ কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের কর্মসূচি রয়েছে রাজ্যপালের৷ সন্ধ্যায় শিলিগুড়ির রাজ্য সরকারি অতিথিশালা সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন তিনি৷ এরপর সন্ধ্যায় দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে যাবেন তিনি৷

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় বাবুল সুপ্রিয়কে হেনস্তার ঘটনায় তুঙ্গে ওঠে রাজভবন-নবান্ন সংঘাত! গোটা ঘটনায় দ্বিতীয়বার বিবৃতি জারি করল রাজভবন৷ বিবৃতিতে সরাসরি শিক্ষামন্ত্রীকে কাঠগড়ায় তুলে ‘ভুল তথ্য’ দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে বিবৃতিতে৷ আর এই নিয়ে শুরু হয়েছে রাজভবন-নবান্ন সংঘাত৷ রাজভবনে তরফে বিবৃতির জারি করে শুক্রবার জানানো হয়, ‘‘বৃহস্পতিবার যাদবপুরে যাওয়া আবশ্যিক ছিল৷ না জেনে বিবৃতি দিচ্ছেন তৃণমূলের মহাসচিব৷ তিনি বলছেন, সরকারকে না জানিয়ে গিয়েছিলেন রাজ্যপাল৷ এই নিয়ে মুখ্যসচিব, ডিজিপির সঙ্গে কথা হয়েছে কথা হয়েছে৷ মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গেও কথা হয়েছে৷’’

বৃহস্পতিবার রাতে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বিবৃতি জারি করে জানান, রাজ্যপাল না জানিয়ে বিজেপি নেতাকে উদ্ধারের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় গিয়েছিলেন৷ এই ঘটনা দুর্ভাগ্যজনক৷ রাজ্যপালের উচিত ছিল রাজ্য প্রশাসনকে জানানো৷ শিক্ষামন্ত্রী এই বিবৃতির পাল্টা হিসেবে রাজভবনের তরফের পাল্টা বিবৃতি জারি করা হয়৷ এই নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক উত্তেজনা৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *